অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ
প্রয়াত সুনীলের ছেলে রবি বলেন, বাবা সারাবছর শোলার সাজ তৈরি করতেন। তিনমাস আগে তাঁর মৃত্যুর পর আমি হাল ধরেছি। প্রতিমার একটি সাজের সেট তিন হাজার টাকায় বিক্রি হয়। বাবাকে দেখেছিলাম গয়না বন্ধক রেখে সামগ্রী কিনে সাজ তৈরি করতে। আমরা তাঁর হাতের কাজ ধরে রাখার চেষ্টা করছি।
জলাজমিতে জন্মানো শোলা গাছের কাণ্ড শুকিয়ে তৈরি হয় দেবীর অলঙ্কার। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া এবং চাহিদা কম থাকায় ধুঁকছে এই শিল্প। তবুও প্রাচীন এই শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার তাগিদে দেবী দুর্গা ও তাঁর সন্তানদের জন্য গয়না বানাচ্ছে এই পরিবার।
সুনীলের স্ত্রী মায়া মালাকারের কথায়, শ্বশুরবাড়িতে এসে শোলার অলঙ্কার বানানোর কাজ শিখেছি। পুজোর আগে ব্যস্ততা অনেকটাই বেড়ে যায়। মূল্যবৃদ্ধির জন্য মুনাফা এখন অনেক কমেছে। স্বামীর স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখতেই সবাই মিলে চেষ্টা করছি। বিভিন্ন পুজো উদ্যোক্তারা বাড়ি থেকে সাজ কিনে নিয়ে যায়। অন্য জেলাতেও পাঠানো হয়। নিজস্ব চিত্র