অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২ নম্বর ওয়ার্ডে বালতি দেওয়ার পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি। তাহলে কি এনিয়ে পুর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা স্পষ্ট? চেয়ারম্যান ঘনিষ্ঠ হওয়ার কারণেই এই ছাড় কি না, সেই প্রশ্নও তুলছে বিরোধীরা। বিজেপি নেতা তাপস মিত্র বলেন, ‘আসলে মিলন সর্দার চেয়ারম্যানের ছায়াসঙ্গী হওয়ায় সবকিছুতে ওঁর ছাড় ছিল।’ বারাসত পুরসভার চেয়ারম্যান অশনি মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘এই বালতি কাউন্সিলাররা নিজের মতো করে বণ্টন করেন। ওখানে কেন তা পড়ে রয়েছে, জানা নেই। দপ্তর থেকে খোঁজ নিয়ে বলতে হবে। বালতিগুলি ফিরিয়ে নেওয়া হবে।’
ত্রিপুরার এক ব্যবসায়ীর অপহরণ-কাণ্ডে গ্রেপ্তার হয়েছেন কাউন্সিলার মিলন সর্দার। পেশায় সোনার কারিগর হলেও ২০১৫ সাল থেকে তাঁর রকেট গতিতে ‘উন্নয়ন’ শুরু হয়। নিজের এলাকায় ছাড়াও অন্যান্য জাগায় একাধিক ফ্ল্যাট কিনে ফেলেন। কাউন্সিলারের দাপটে এতদিন কেউ মুখ না খুললেও গ্রেপ্তার হওয়ার পর পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে। সেই সূত্রেই স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন তাঁর হুমকি দেওয়ার কথা। কয়েকদিন আগে বাড়ি ফিরে এসে তিনি নিজেকে স্বচ্ছ বলে প্রমাণ করতে লম্বা-চওড়া ভাষণ দিতে থাকেন। বলেন, ‘আমার নামে যারা কুৎসা করছে, তাদের দেখে নেব।’ এখন স্থানীয়রা বলছেন, ‘এবার কাউন্সিলারকে কে দেখবে?’ তাঁদের আরও অভিযোগ, এলাকায় একের পর এক বেআইনি কাজে কাউন্সিলারকে মদত দিতে দেখা গিয়েছে। নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে একের পর এক অবৈধ নির্মাণ মাতা তুলেছে তাঁরই মদতে।