Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। একটু পরেই ওরা ঘরে ফিরে যাবে। সেও ফিরে যাবে তার আপন ঘরে। নিরালা নিঝুম একটা ঘর। মাথার ওপর ছাদ থাকলেও সেই ঘরের কোনও আকর্ষণ নেই তার কাছে। একমাত্র ছেলেটা আজ ছ’মাস হল নিখোঁজ। কোথায় যে আছে, কী করছে কে জানে! পুলিস ডেকে নিয়ে গিয়ে বেশ কয়েকটা বডি দেখিয়েছে, কিন্তু কোনওটাই নবারুণের নয়। সুভদ্রা জানে, নবারুণ মরতে পারে না। রোজ সে মনে মনে বলে, ‘ফিরে আয় নবারুণ। একবার মায়ের কথা ভাববি না? তোর বাবা চলে গেছে, তুইও যদি হারিয়ে যাস, আমি কী নিয়ে থাকব বল!’ 
দূরে ট্রেন আসছে। ঘোষণাও হয়ে গিয়েছে। কাঁধের ব্যাগটা ঠিক করে উঠে দাঁড়াল সুভদ্রা। তখনই তার বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল। চকিতে সে যাত্রীদের মধ্যে দেখল নবারুণের মুখ। ওই তো, ওই তো নবারুণ দাঁড়িয়ে আছে। সেই নীল টি শার্টটা দেখা যাচ্ছে।  এখানে ও কী করছে! নবারুণও কি ট্রেনে উঠবে? কয়েকজন উঠল। কয়েকজন নামল। স্টেশন অনেকটাই এখন ফাঁকা। নবারুণের দিকে তাকিয়ে দেখতে গিয়ে ট্রেন বেরিয়ে গেল। তা যাক। স্টেশনের নিভু নরম আলোয় সুভদ্রা এখনও তাকিয়ে নবারুণের দিকে। ওই তো স্টেশনের ধার ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আকাশ দেখছে। চোখে সেই চশমাটা। ছোটবেলা থেকেই আকাশ দেখতে ভালোবাসত নবারুণ। বাবার কোলে চেপে রাতে আকাশে তারা দেখত। চোখে জল এসে গেল সুভদ্রার। আস্তে আস্তে কাছে গিয়ে ডাকল, ‘নবারুণ।’
নবারুণ ঘাড় ঘুরিয়ে দেখল। বলল, ‘মা তুমি? এখানে?’
সেই প্রশ্নে কোনও অবাক বিস্ময় নেই। কোনও কৌতূহল নেই। যেন যন্ত্রের মতো একটা নিয়মরক্ষার প্রশ্ন! তাছাড়া সুভদ্রার মনে হল, নবারুণের গলাটা কেমন বদলে গেছে। কেমন একটা ঘড়ঘড়ে গলা। কোটরগত চোখের দৃষ্টিটাও কিছুটা ঘোলাটে, অন্ধকার এক গহ্বরের মতো। চোখের মণিটা পাথরের মতো স্থির। এই ছ’মাসে ছেলেটা কেমন বদলে গেছে! 
সুভদ্রা উত্তর দেয়, ‘হ্যাঁ একটা কাজে এসেছিলাম। তুই এখানে কেন?’
‘আমি তো এখানেই থাকি মা।’
‘কেন বাবা, কার ওপর অভিমান করে বাড়ি ছেড়ে চলে এলি? বাড়ি ফিরে চল বাবা।’
‘না মা, আমার পক্ষে আর ফেরা সম্ভব নয়। আমার অনেক কাজ বাকি। তুমি বরং আমার সঙ্গে চল। এখন থেকে আমার সঙ্গে থাকবে।’
‘কোথায় বাবা? বিয়ে করেছিস নাকি?’
নবারুণ বলল, ‘না মা একাই থাকি। আমি ওই অন্ধকার আকাশটার মতোই একা। চল মা।’
চোখে জল আসে সুভদ্রার। ভাবে, দেখাই যাক ছেলে কোথায়, কীভাবে  থাকে। তারপর ওকে জোরাজুরি করে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। সে পা বাড়ায় ছেলের পিছু পিছু। 
‘হেঁটে যেতে পারবে তো মা? এই একটু দূরে।’ 
অন্ধকার নেমে এসেছে। স্টেশন থেকে বেরিয়ে কিছুটা গিয়েই রাস্তা ছেড়ে একটা শুঁড়িপথ ধরল নবারুণ। এখানে পথ আরও অন্ধকার। দু’পাশে অসংখ্য গাছ, ছোট ছোট লতাগুল্ম, আগাছা। ঝুঁকে পড়ে সেগুলো নেমে এসেছে মাটির কাছাকাছি। মুখে, চোখে লাগছে ডালপালা।
সুভদ্রা বলল, ‘বড় অন্ধকার, পথ দেখা যাচ্ছে না। দাঁড়া টর্চটা জ্বালাই।’
‘দরকার নেই মা আমার সঙ্গে চল, আমি তোমাকে নিয়ে যাচ্ছি।’
তবু সুভদ্রা কাঁধের ব্যাগ হাতড়ে টর্চটা বের করে আনে। 
বোতাম টিপতেই টর্চের আলো জ্বলে ওঠে। কিন্তু মুহূর্তেই সেটা নিভে যায়। আবার চেষ্টা করে সুভদ্রা। টর্চের আলো আর জ্বলল না। 
অন্ধকারের এক মস্ত গহ্বরের মধ্যে সে হাঁটতে থাকে। সামনে ছায়া ছায়া নবারুণ। আর এক পা বাড়াতেই পায়ের ওপর দিয়ে সড়সড় করে কী যেন চলে গেল। অন্ধকারে দেখা না গেলেও সুভদ্রা বুঝল, একটা সাপ তার পায়ের ওপর দিয়ে চলে গেল। ‘ও মাগো’ বলে চমকে উঠল সে। শিরশির করে উঠল গা’টা। প্রতিটি রোমকূপ যেন সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে। 
ভিতর থেকে কে যেন বলছে, ‘আর এগস না সুভদ্রা, বিপদে পড়বি!’ 
মুহূর্তে থমকে গেলেও আবার মুচকি হেসে পা বাড়ায় সুভদ্রা। অন্ধকারেই হাসতে হাসতে সে ভাবে, ছেলের সঙ্গে যাচ্ছি, আবার ভয় কীসের?
আর এক পা বাড়াতেই সে আঁতকে উঠল। পিছন থেকে কে যেন তার শাড়ির নীচের অংশটা টেনে ধরেছে। আবার বুকটা কেঁপে উঠল। শরীরের সব রক্ত যেন চলকে উঠল। পরক্ষণেই সুভদ্রা বুঝতে পারল, কোনও কাঁটাতারে তার কাপড়টা আটকে গিয়েছে।  
নবারুণ বলে, ‘ভয় নেই মা, আমার সঙ্গে যতক্ষণ আছ, ততক্ষণ কোনও ভয় নেই। তুমি বরং আমার হাত ধর।’ 
ছেলের কথায় একটু ভরসা পেল সুভদ্রা। সে ছেলের হাতটা ধরল। কিন্তু পরক্ষণেই চমকে উঠল সে। কী পাথরের মতো ঠান্ডা হাত! যেমন শীর্ণ, তেমন শীতল! অস্বাভাবিক মনে হলেও সুভদ্রা ছেলের হাতটা ধরেই থাকল। কতদিন পর ছেলেটার দেখা পেয়েছে। কাল সকালে যেভাবে হোক ওকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
সুভদ্রা বলল, ‘কোথায় যাচ্ছি বল তো? তুই থাকিস কোথায়? ঘন অন্ধকার জায়গা, এখানে থাকিস নাকি?’
‘আর একটু যেতে হবে মা।’ নবারুণের গলাটা শুনে গায়ে কেমন কাঁটা দিচ্ছে তার। দূর গ্রহের থেকে কাঁপতে কাঁপতে আসা এক ঘড়ঘড়ে স্বর। অস্বাভাবিক, ভয় জাগানো। 
‘কোন অভিমানে তুই এখানে পড়ে আছিস বাবা। বাড়ি ফিরে চল।’
কিছুক্ষণ নবারুণ কোনও উত্তর দিল না। অন্ধকারে মা ও ছেলে পথ ধরে হাঁটছে। গাছের ফাঁক দিয়ে নবমীর জ্যোৎস্নার একটা আভা আসছে মাত্র। তাতে ভালো করে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। পায়ের নীচে শুকনো পাতার খসখস শব্দের এক অলৌকিক পরিবেশ। জোনাকিরাও যেন স্বতঃস্ফূর্ত নয়।
একটু পরে নবারুণ বলল, ‘আমাকে তো তুমি চিনতে পারনি মা।’ যেন অনেক দূরে থেকে ভেসে আসা কান্না জড়ানো এক অভিমানী স্বর। 
চমকে উঠে সুভদ্রা বলে, ‘চিনতে পারিনি? কী বলছিস তুই?’
দেখতে দেখতে ওরা একটা পুকুরের ধারে এসে দাঁড়াল। নবারুণ বলল, ‘মা এখানে একটু বসি। তুমিও বোসো। তোমার কোলে একটু মাথা দিয়ে শুই। কতদিন তোমার কোলে মাথা রেখে শুইনি। কতদিন তোমার হাতের মাখা ভাত খাইনি।’ 
অন্ধকারের মধ্যে ছেলের গলার স্বর শুনে সুভদ্রার মনে হল, নবারুণের চোখটা হয়তো ছলছল করছে। সুভদ্রা বসল পুকুর পাড়ে। কোলের উপর মাথা দিয়ে শুল নবারুণ। ছ’মাস ধরে সুভদ্রা ছেলের জন্য অপেক্ষা করেছে। আজ এই মুহূর্তটুকুর কথা ভেবে সে আবেগ বিহ্বল হয়ে উঠল। চোখ দিয়ে তার জল গড়িয়ে পড়ল।  
নবারুণ মায়ের গালে হাত দিয়ে জলের স্পর্শ পেয়ে বলল, ‘মা তুমি কাঁদছ?’ চোখের জল মুছিয়ে দিল সে।
নবারুণ বলল, ‘আমি তোমার কুসন্তান মা। মানুষ হতে পারিনি। বদসঙ্গে পড়ে বখে গিয়েছিলাম। তোমরা অনেক চেষ্টা করেছিলে, আমাকে মানুষ করার। আমি ভালো পথে ফিরতে পারিনি মা।’ 
সুভদ্রা ছেলেকে থামিয়ে দিয়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে বলল, ‘তুই কি কারও ভয়ে এখানে লুকিয়ে আছিস বাবা! ভয় নেই আমার সঙ্গে বাড়ি ফিরে চল, দেখবি সব ঠিক হয়ে গিয়েছে।’ 
নবারুণ মায়ের হাতটা চেপে ধরে বলল, ‘না মা তা আর সম্ভব নয়।’
‘কেন সম্ভব নয় বাবা? সেরকম হলে আমরা উত্তরপাড়ার ফ্ল্যাটটা বিক্রি করে দিয়ে অন্য কোথাও গিয়ে থাকব। তুই নতুন করে জীবন শুরু করবি। একটা বিয়ে করবি।’
চুপ করে থাকে নবারুণ। মাথার ওপর ভাঙা চাঁদের প্রতিবিম্ব সামনের পুকুরের জলে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। হাওয়ার ওঠানামায় সেটা টলছে। কাছে দূরে কোথাও আলোর চিহ্নমাত্র নেই। দূরের জঙ্গলের মধ্যেও ঝুপসি আঁধার। মাথার ওপর দিয়ে উড়ে গেল দু’তিনটে বাদুড়। চামচিকের চামসি গন্ধ চারিদিকে। 
নবারুণ বলল, ‘মা তুমি আমাকে চিনতে পারনি!’ 
সুভদ্রা বলল, ‘তখনও তুই একথাটা বললি, এখনও বলছিস। আমি তোর কথা ভালো করে বুঝতে পারছি না বাবা।’ 
নবারুণ বলল, ‘দাঁড়াও, তোমাকে একটা জিনিস দেখাই।’ 
গায়ের নীল টি শার্টটা পেট পর্যন্ত তুলে নবারুণ বলল, ‘মা, এখানে তোমার হাতটা রাখ।’ 
অন্ধকারের মধ্যে ছেলের পেটের ওপর হাত রাখতেই চমকে উঠল সুভদ্রা। হাতটা যেন এক গভীর গর্তের মধ্যে ঢুকে গেল। হাতের মধ্যে জড়িয়ে যাচ্ছে সাপের মতো অসংখ্য কী যেন সব। কিলবিল করছে পেটের ভিতরকার নাড়িভুঁড়ি। চটচটে কাদার মতো হাতে লেগে গেছে তরল কোনও পদার্থ। হাতটা বের করে আনার চেষ্টা করে সুভদ্রা! পারে না। তার হাত ধরে কেউ যেন টানছে। 
চমকে উঠে ‘আঁক আঁক’ করে ওঠে সুভদ্রা। শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে হাতটায় টান মারে। হাতটা বেরিয়ে আসতেই আধো অন্ধকারে দেখল চাপ চাপ রক্ত। টপটপ করে পড়ছে মাটির ওপর। আরও আঙুলের মধ্যে জড়িয়ে থাকা অজানা পদার্থগুলো জীবন্ত হয়ে লকলক করছে। ভয়াবহ এক আতঙ্কে হামাগুড়ি দিয়ে ছিটকে গেল সুভদ্রা। অজানা ভয়ে হাউ হাউ করে কেঁদে উঠল। কাঁপা কাঁপা গলায় সে বলল, ‘কে তুই?’
নবারুণ বলল, ‘আমি নবারুণ মা। তুমি এখনও আমাকে চিনতে পারছ না? তুমি জানো না মা, ওরা আমাকে কুপিয়ে কুপিয়ে মেরেছে। আমার পেটে ভোজালি চালিয়ে ফালা ফালা করে দিয়েছে। আমার মুখটাকে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে এমন করে দিয়েছিল যে, তুমিও আমার দেহটা সেদিন শনাক্তও করতে পারনি।’ 
বিহ্বল সুভদ্রা। এই মুহূর্তে তার অস্তিত্ব বলে যেন কিছু নেই। একটা শূন্যতার মধ্যে, একটা অনুভূতিহীন সময়ের মধ্যে সে নিশ্চল হয়ে গিয়েছে। সে কী করবে বুঝতে পারছে না। এই মুহূর্তে ছেলের অশরীরী ছায়ার সামনে বসে সে যেন আর তার মধ্যে নেই। পা, কোমর সব ভারী হয়ে গিয়েছে। চলৎশক্তি হারিয়ে ফেলেছে সে। শুধু গোঙানির মতো একটা শব্দ করে কাঁদতে থাকে। বাৎসল্যের অনুভূতির সঙ্গে এখন মিশে যায় এক আধিভৌতিক আতঙ্ক। 
নবারুণ বলে চলে, ‘পাপাই, কান্তি, তুতুলরা আমাকে মেরেছে মা। ওদের সঙ্গে হিস্সা নিয়ে গণ্ডগোল হয়েছিল। সিন্ডিকেটের টাকা ওরা নিজেরাই ভাগ করে খেতে চেয়েছিল। আমি তার প্রতিবাদ করায় ওরা আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে প্রচুর মদ খাইয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে মেরে ফেলে। তারপর এই ঝোপের মধ্য দিয়ে টেনে এনে পুকুরে ফেলে দিয়ে যায়। ওই দেখ মা, পুকুরের ওই কোণে।’
যন্ত্রের মতো সেদিকে তাকিয়ে দেখে সুভদ্রা। ঝাপসা আলোয় দেখে, কী যেন একটা ভাসছে। 
নবারুণ বলল, ‘ওটা আমারই লাশ মা।’ 
অসহ্য যন্ত্রণায় তার বুক ফেটে যাচ্ছে। সুভদ্রা হাত বাড়ায় ছেলের দিকে। ভাবে, কত যন্ত্রণা সহ্য করে ছেলেটা মারা গিয়েছে। সে তার কিছুই জানতে পারেনি। এই রাতে আবছা চাঁদের আলোয় এক বিহ্বল মুহূর্ত তৈরি হয়। আতঙ্কের ভিতরে মোচড় দিয়ে ওঠে যন্ত্রণা। নবারুণ হামাগুড়ি দিয়ে মায়ের কাছে এগিয়ে আসে। সুভদ্রা নবারুণের মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলে, ‘তুই কত কষ্ট পেয়েছিলি বাবা!’ 
নবারুণ বলে, ‘আর কোনও কষ্ট নেই মা। তোমাকে দেখার পর থেকে আমি খুব আনন্দে আছি। আমার খুব ইচ্ছে, এবার আমি তোমার সঙ্গেই থাকব।’
সুভদ্রা বলল, ‘আমি তোর কাছেই থাকতে চাই রে বাবা। তোকে ছেড়ে আর কোত্থাও যাব না।’ 
নবারুণ বলে, ‘তাই থেকো মা। আর আমার কোনও কষ্ট থাকবে না।’ 
এক অদ্ভুত অনুভূতি যেন ঘিরে ধরে সুভদ্রাকে। বুকের ভিতর অসম্ভব এক আনন্দের অনুরণন, এক অলৌকিক শূন্যতার ভিতরে সে যেন উড়ে যায়। বোধহীন এক অস্তিত্ব তাকে গ্রাস করে। অজ্ঞান হয়ে ঘাসের ওপর পড়ে যেতে যেতে সুভদ্রা দেখল তীক্ষ্ণ কলরোলে আকাশটা ভরে গেল। ঝাঁক ঝাঁক বাদুড় উড়ে গেল এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। শিকারের সন্ধানে ডেকে উঠল পেঁচার দল। দূরে অসংখ্য শেয়ালের দল অস্থির হয়ে উঠল রক্তপানের ব্যাকুলতায়। সমস্ত ঘাসপোকা বেরিয়ে এল মাটি ফুঁড়ে। এক আদিম, আধিভৌতিক রাতের ভিতরে চমকে উঠে গড়িয়ে গেল বিবর্ণ ভাঙা চাঁদ।  
পরদিন সকালে দেখা গেল, সেই পুকুরের ধারে ভিড় জমেছে গ্রামবাসীদের। স্থানীয় থানার পুলিস এসেছে। এসেছে পুলিসের কুকুরও। এসেছে মিডিয়ার রিপোর্টাররা। কেউ কেউ সেখান থেকে লাইভ টেলিকাস্ট করতে শুরু করেছে। পুকুরের জলে সুভদ্রার ভেসে ওঠা লাশটা পুলিস তুলে নিয়ে গেল পোস্টমর্টেমের জন্য। 
25th  August, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
একনজরে
ভারতীয় বি দলকে বড় রানের টার্গেট দিতে চলেছে ডি দল। দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের স্কোর ৫ উইকেটে ২৪৪। সবমিলিয়ে শ্রেয়স আয়ারদের লিড এখন ৩১১। সেঞ্চুরি থেকে দশ রান দূরে দাঁড়িয়ে রিকি ভুঁই। ৮৭ বলে তাঁর ৯০ রানের (ব্যাটিং) ইনিংসে রয়েছে ১০টি ...

শুক্রবার রাতে কুলটি থানার চিনাকুড়িতে ফের শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটল। প্রাক্তন বিধায়ক উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে স্থানীয় বাসিন্দা কৃষ্ণা নুনিয়াকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। জানা গিয়েছে, দু’টি বাইকে চারজন এসে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। ...

আর জি কর কাণ্ডে ৪১ দিনের কর্মবিরতি আংশিক প্রত্যাহার করেছেন জুনিয়ার ডাক্তাররা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁদের দাবি মেনে কলকাতার নগরপাল সহ পুলিস ও স্বাস্থ্য প্রশাসনের একাধিক কর্তাকে অপসারিত করেছেন। ...

বিপদ কাটতেই চাইছে না। ভূতনিতে ফের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হল। শনিবার একলাফে গঙ্গা নদীর জলস্তর ২২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ২৫.১৭মিটার। চরম বিপদসীমা একেবারে ছুঁইছুঁই অবস্থা দেখে জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব গাড়িমুক্ত দিবস
বিশ্ব গণ্ডার দিবস


১৪৯৯: বাসেল চুক্তির অধীনে সুইজারল্যান্ড একটি স্বাধীন রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে
১৫৩৯: পাঞ্জাবের শহর কর্তারপুরে প্রয়াত গুরু নানক
১৫৯৯: লন্ডনে ফাউন্ডার্স হলে ২৪ জন ব্যবসায়ী ভারতে ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নেন, এভাবেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গড়ে উঠে
১৭৩৫: ব্রিটেনের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বসবাস শুরু করেন রবার্ট ওয়ালপোল
১৭৯১: ইংরেজ রসায়নবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী মাইকেল ফ্যারাডের জন্ম
১৮৬২: আব্রাহাম লিঙ্কন ক্রীতদাসদের মুক্তির আদেশ সংক্রান্ত ঘোষণায় স্বাক্ষর করেন
১৮৮৮: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিন প্রথম প্রকাশিত
১৯১৫:  নদিয়া পৌরসভার নামকরণ বদল করে করা হয় নবদ্বীপ পৌরসভা
১৯৩৯: প্রথম এভারেস্ট জয়ী মহিলা জুনকো তাবেইয়ের জন্ম
১৯৬২:  নিউজিল্যাণ্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা ধারাভাষ্যকার মার্টিন ক্রোর জন্ম
১৯৬৫: শেষ হল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। রাষ্ট্রসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দু’দেশ যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করল
১৯৭০: লেখক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৭৬: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেট তারকা থিলান সামারাবীরার জন্ম
১৯৮০: ইরান আক্রমণ করল ইরাক
১৯৮৩: বিপ্লবী তথা সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের মৃত্যু
১৯৮৪:ব্রাজিলীয় ফুটবলার থিয়াগো সিলভার জন্ম
১৯৯১: মারাঠি ও হিন্দি চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী পদ্মশ্রী দুর্গা খোটের মৃত্যু
১৯৯২: ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক ও রাজশ্রী প্রোডাকশনের প্রতিষ্ঠাতা তারাচাঁদ বারজাতিয়ার মৃত্যু
১৯৯৫: নাগারকোভিল স্কুলে বোমা ফেলল শ্রীলঙ্কার বায়ুসেনা, মৃত্যু হয় ৩৪টি শিশুর, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই তামিল
২০১১: ক্রিকেটার মনসুর আলি খান পতৌদির মৃত্যু
২০১১: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৫৩ টাকা ১১৩.১১ টাকা
ইউরো ৯১.৭৫ টাকা ৯৪.৯৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
21st  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ আশ্বিন, ১৪৩১, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী ২৫/৩৮ দিবা ৩/৪৪। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৫৩/৫৫ রাত্রি ১১/৩। সূর্যোদয় ৫/২৮/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/২৯/৫৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৬ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৫৩ গতে ৪/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৯ গতে ১/০ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৯ গতে ২/২৯ মধ্যে। 
৫ আশ্বিন, ১৪৩১, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী রাত্রি ৯/১৩। ভরণী নক্ষত্র দিবা ৬/৩২ পরে কৃত্তিকা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/১৮। সূর্যোদয় ৫/২৮, সূর্যাস্ত ৫/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৩ গতে ৮/৪১ মধ্যে ও ১১/৪৫ গতে ২/৫০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৮ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ১/২৭ মধ্যে ও ২/১৭ গতে ৫/২৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৪/২২ মধ্যে। বারবেলা ১০/০ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/০ গতে ২/২৯ মধ্যে। 
১৮ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শ্রীলঙ্কা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: জয়ী এনপিপি নেতা অনুরা কুমারা দেশনায়েক

10:27:43 PM

কেশিয়াড়িতে পুজো কমিটির হাতে তুলে দেওয়া হল অনুদান
পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে পুজো কমিটিগুলির হাতে তুলে দেওয়া হল দুর্গাপুজোর ...বিশদ

09:56:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গলকে ১-২ গোলে হারাল কেরল

09:32:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ১ (৬৩ মিনিট)

08:53:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ০ (৬০ মিনিট)

08:50:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ০-কেরল ০ (৫৩ মিনিট)

08:43:00 PM