Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

যদি ফিরে আসে ডাইনোসর 

প্রায় ২৩ কোটি বছর আগের কথা। তখন পৃথিবীতে মানুষ ছিল না। সারা পৃথিবী ছিল জঙ্গলে ঘেরা! অরণ্য তখন এতই ঘন ছিল যে সূর্যের আলোও মাটিতে পৌঁছত না। এছাড়া ছিল দুর্গম পাহাড়, জলাভূমি, আগ্নেয়গিরি!
আর সেই সবুজ বনরাজিতে, পাহাড়ে দাপিয়ে বেড়াত কিম্ভূতকিমাকার সরীসৃপের বিশেষ প্রজাতি! আর তাদের বলা হতো ডাইনোসর!
তোমরা নিশ্চয়ই এতদিনে ডাইনোসরদের নিয়ে বানানো সেরা ছবিগুলো দেখে ফেলেছ? না দেখে থাকলে অতি অবশ্যই দেখে নাও— জুরাসিক পার্ক (১৯৯৩), দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড: জুরাসিক পার্ক (১৯৯৭), জুরাসিক পার্ক -৩ (২০০১), জুরাসিক ওয়ার্ল্ড (২০১৫), জুরাসিক ওয়ার্ল্ড ফলেন কিংডোম (২০১৮)। বেশ অবাক করা ব্যাপার নয়? সবকটি ছবির সঙ্গে একটা শব্দ আছেই। আর তা হল— ‘জুরাসিক’। আসলে আবির্ভাবের পর ডাইনোসররা মোটামুটি ১৬ কোটি বছর ধরে পৃথিবী দাপিয়ে বেড়িয়েছিল। এই ১৬ কোটি বছরকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। ট্রায়াসিক, জুরাসিক ও ক্রিটাসিয়াস। ট্রায়াসিক যুগে কিছু উভচর প্রাণীরা জল থেকে উঠে আসে ও পাকাপাকি ভাবে ডাঙায় বসবাস করতে শুরু করে। এরা ছিল আকারে ছোট। তবে এই যুগের শেষের দিকে বেশ কিছু লম্বা ডাইনোসরের দেখা মিলতে থাকে।
এরপর আসে জুরাসিক যুগ। এই সময়কাল হল বড় বড় ডাইনোসরদের। হিংস্র, মাংশাসী আর দানবাকৃতি ডাইনোসরদের সংখ্যা বাড়তে থাকে।
জুরাসিক যুগের পর আসে ক্রিটাসিয়াস যুগ। এই সময়ে তৃণভোজী ডাইনোসরদেরও দেখা মিলতে থাকে। এরপর কোনও এক কারণে ডাইনোসররা পৃথিবী থেকে অবলুপ্ত হয়ে যায়।
তবে অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছে বলেই যে নিশ্চিন্তে বসে থাকা যাবে এমন নয়। ডাইনোসরদের নিয়ে তৈরি ছবিগুলো তোমরা কেউ কেউ নিশ্চয়ই দেখেছ? সেখানে দেখানো হয়েছে পরীক্ষাগারে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর সাহায্যে ডাইনোসর তৈরি করা হচ্ছে।
প্রশ্ন হল কী এই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং?
খুব সহজে বললে, এক কোষ থেকে নির্দিষ্ট জিন নিয়ে অন্য কোষে পুরে দেওয়া। এইভাবে উন্নত কোষ তৈরি করা। এবার প্রশ্ন হল জিন কী? এই প্রশ্নের উত্তরও সোজাভাবেই দিতে হবে। জিন হল কোষে থাকা একক। জিনের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে আমার স্বভাব, গায়ের রং, চুলের রং ইত্যাদির রহস্য।
যাইহোক, মোট কথা পরীক্ষাগারে এভাবে উন্নত প্রাণী এবং উদ্ভিদ তৈরি করা যায়। শোনা যাচ্ছে, কিছু কিছু দেশে বিজ্ঞানীরা নাকি এমন হারিয়ে যাওয়া জীবদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তার জন্য দরকার পড়বে হারিয়ে যাওয়া জীবটির রক্ত। এমনকী শরীরের বিশেষ কিছু অংশ হলেও চলবে যেখান থেকে ওই প্রাণীটির জিনগত বৈশিষ্ট্যগুলি মিলবে।
এভাবে নাকি হাতির পূর্বপুরুষ ম্যামথদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টাও চলছে। কিন্তু কিছু বিজ্ঞানীদের দাবি, ডাইনোসররা ম্যামথের চাইতেও বেশি পুরনো যুগের। ফলে ডাইনোসরের দেহের অংশবিশেষ মিললেও, তাদের পরীক্ষাগারে গবেষণা করেও ফিরিয়ে আনা যাবে না।
তবে বিজ্ঞান যেভাবে উন্নতি ঘটাচ্ছে তাতে ডাইনোসরদের ফিরিয়ে আনা খুব অসম্ভব কিছু নয়। কারণ কুমির, পাখি এরা সব ডাইনোসরদেরই প্রজাতি। ফলে পরীক্ষাগারে এইসব প্রাণীদের জিনে পরিবর্তন ঘটিয়ে ফের ডাইনোসরের মতো প্রাণী তৈরি করা অসম্ভব কিছু নয়!
আর এমন হলে কিন্তু বেশ মুশকিল। কারণ তখন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াবে বড় বড় ডাইনোসর! বাড়ির বাইরে বেরনো কঠিন হয়ে যাবে! তাছাড়া কোন ডাইনোসরের কী নাম তাও তো আমরা জানি না। বিজ্ঞানীরা বলছেন প্রায় ৭০০ রকমের ডাইনোসর ছিল সেই সময়। আমরা তো অত ধরনের ডাইনোসরের নামও মনে রাখতে পারব না। তবে মোটামুটি ৯ থেকে ১০ ধরনের প্রধান ডাইনোসরদের চিনে রাখা দরকার। অন্তত, রাস্তায় হঠাৎ করে ডাইনোসরের সঙ্গে মোলাকাত হলে মোকাবিলা করা যাবে।
টাইরানোসরাস
ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষের দিকে এই দানবাকৃতি ডাইনোসরদের আবির্ভাব ঘটেছিল বলে মনে করা হয়। এদের টি রেক্স নামেও ডাকা হয়। খুনে প্রকৃতির এই ডাইনোসর ছিল মারাত্মক হিংস্র। সর্বক্ষণ শিকার ধরা ছিল টাইরানোসরাসের নেশার মতো। ছোট ছোট তৃণভোজী ডাইনোসরদের শিকার করত এই ডাইনোসর। প্রায় ১৫ থেকে ২০ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট ডাইনোসরটি প্রতি ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে দৌড়তে পারত। ফলে এই ডাইনোসরের সামনে হঠাৎ পড়ে গেলে টুক করে লুকিয়ে পড়াই ভালো।
সরোপডস
বিশাল বপু, বিরাট লম্বা গলা, লম্বা লেজ আর হাতির মতো চারটি পা, এই হল সরোপডসের আকার। ট্রায়াসিক যুগের শেষের দিকে তৃণভোজী এই প্রাণীগুলির আবির্ভাব হতে শুরু করে। জুরাসিক যুগে এই প্রাণীগুলি বহুসংখ্যায় বংশবিস্তার করে। মাটি থেকে এই ডাইনোসরের উচ্চতা প্রায় ৪০ ফুট অবধি হতো। তবে এই ডাইনোসরের গতি মোটেই বেশি ছিল না। প্রতি ঘণ্টায় ২ কিলোমিটারের কিছু বেশি বেগে হাঁটতে পারত। কিন্তু মুশকিল একটাই, বাড়ির ছাদের টবে গোলাপ গাছ লাগালে এই ডাইনোসর মুড়িয়ে খেয়ে নিতে পারে!
সেরাটোপসিয়ান
এই ডাইনোসরটিকে দেখে গণ্ডারের কথা মনে পড়ে যেতে পারে। কারণ এই ডাইনোসরটির মাথায় রয়েছে হর্ন বা খড়্গ! মোটামুটি একটা ছোটখাট মোটরগাড়ির আকারের চতুষ্পদ ডাইনোসরের প্রজাতিটি ছিল তৃণভোজী। ট্রাইসেরাটপস, পেন্টাসেরাটপস হল এই গোত্রের ডাইনোসর।
র‌্যাপটর
ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষদিকে এই পাখির মতো দেখতে ডাইনোসরগুলির আবির্ভাব ঘটে। র‌্যাপটর গোত্রের ডাইনোসরদের আকার বিভিন্ন রকম হতো। তবে মোটামুটি ভাবে একটা টার্কি পাখির মতো আকারে ছিল বলে মনে করা হয়। এই গোত্রের ডাইনোসর ছিল মাংশাসী। এদের সামনের হাত দুটি ছিল পাখনার মতো পালকে ঢাকা। গায়েও পালক ছিল। এছাড়া লেজের অংশেও পালক থাকত। এরা রাতে শিকার ধরতে ভালোবাসত।
অ্যাংকিলোসরাস
ঠিক যেন শিরস্ত্রাণ আর বর্ম পরা সৈনিক! আর লেজটি যেন মুগুর! চারপেয়ে এই ডাইনোসরের চেহারা এমনই। সারা দেহে ছোট ছোট হাড়ের উপবৃদ্ধি! এরা ফলমূল আর পাতা খেয়ে জীবনধারণ করত। প্রায় ৬ মিটার দৈর্ঘ্যের এই প্রাণীটিকে বড় মাংশাসী ডাইনোসররা চাইলেই মারতে পারত না। কারণ এদের চামড়া ছিল বেশ মোটা। এছাড়া মুগুরের মতো লেজ দিয়ে আঘাত করতেও এরা বেশ পটু ছিল। ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষের দিকে এদের আবির্ভাব ঘটেছিল বলে মনে করা হয়।
হাড্রোসরাস
পেটমোটা এই ডাইনোসরের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ১০ থেকে ৩৫ ফুট পর্যন্ত। তৃণভোজী ডাইনোসরটির পেছনের পা ছিল মোটা আর বড়। সামনের হাতদুটি তুলনায় বেশ ছোট। তবে মোটা লেজ দিয়ে শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে পটু ছিল এরা। এমনকী বড় বড় গাছের পাতাও খেত লেজের উপর ভর দিয়ে। মাথায় শিং-এর মতো উপবৃদ্ধি দেখা যেত। মনে করা হয় অন্য ডাইনোসররা যখন খাবার গিলে খেত, এই ডাইনোসররা খাবার চিবোতে শিখেছিল!
অর্নিথোমিমিডস
পাখির মতো দেখতে এই ডাইনোসরের সারা দেহ ছিল পালকে ঢাকা। পেছনের পা ছিল বেশ লম্বা আর শক্তপোক্ত। চোয়াল ছিল সরু অনেকটা পাখির মতোই। আর সামনের দুটি হাতে পাখির ডানার মতো পালক থাকত। গলা ছিল লম্বা। অনেকটা উটপাখির মতো।
এরা মূলত ছিল তৃণভোজী ডাইনোসর। তবে ছোট ছোট প্রাণী ধরেও খেত।
স্টেগোসরাস
সারাগায়ে পাতার মতো কঠিন উপবৃদ্ধি ছিল এই ডাইনোসরের। লেজের শেষ প্রান্তে ছিল কাঁটার মতো বৃদ্ধি। এই ডাইনোসরের আকারও ছিল বেশ বড়। প্রায় একটা বাসের মতো! এদের মাথা মাটির দিকে ঝুঁকে থাকত আর লেজ থাকত উপরের দিকে। মূলত মাটির কাছাকাছি থাকা বুনো ঝোপ ছিল এদের খাদ্য। লেজ আর পিঠে থাকা উপবৃদ্ধিগুলি এদের শিকারি প্রাণীর হাত থেকে রক্ষা করত।
জুরাসিক যুগের শেষের দিকে তৃণভোজী এই ডাইনোসরগুলির আগমন ঘটেছিল।
উড়ন্ত ডাইনোসর
টেরোসররা হল উড়ন্ত ডাইনোসর প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত। ট্রায়াসিক যুগের শেষ থেকে ক্রিটাসিয়াস যুগের শেষ পর্যন্ত এরা রাজত্ব করে গিয়েছে। এদের ছিল ছুঁচালো লম্বা ঠোঁট। আর সামনের হাত থেকে পেছনের পায়ের গোড়া পর্যন্ত চামড়ার মতো পাখা ছিল এই ডাইনোসরদের দৈহিক বৈশিষ্ট্য। সামনের হাত দুটি পাখার সঙ্গেই লেগে থাকত। প্রায় এক মানুষ সমান বড় এই উড়ন্ত ডাইনোসররা পাহাড়ের উপরে বাসা তৈরি করত। খাদ্য বলতে ছিল ছোট ছোট জীবজন্তু, মাছ আর পোকামাকড়। এমনই একটি টেরোসর হল টেরোডাকটিল।
বেশ আপাতত এই পর্যন্তই থাক। ডাইনোসরদের সম্পর্কে অনেকটাই জানা হল। এখন শুধু অপেক্ষা, কবে বিজ্ঞানীরা ডাইনোসর তৈরি করবেন।
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে 
14th  July, 2019
ক্ষুদিরামের ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার শহিদ ক্ষুদিরাম বসু। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

11th  August, 2019
স্বাধীনতা দিবস 

আমাদের স্বাধীনতা দিবস
‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিয়ে চায় হে, কে বাঁচিতে চায়’— কবির এই বাণী সর্বাংশে সত্য। আকাশের নক্ষত্র থেকে মাটির ক্ষুদ্রতম প্রাণটি পর্যন্ত স্বাধীনতা চায়।
অজস্র রক্তপাতের মূল্যে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা।  
বিশদ

11th  August, 2019
ইস্কুলে বায়োস্কোপের সমাপ্তি অনুষ্ঠান 

সম্প্রতি ‘ইস্কুলে বায়োস্কোপ’-এর সমাপ্তি অনুষ্ঠান হয়ে গেল। সস ব্র্যান্ড কমিউনিকেশনসের উদ্যোগে সাহিত্য অ্যাকাডেমির সহযোগিতায় প্রায় ২০ দিন ধরে বিভিন্ন স্কুলে এই ‘ইস্কুলে বায়োস্কোপ’ অনুষ্ঠানটি চলেছিল। 
বিশদ

04th  August, 2019
সোনার লক্ষ্যে ছুটে চলেছেন ধিং এক্সপ্রেস 

বড় হয়ে কী হবি?— ছোট্ট বন্ধুরা, তোমরা নিশ্চয়ই প্রায়ই এমন প্রশ্নের সম্মুখীন হও। আবার কখনও কখনও নিজেরাও মনে মনে চিন্তা কর, বড় হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ক্রিকেটার, ফুটবলার, কবি, সাহিত্যিক, গায়ক বা অভিনেতা হব। কিন্তু, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই চিন্তা মনে দানা বাঁধে পারিপার্শ্বিক তারকাদের পারফরম্যান্স বা সাফল্যে প্রভাবিত হয়ে।  
বিশদ

04th  August, 2019
চাঁদের হাসি বাঁধ ভাঙার অপেক্ষা 

মঙ্গলযান-২ চাঁদে পা রাখবে ৪৮তম দিনে। মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে কোন পথে কীসের খোঁজে সে এগিয়ে চলেছে চাঁদের উদ্দেশ্যে, সে বিষয়ে তোমাদের জানানোর জন্য কলম ধরেছেন ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট, কলকাতার রাশিবিজ্ঞানের অধ্যাপক অতনু বিশ্বাস। 
বিশদ

04th  August, 2019
শুরু হয়েছে সানফিস্ট কলকাতা স্কুল ফুটবল লিগ 

তোমাদের একটি ভালো খবর দিই। গতবারের মতো এবারও শুরু হয়েছে সানফিস্ট কলকাতা স্কুল ফুটবল লিগ (কে এস এফ এল)। এটি দ্বিতীয় সংস্করণ। কে এস এফ এল লিগ শুরু হয়েছে গত বছর থেকে।   বিশদ

28th  July, 2019
মার্কশিট
মাধ্যমিকে চলতড়িৎ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ভৌতবিজ্ঞান। 
বিশদ

28th  July, 2019
রুকু ও ছেলেটি 

বিজলি চক্রবর্তী: টলটল পায়ে ট্রাম রাস্তার ধারে এসে রুকু দাঁড়াল। রাস্তা কীভাবে পার হতে হয় সে এখন বুঝতে পারে। মায়ের পেছন পেছন এখন যায় না। দুধ খেয়ে পেট ভর্তি করে রুকু মাকে ছেড়ে একাই রাস্তায় চলে এসেছে।   বিশদ

28th  July, 2019
স্পাইসি অ্যালফানসো ও ওয়াটারমেলন ফেটা স্যালাড 

তোমাদের জন্য চলছে একটি আকর্ষণীয় বিভাগ ছোটদের রান্নাঘর। এই বিভাগ পড়ে তোমরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলতে পারবে লোভনীয় খাবারদাবার। বাবা-মাকেও চিন্তায় পড়তে হবে না। কারণ আগুনের সাহায্য ছাড়া তৈরি করা যায় এমন রেসিপিই থাকবে তোমাদের জন্য। এবার সেরকমই দুটি জিভে জল আনা রেসিপি দিয়েছেন ওয়াটস আপ ক্যাফে রেস্তরাঁর শেফ দেবব্রত রায়। 
বিশদ

21st  July, 2019
কলকাতায় ডাবর ওডোমসের ডেঙ্গু-মুক্তি প্রচারাভিযান 

আজ তোমাদের একটা ভালো খবর দিই। ডাবর ইন্ডিয়া লিমিটেডের ওডোমস ব্র্যান্ড ভারতকে ডেঙ্গুমুক্ত করতে একটি বিশেষ প্রচারাভিযানের উদ্যোগ নিয়েছে। নাম দেওয়া হয়েছে ‘#মেকিংইন্ডিয়াডেঙ্গুফ্রি’। উদ্যোগটিকে সফল করতে ওডোমসের বিশেষজ্ঞ দল ভারতে বিভিন্ন জায়গায় প্রায় দশ লক্ষ অফিসকর্মীর কাছে পৌঁছেছিলেন।   বিশদ

21st  July, 2019
বিস্ময়কর নদী 

নদীর জল হবে স্বচ্ছ ও নীলাভ। আমরা ছোটবেলা থেকে এমন কথাই পড়েছি বইয়ের পাতায়। দেখেছিও তাই। বাস্তবের সঙ্গে কল্পনার রং মেলে না ঠিকই। কিন্তু আজ যেসব নদীর গল্প তোমাদের বলব, শুনলে মনে হবে রূপকথার গল্প। পৃথিবীতে এমন কিছু নদী আছে যার জলের রং প্রকৃতির আপন খেয়ালে তৈরি। কোনওটা বা মানুষের দুষ্কর্মের ফলে অন্য রং ধারণ করেছে। কোনওটির আবার গতিপথ এতটাই অদ্ভুত যে অবাক হতে হয়। এই নদীগুলির কথা জানলে সত্যিই মনে হবে, বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি। অদ্ভুত এই পাঁচটি নদীর রোমাঞ্চকর গল্প শুনিয়েছে সৌম্য নিয়োগী।  
বিশদ

21st  July, 2019
অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান 

অগ্রসেন বালিকা শিক্ষা সদন গত ২৮ জুন একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। এদিন এবছরের আই সি এস ই পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য এই বিদ্যালয়েরই ছাত্রী রত্না নাঙ্গালিয়াকে পুরস্কৃত করা হয়। পরীক্ষায় রত্না জাতীয়স্তরে তৃতীয় এবং রাজ্যে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।   বিশদ

14th  July, 2019
মার্কশিট
মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য কবিতা মুখস্থ
করো শব্দার্থ ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণসহ

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় বাংলা। 
বিশদ

14th  July, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে মার্কশিট বিভাগটি। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইংরেজি। পরামর্শ দিচ্ছেন বাণীপুরের গভর্নমেন্ট বেসিক কাম মাল্টিপারপাস স্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকা পর্ণা চৌধুরী।
বিশদ

07th  July, 2019
একনজরে
নয়াদিল্লি, ১৩ আগস্ট (পিটিআই): উন্নাওয়ের নির্যাতিতা এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ২০টি মামলা দায়ের হয়েছে উত্তরপ্রদেশে। মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশ সরকারের কাছ থেকে সেই মামলাগুলির স্ট্যাটাস রিপোর্ট তলব করার ব্যাপারে অসম্মতি জানাল সুপ্রিম কোর্ট।  ...

 মুম্বই, ১৩ আগস্ট: স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ থেকে রেহাই পেলেন প্রাক্তন অধিনায়ক রাহুল দ্রাবিড়। তার ফলে জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির কোচ হতে তাঁর সামনে আর কোনও বাধা রইল না। প্রশাসক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাহুল দ্রাবিড়ের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের যে অভিযোগ ...

প্রসেনজিৎ কোলে, কলকাতা: জোর করে দরজা আটকে পাতাল পথের ট্রেনে ওঠার অভিযোগে এক মাসেই জরিমানা বাবদ আদায় হয়েছে ১০ হাজার টাকা। স্টেশনে চলছে প্রচারও। তবুও ...

বিএনএ, কৃষ্ণনগর: ঘূর্ণির শিল্পী সুবীর পাল ‘লিমকা বুক অব রেকডর্সে’ নাম তুলে ফেললেন। সুবীরবাবুর ঝুলিতে অনেক আগেই এসেছে রাষ্ট্রপতি পুরস্কার। একইসঙ্গে বৃহৎ মূর্তি(লার্জার দ্যান লাইফ) এবং ক্ষুদ্র ভাস্কর্য তৈরি করে তিনি ঠাঁই পেয়েছেন লিমকা বুকে। ভেঙে ফেলেছেন আগের রেকর্ডও। সম্প্রতি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪৭- পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস
১৯৪৮- শেষ ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলনে ডন ব্র্যাডম্যান
১৯৫৬- জার্মা নাট্যকার বের্টোল্ট ব্রেখটের মৃত্যু
২০১১- অভিনেতা শাম্মি কাপুরের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.২৭ টাকা ৭১.৯৭ টাকা
পাউন্ড ৮৪.২৫ টাকা ৮৭.৩৭ টাকা
ইউরো ৭৮.০৭ টাকা ৮১.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৪৩০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৪৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,০০৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৪ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, চতুর্দশী ২৬/১৩ দিবা ৩/৪৬। উত্তরাষাঢ়া ০/৫ প্রাতঃ ৫/১৯। সূ উ ৫/১৬/৩৫, অ ৬/৬/১৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৮ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৩ গতে ১১/১৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩২ গতে ৫/১৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/৬ মধ্যে পুনঃ ১/৩৩ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪২ গতে ১/১৮ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫২ মধ্যে। 
২৮ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৪ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, চতুর্দশী ২৪/৩১/৩ দিবা ৩/৪/৩। উত্তরাষাঢ়ানক্ষত্র ২/১০/১৭ দিবা ৬/৭/৪৫, সূ উ ৫/১৫/৩৮, অ ৬/৮/৪২, অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে ও ৯/৩২ গতে ১১/১৪ মধ্যে ও ৩/২৮ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৬ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১/৩২ গতে ৫/১৬ মধ্যে, বারবেলা ১১/৪২/১০ গতে ১/১৮/৪৮ মধ্যে, কালবেলা ৮/২৮/৫৪ গতে ১০/৫/৩২ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৮/৫৪ গতে ৩/৫২/১৬ মধ্যে। 
১২ জেলহজ্জ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল হবে। বৃষ: কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ হবে। মিথুন: ফাটকাতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯৪৭- পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস১৯৪৮- শেষ ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলনে ...বিশদ

07:03:20 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: বৃষ্টিতে ফের বন্ধ খেলা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৫৮/২(২২ওভার)  

09:25:56 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩১/২(১৫ওভার)  

08:44:01 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১১৪/০(১০ ওভার)  

08:19:26 PM

 আগামীকাল কম ট্রেন মেট্রোয়
আগামীকাল ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকায় ...বিশদ

08:12:59 PM