Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। ঘরটা ভিত কেটে তোলা হয়নি। সুতরাং ও ঘরের ছাদ ঢালাই করা যায়নি। হারাধনের ঠাকুরদার আমলে ওদিকটায় গোয়ালঘর ছিল। পরে গোরুর সংখ্যা বাড়লে গোয়াল সরানো হয়। হারাধনরা জাতে জেলে। তবু গাঁ-ঘরে হাতে একটু পয়সা এলেই লোকে দু’-পাঁচ কাঠা ধানজমি কেনে। দু-চারটে গোরু। নিদেনপক্ষে দুটো হেলে আর একটা গাই। সে আমলে গোরু দিয়েই চাষ হতো। হারাধনের ঠাকুরদার তাই গোয়াল ছিল। হারাধনের বাবা বৃন্দাবন দ্বিতীয়বার বিবাহ করে হারাধনের মাকে ঘরে তুললে বড়মা স্বেচ্ছায় ওই পুরনো গোয়াল পরিষ্কার করে, সেখানে নিজেকে নির্বাসিত করেছিলেন। হারাধন কোঠা তুললেও বড়মা পাকা ঘরে উঠলেন না। হারাধন জেদ করে তাঁর ঘরটির দেওয়াল এবং মেঝে পাকা করে ইলেকট্রিক বসাল। হারাধনের বাপ-মা দু’জনেই গত হয়েছিল তার শিশুকালে। খেয়ে না-খেয়ে বড়মাই তাকে মানুষ করে তোলে। বড়মার পরামর্শ ছাড়া বৃন্দাবন এক পাও বাড়াত না। ব্যাপারটা নীলুর মা মোটেই ভালো চোখে দেখত না। কিন্তু ঝগড়া করেও লাভ হতো না। চোখের জলেও হারাধনকে ভেজানো যেত না। 
  দুই
 গাড়ির ছাদে ক্যামেরার স্ট্যান্ড বেঁধে টেলিভিশনের বড় গাড়িটা সিধুর তেলেভাজার দোকানের সামনে থামতেই নড়বড়ে বেঞ্চে বসা ছেলে-ছোকরার দল হুমড়ি খেয়ে পড়ল। সাদা ফুলহাতা জামা আর ডেনিমের প্যান্ট পরা একটা লোক জানলার কাচ নামিয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘নিভাননী দেবীর বাড়িটা কোন দিকে বলতে পারেন নাকি?’ সুকুমার, শ্যামল, রাজু সব হাঁ করে চেয়ে রইল। নামটার গায়ে বড় পুরনো গন্ধ। ওই নামে কাউকে তারা চট করে মনে করতে পারল না। বেবি, পিঙ্কি কি সুমনা বললে তাদের এতটুকুও ভাবতে হতো না। বস্তুত গ্রামে মেয়েদের নাম চললেও বউয়েদের নাম তেমন চলে না। গুরুপদর বউ নয়তো সুকুমারের মা, কি রাজুর ঠাকুমা অথবা নন্দীবাড়ির মেজোগিন্নি এমনটাই হয়ে যায় তাদের পরিচয়। সুতরাং নিভাননী কে সে কথা তাদের ভাবতে হচ্ছিল। উত্তেজনার বশে বেগুনির মতো লম্বা গরম হিঞ্চের বড়াটায় কামড় বসিয়ে ফেলেছিল নীলু। তার জিভ জ্বলে গেল। আর এই আকস্মিক আঘাতে মাথাটা ঝাঁ করে খুলে গেল। লোকটা কাচ তুলতেই নীলু দৌড়ে গেল। ড্রাইভার ততক্ষণে স্টার্ট দিয়েছে। নীলু মুখের বড়ার টুকরোটা কোঁত করে গিলে ফেলে জানলায় টকটক করতে করতে চেঁচাল, ‘শুনছেন?’
লোকটা ফের কাচ নামিয়ে মুখ বাড়াল।
নীলু হাঁপাতে হাঁপাতে বলল, ‘নিভাননী দাসী আমার ঠাকুমা!’
লোকটা ঘাড় ঝাঁকাল, ‘রিয়েলি? আমি বলতে চাইছি বিপ্লবী নিভাননী দেবী যিনি ভারত ছাড় আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন!’
‘আজ্ঞে হ্যাঁ, আমি ওঁর কথাই বলছি।’ নীলু ভদ্রলোককে আশ্বস্ত করল।
ভদ্রলোক হাসলেন, ‘তাহলে নিভাননী দাসী কেন, দেবী বলুন!’
নীলু মাথা চুলকে বললে, ‘আজ্ঞে, তাই হবে বোধহয়, তবে আধার কার্ডে ওই দাসীই ছিল কি না।’
লোকটি ঈষৎ ধমকের সুরে বলল, ‘থাকলেও!’ 
নীলু আর কথা বাড়াল না। সাইকেলে উঠতে উঠতে বলল, ‘আমি সাইকেলে আগাইছি আপনারা আমার পিছনে আসুন আজ্ঞে।’ 
নীলু তিরবেগে সাইকেল ছোটাল। গাড়িটা তাকে অনুসরণ করতে লাগল।
 তিন 
 নীলুর উত্তেজনা ছিল সবচেয়ে বেশি কারণ যেকোনও উপায়ে টিভি কি সিনেমায় নামার জন্য সে মরিয়া আজ অনেকদিন! চোখ দুটো ছোট হলেও নীলকণ্ঠ দেখতে মন্দ নয়। তার গায়ের রং ফর্সা। উচ্চতা পাঁচ ফুট নয় ইঞ্চি। নাকটা বাঁশির মতো না হলেও তার বাবার মতো ধ্যাবড়া নয়। ছিপছিপে চেহারা। মাথায় ঘন চুল। নীলু অনেকটা তার মায়ের ধারা পেয়েছে। তার মা নীলিমা সুন্দরী। বাড়িতে একমাত্র মায়ের কাছেই নীলু প্রশ্রয় পায়। নীলুর কানে দুল, গলায় হার, হাতে বালা। তার জামা-কাপড়ের বাহার আছে। সে শহরের সেলুনে নতুন নতুন কেতায় চুল কেটে আসে। এসব পয়সা তাকে মা জোগায়। কখনও লুকিয়ে কখনও প্রকাশ্যে। বাবার পাল্লায় পড়লে এত দিনে জলে নেমে নেমে হাতে পায়ে হাজা ধরে যেত। নিজেদের অত বড় পুকুর। তার ওপর ন’খানা লিজ নেওয়া আছে। পঞ্চাশ বছর বয়সেও তেজি ঘোড়ার মতো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হারাধন। শীত-গ্রীষ্ম কিছুই ডরায় না। নাহোক আট-দশটা ছেলে বাবার কাছে কাজ করে। তাদের নিয়ে হারাধন শীতকালের ঝুঁঝকো আঁধারেও একগলা জলে নেমে জাল টানে। যৌবন বয়স থেকে হাতে কড়া। আঙুলে হাজা। খালি মোষের মতো খাটতে পারে দেখে দাদু অমন সুন্দরী মেয়েকে গছিয়ে দিয়েছিল। তবে পয়সা লাগেনি। হ্যাঁ, বিয়েতে হারাধন এক পয়সাও পণ নেয়নি। নেবে কী করে! বাড়িতে তখন বড় ঠাকুমার বোলবোলাও। তিনি পণ নেওয়ার ঘোর বিরোধী ছিলেন। হ্যাঁ, নীলুর সেই প্রবল দাপুটে বড় ঠাকুমাই নিভাননী দাসী! তা সে নাম ধরে ওঁকে আর কে কবে ডাকে যে চট করে সে নামটা নীলুর মনে পড়বে! তাছাড়া এখন সে রামও নেই, অযোধ্যাও নেই। অনেকদিন হল নিভাননী রাজত্ব হারিয়েছেন। এখন সংসার নীলিমার কথাতেই চলে। সপ্তাহখানেক হল নিভাননীর শ্রাদ্ধশান্তিও মিটেছে। সত্যিকথা বলতে কি বুড়ি না মরলে তার নামটা নীলু ভুলেই মেরে দিত। হাসপাতালে মরেনি বুড়ি যে ডাক্তার ডেথ সার্টিফিকেট লিখে দেবে। তিনমাস বিছানায় পড়ে থেকে নিভাননী বাড়িতেই গত হয়েছেন। গ্রামের কোয়াক ডাক্তার যে কাগজখানা লিখে দিয়েছিল সেইটে নিয়ে অঞ্চল অফিসে দৌড়েছিল নীলু। সেখানে পাশ দেওয়া ডাক্তার সেই কাগজ দেখে সন্তুষ্ট হলে তবে গিয়ে ডেথ সার্টিফিকেট। তো সেখানেই  নিভাননীর নামটা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি হল দীর্ঘকাল পরে। তা নাহলে নীলু জিভে ছ্যাঁকা খেলেও ও নাম মনে করতে পারত না। তবে বড়ঠাকুমা যে গোরা পুলিসদের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল সে গল্প হারাধন তাদের কাছে ছোটবেলায় অনেক করেছে। তাতে ছেলেবেলায় খানিকটা ভক্তি শ্রদ্ধা এলেও বড় হতে হতে তাঁর কড়া শাসনে সেসব বেমালুম গায়েব হয়ে গিয়েছিল। নীলুর মা বলত, ‘হুজুগে গাঁ শুদ্ধু ছুটল, উনিও ছুটলেন। ছ্যা-ছ্যা-ছ্যা পোয়াতি মেয়েছেলে- ঘরের বউ না ধিঙ্গি? বলি সাহস দেখিয়ে লাভ হল কিছু? সাহেবরা মেরে মাজা ভেঙে দিল! পেটেরটাও গেল ওদিকে সোয়ামিও বংশরক্ষা করতে একটা সতীন এনে হাজির হল! নিকুচি করেছে দেশোদ্ধারের!’ নীলুর মতোই তার মায়ের সঙ্গে বড়ঠাকুমার একেবারেই পটত না। মা ভেবেছিল শাশুড়ি-শ্বশুর নেই সংসারে ঢুকেই চাবিকাঠিটা আঁচলে বাঁধবে। সৎশাশুড়ি আবার শাশুড়ি! সে তো আশ্রিতা! বিধবা বুড়ি! তাকে দু’বেলা দুটো খেতে পরতে দিয়ে দাসীবাঁদির মতো খাটাবে। কিন্তু নীলিমা এসে দেখল এ সংসারের চাকা উল্টো বাগে ঘোরে। তার স্বামীই তেনার বশ। উঠতে বললে ওঠে আর বসতে বললে বসে। কে বলে নিজের মা নয় সৎমা! নীলিমা বুদ্ধিমতী। সে মনে মনে বললে, আচ্ছা, এক মাঘে শীত যায় না! তবু কম দিন নয়। বুড়ির যেন অক্ষয় পরমায়ু। নব্বই বছর বয়সেও ঘরে পাঠশালা বসিয়েছে। বিউলির ডাল ফেটিয়ে গয়না বড়ি দিয়েছে। বরাবর নিজের কাপড় নিজে কাচত। সেলাই করত। নিজের ঘর নিজে পরিষ্কার করত। যেদিন মাথা ঘুরে পড়ল, আর উঠল না। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। দিনকতক পরে ডাক্তার ফিরিয়ে দিল। আর নাকি কিছু করবার নেই। এবার ঘরেই ভালো। টালির ঘরটায় একটা ছোট চৌকির ওপর খাওয়া শোওয়া সব। চাষাভুষো জেলে মালোর ঘরে ঝি-চাকরের পাট নেই। ঘরের কাজ করতে ঘরে বউ আনা হয়। নার্স কি আয়ার কথা ভাবেও না কেউ। নীলুর মা সে ঘরের কাছাকাছি হলেও নাকে আঁচল চাপা দিত।  নীলুও মাড়াত না। বুড়ির শরীরে সাড় ছিল না। দৈবাৎ কখনও হ্যাঁ-হুঁ  করে। অধিকাংশ সময় লোক চিনতে পারে না। বিড়বিড় করে ভুল বকে। তবু  ভাগ্য ভালো। হারাধন আর তার কলেজে পড়া মেয়ে রুক্মিণী, নিভাননীর সব করত। 
চার
 টেলিভিশন থেকে লোক নিভাননীর খোঁজ করতে এসেছে শুনে হারাধনের চোখদুটো উজ্জ্বল হল। একদিন তার বড়মায়ের কথা গ্রাম জানত, এবার দেশ জানবে। নীলিমা শুনে ঠোঁট উল্টোল। তারপর হারাধনের কানের কাছে মুখ এনে, বলল, ‘ পেনশনের কথাটা তুলতে ভুল না!’ পেনশনের কথা তুলে নীলিমা আগেও অনেক খোঁটা দিয়েছে, ‘তোমার বড়মা যদি তেমন কেউকেটা হতো, তবে সরকার টাকা দিত। বইয়ে নাম লেখা থাকত! হুঁহ গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল!’ হারাধন নিঃশ্বাস ফেলে নীলিমাকে বললে, ‘আমার ভুল হলেও তোমার তো ভুল হবে না!’ নীলু মাকে তাড়া দিল, ‘ও মা, তুমি ওঁদের জন্য তাড়াতাড়ি চা বসাও। আমি শ্যামলকে শিঙাড়া-মিষ্টি আনতে বলে এসেছি।’ নীলু ততক্ষণে জামা পাল্টে কমলা রঙের ক্যাঁটক্যাটে পাঞ্জাবিটা গলিয়ে চুলে রোলার চালাচ্ছে। ছেলেটার দিকে তাকিয়ে নীলিমার পিত্তি জ্বলে গেল। মাথাটা এত নিরেট যে যারা নিভাননীর খোঁজে এসেছে তারা যে এসব ধর্তব্যে ধরবে না, সে বুদ্ধিটুকু পর্যন্ত মগজে সেঁধোয়নি। টিভির লোক এসেছে শুনে গ্রামের লোক ঝেঁটিয়ে এল। তাদের ঠেলেঠুলে বাড়িতে ঢুকল রুক্মিণী। সেও খবরটা শুনেছে। হারাধন তখন ওঁদের ঘর দেখাচ্ছে। ছবি উঠছে। নীলু বারবার সামনে চলে গিয়ে ধমক খেয়ে পিছিয়ে আসছে। 
পাঁচ
নিভাননীর ঘরেই ওঁরা বসলেন। নীলিমা চা-জলখাবার দিয়েছিল। রুক্মিণী বলছিল, ‘বড়ঠাকুমার বাপেরবাড়ি ছিল হোগলা গ্রামে। মাতঙ্গিনী হাজরা ওই গ্রামের মেয়ে। ঠাকুমা তাঁর আদর্শে উদ্বুদ্ধ। স্বদেশি তখন মেদিনীপুরের ঘরে ঘরে। ঠাকুমার মেজোকাকা কংগ্রেস করতেন। মাতঙ্গিনীর সঙ্গে লবণ আইন অমান্য করে জেল খেটেছেন ১৯৩২ সালে। সেই কাকার থেকে স্বদেশি আন্দোলনের গল্প শুনতেন ঠাকুমা। বিয়ের পরেও কাকার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ অক্ষুণ্ণ ছিল। কাকার থেকে তিনি চরকা কাটা শিখেছিলেন।’ তাকের ওপর তোলা চরকাটার দিকে আঙুল তুলে রুক্মিণী বলল, ‘দীর্ঘদিন ঠাকুমা ওই চরকা কাটতেন। একবার তিনি কাকাকে এই গোয়ালে লুকিয়ে রেখে পুলিসকে ধোঁকা দিয়েছিলেন।’  
টেলিভিশনের লোক রুক্মিনীকে থামাল। ‘সেটা কীরকম?’
রুক্মিণী হাসল। ‘তখন তমলুক জুড়ে স্বাধীনতা আন্দোলনের জোয়ার। ঠাকুমার কাকা আন্ডারগ্রাউন্ডে কাজ করতেন। পেছনে চর লেগেছে বুঝতে পেরে তিনি সন্ধের মুখে ভাইঝির বাড়িতে আশ্রয় নিলেন। মুড়ি খেতে বসেছেন, পুলিস এল। ঠাকুমা তাড়াতাড়ি তাঁকে গোয়ালঘরে চালান করে দিলেন, খড়ের গাদার পেছনে। পুলিস হুড়মুড় করে ঢুকে ঘর কে ঘর তছনছ করে গোয়ালের দিকে এগল। ঠাকুমা তখন খড় জ্বালিয়ে গোয়ালে ধোঁয়া দিয়েছেন। মশার জন্য প্রতিদিনই গোয়ালে অমন ধোঁয়া দেওয়া হয়। এতে আশ্চর্যের কিছু নেই। ধোঁয়ায় চোখ জ্বালা করে। কিছু দেখা যায় না। তবুও একজন কনস্টেবল ঢুকতে গিয়ে গোবরে আছাড় খেল। এরপর তারা আর দাঁড়ায়নি।’ রুক্মিণীর সঙ্গে এবার টিভির লোকেরাও হেসে উঠল। একজন বললেন, ‘এটাও নিশ্চয়ই নিভাননী দেবীর কারসাজি?’ 
‘অবশ্যই।’ রুক্মিণী সায় দিল।  ‘১৯৪২ সালে ভারত ছাড় আন্দোলনে মাতঙ্গিনী হাজরা শহিদ হন ২৯ সেপ্টেম্বর। বুকে গুলি লেগেছিল তাঁর। তবু হাতে ধরা ছিল ত্রিবর্ণ পতাকা। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি স্লোগান দিচ্ছিলেন, ‘ব্রিটিশরাজ মুর্দাবাদ! বন্দেমাতরম!’ সরকার চেষ্টা করেছিল খবরটা চেপে দেওয়ার। পারেনি। দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন ‘বন্দে মাতরম’ ধ্বনি দিতে দিতে আমাদের গ্রামের পাঁচশো মানুষ ছুটে যায় তমলুক থানার দিকে। পুলিস পথ আটকে ফিরে যেতে বলে। তারা সমস্বরে বলে ওঠে, ‘পিছাবনি!’ কলকাতার ভাষায় যার মানে পিছিয়ে যাব না। পুলিস গুলি ছোঁড়ে। শহিদ হন গোবিন্দ দাস ও বিপিন মুখার্জি। লাঠি চালাতে থাকে পুলিস। লাঠির ঘায়ে জখম হন ঠাকুমা। তিনি তখন অন্তঃসত্ত্বা। তাঁর গর্ভপাত হয়।’
ছয়
 অর্থনীতির চাবুকে আজকের পৃথিবী- আত্মকেন্দ্রিক। তরুণ প্রজন্ম কালের ঘোড়া। নীলুরা বিভ্রান্ত!। তবু রুক্মিণী তার সমস্ত হৃদয় দিয়ে নিভাননীকে এমন জীবন্ত করে তোলে গোটা ঘর নিস্তব্ধ হয়ে যায়। যাবার আগে ওঁদের একজন উঠে নিভাননীর ছবিতে রজনীগন্ধার মালা পরিয়ে দেন। মরণোত্তর সম্মানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওঁরা চলে গেলে কে জানে কেন নীলিমারও আজ চোখে জল আসে! এমনকী নীলুরও গলাটা ব্যথা করে! 
অঙ্কন: সুব্রত মাজী
গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
একনজরে
গত ১৭ সেপ্টেম্বর ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন। সেই উপলক্ষ্যে উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছিল গেরুয়া শিবির। স্থানীয় বিজেপি অফিসে রক্তদান শিবিরে গিয়ে চরম কটাক্ষের শিকার হলেন মোরাদাবাদের মেয়র বিনোদ আগরওয়াল। ...

আর জি কর কাণ্ডে ৪১ দিনের কর্মবিরতি আংশিক প্রত্যাহার করেছেন জুনিয়ার ডাক্তাররা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁদের দাবি মেনে কলকাতার নগরপাল সহ পুলিস ও স্বাস্থ্য প্রশাসনের একাধিক কর্তাকে অপসারিত করেছেন। ...

শুক্রবার রাতে কুলটি থানার চিনাকুড়িতে ফের শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটল। প্রাক্তন বিধায়ক উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে স্থানীয় বাসিন্দা কৃষ্ণা নুনিয়াকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। জানা গিয়েছে, দু’টি বাইকে চারজন এসে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। ...

ভারতীয় বি দলকে বড় রানের টার্গেট দিতে চলেছে ডি দল। দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের স্কোর ৫ উইকেটে ২৪৪। সবমিলিয়ে শ্রেয়স আয়ারদের লিড এখন ৩১১। সেঞ্চুরি থেকে দশ রান দূরে দাঁড়িয়ে রিকি ভুঁই। ৮৭ বলে তাঁর ৯০ রানের (ব্যাটিং) ইনিংসে রয়েছে ১০টি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব গাড়িমুক্ত দিবস
বিশ্ব গণ্ডার দিবস


১৪৯৯: বাসেল চুক্তির অধীনে সুইজারল্যান্ড একটি স্বাধীন রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে
১৫৩৯: পাঞ্জাবের শহর কর্তারপুরে প্রয়াত গুরু নানক
১৫৯৯: লন্ডনে ফাউন্ডার্স হলে ২৪ জন ব্যবসায়ী ভারতে ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নেন, এভাবেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গড়ে উঠে
১৭৩৫: ব্রিটেনের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বসবাস শুরু করেন রবার্ট ওয়ালপোল
১৭৯১: ইংরেজ রসায়নবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী মাইকেল ফ্যারাডের জন্ম
১৮৬২: আব্রাহাম লিঙ্কন ক্রীতদাসদের মুক্তির আদেশ সংক্রান্ত ঘোষণায় স্বাক্ষর করেন
১৮৮৮: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিন প্রথম প্রকাশিত
১৯১৫:  নদিয়া পৌরসভার নামকরণ বদল করে করা হয় নবদ্বীপ পৌরসভা
১৯৩৯: প্রথম এভারেস্ট জয়ী মহিলা জুনকো তাবেইয়ের জন্ম
১৯৬২:  নিউজিল্যাণ্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা ধারাভাষ্যকার মার্টিন ক্রোর জন্ম
১৯৬৫: শেষ হল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। রাষ্ট্রসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দু’দেশ যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করল
১৯৭০: লেখক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৭৬: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেট তারকা থিলান সামারাবীরার জন্ম
১৯৮০: ইরান আক্রমণ করল ইরাক
১৯৮৩: বিপ্লবী তথা সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের মৃত্যু
১৯৮৪:ব্রাজিলীয় ফুটবলার থিয়াগো সিলভার জন্ম
১৯৯১: মারাঠি ও হিন্দি চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী পদ্মশ্রী দুর্গা খোটের মৃত্যু
১৯৯২: ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক ও রাজশ্রী প্রোডাকশনের প্রতিষ্ঠাতা তারাচাঁদ বারজাতিয়ার মৃত্যু
১৯৯৫: নাগারকোভিল স্কুলে বোমা ফেলল শ্রীলঙ্কার বায়ুসেনা, মৃত্যু হয় ৩৪টি শিশুর, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই তামিল
২০১১: ক্রিকেটার মনসুর আলি খান পতৌদির মৃত্যু
২০১১: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৫৩ টাকা ১১৩.১১ টাকা
ইউরো ৯১.৭৫ টাকা ৯৪.৯৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
21st  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ আশ্বিন, ১৪৩১, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী ২৫/৩৮ দিবা ৩/৪৪। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৫৩/৫৫ রাত্রি ১১/৩। সূর্যোদয় ৫/২৮/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/২৯/৫৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৬ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৫৩ গতে ৪/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৯ গতে ১/০ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৯ গতে ২/২৯ মধ্যে। 
৫ আশ্বিন, ১৪৩১, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী রাত্রি ৯/১৩। ভরণী নক্ষত্র দিবা ৬/৩২ পরে কৃত্তিকা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/১৮। সূর্যোদয় ৫/২৮, সূর্যাস্ত ৫/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৩ গতে ৮/৪১ মধ্যে ও ১১/৪৫ গতে ২/৫০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৮ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ১/২৭ মধ্যে ও ২/১৭ গতে ৫/২৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৪/২২ মধ্যে। বারবেলা ১০/০ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/০ গতে ২/২৯ মধ্যে। 
১৮ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শ্রীলঙ্কা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: জয়ী এনপিপি নেতা অনুরা কুমারা দেশনায়েক

10:27:43 PM

কেশিয়াড়িতে পুজো কমিটির হাতে তুলে দেওয়া হল অনুদান
পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে পুজো কমিটিগুলির হাতে তুলে দেওয়া হল দুর্গাপুজোর ...বিশদ

09:56:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গলকে ১-২ গোলে হারাল কেরল

09:32:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ১ (৬৩ মিনিট)

08:53:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ০ (৬০ মিনিট)

08:50:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ০-কেরল ০ (৫৩ মিনিট)

08:43:00 PM