Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  অন্য পাণ্ডব ও কৌরবরাও। জঙ্গলের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার পথে একটি বৃদ্ধ হনুমান পথ আটকে শুয়েছিল। সেটা ছিল একটি পাকদণ্ডী। ভীম অবজ্ঞার দৃষ্টিতে একবার দেখলেন যে, লম্বা লেজ ছড়িয়ে রেখেছে সেই হনুমান যাত্রাপথে। এদিক কিংবা ওদিক নয়। একেবারে ঠিক যেখান থেকে যেতে হবে সেখানেই। ক্রুদ্ধ ও বিরক্ত হয়ে ভীম তাকে আদেশ করেন সরে যেতে। লেজটা সরাও তোমার। আমি যাব। 
বৃদ্ধ হনুমান মানুষের কণ্ঠেই বললেন, আমি তো এক অশক্ত হনুমান। বৃদ্ধ। চলতে ফিরতেও পারি না। তুমি এক যুবক। শক্তিশালী এবং তেজোদীপ্ত। তুমি নিজেই সরিয়ে দাও।
ভীম এগিয়ে গিয়ে সেই চেষ্টাই করলেন। কিন্তু এ কী? এ তো নড়ানোই যাচ্ছে না। আশ্চর্য তো! প্রথমে হেলাফেলা করেছিলেন। অতএব একটু শক্তিপ্রয়োগ করলেন। নাহ! তাও কিছু হচ্ছে না। ব্যাপারটা বেশ অপমানজনক। ভীম প্রায় সর্বশক্তি নিয়োগ করলেন। তাকিয়ে দেখলেন বৃদ্ধ হনুমানের মুখে মৃদু হাসি। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভীম বুঝলেন, কিছু একটা ভুল হচ্ছে। এই হনুমান কোনও সাধারণ প্রাণী হতেই পারে না। 
ভীম করজোড়ে বললেন, আমি ক্ষমাপ্রার্থী। হার স্বীকার করছি। আমি দম্ভভরে ভেবেছি আপনি এক নিতান্তই দুর্বল প্রাণী। আর আমি ভূলোকের  মহাশক্তিধর। সেই ভুল ভাঙল। 
হনুমান এবার নিজের প্রকৃত রূপ ধারণ করলেন। নিজের শরীর বাড়িয়ে করলেন পাহাড়প্রমাণ। বুকে খোদিত রামসীতা। ভীম প্রণাম করলেন। এই মহান চরিত্র যে তাঁর ভ্রাতা সেটাও বুঝলেন ভীম। 
ভীম বললেন, আপনি আমাকে আশীর্বাদ করুন। আর আমাদের পক্ষে থাকুন। আমরা একটা প্রলয়ঙ্করী যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে যাচ্ছি। একদিকে আমরা পাণ্ডব। অন্যদিকে কৌরব। 
হনুমান বললেন, যুগ বদলে গিয়েছে। এটা এক অন্য যুগ। দ্বাপর যুগ। আমার কর্মকাণ্ডের যুগ সমাপ্ত। আমি তোমাদের কোনওরকম সহায়তা করতে পারব না। তবে আমার আশীর্বাদ আছে। আর আমি জানি তুমি যে কাজে যাচ্ছ সেটা সফল হবে। আমি সত্যের পক্ষে। আমি জ্ঞানের পক্ষে। তোমরা যেহেতু এই যুদ্ধে সত্যের পক্ষে, তাই জয় তোমাদের হবেই। ভীম আবার প্রণাম করে এগিয়ে চললেন। 
এই কাহিনি তো সকলের অবগত। তাহলে কেন আবার উচ্চারিত? কারণ, দিল্লির আধুনিকতম কেন্দ্রস্থল কনট প্লেসের নিকটেই থাকা হনুমান মন্দিরে দিল্লিবাসীর এক অবশ্য গন্তব্য বহুকাল ধরে। আর বৃদ্ধ অথবা যুবক, পূজারিরা যুগ যুগ ধরে ভক্ত ও পর্যটকদের বলে আসছেন একটাই গল্প। সেটি হল, এই সেই স্থান যেখানে ছিল জঙ্গল। আর এখান থেকেই ভীম যাচ্ছিলেন হস্তিনাপুরে। এই সেই জমিখণ্ড যেখানে শুয়েছিলেন হনুমান। ভীমের দর্প ভঙ্গ করে তাঁকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য। আর এই মন্দির নির্মাণের প্রাথমিক কাজ ভীম করে গিয়েছিলেন কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে জয়ের পর। 
কতটা সত্যি এই কাহিনি? মিথ ও লোকশ্রুতি সত্য-মিথ্যার গ্রাহ্য করে না। কিন্তু আধুনিক দিল্লি এই কাহিনি বিশ্বাস করে। ভীম যে ভৈরব মন্দির স্থাপন করেছিলেন সেটা অনেকেই বিশ্বাস করে। তবে সেটি পুরনো কেল্লার পিছনে। যা ছিল একদা ইন্দ্রপ্রস্থ গ্রাম। সত্যি গ্রামের নামই ছিল ইন্দ্রপ্রস্থ। তাহলে কি এই গ্রাম ইন্দ্রপ্রস্থ আর পাণ্ডবদের রাজধানী তথা রাজপ্রাসাদ ইন্দ্রপ্রস্থও একই স্থানে? সেটাও বা কে বলবে? মহাভারত ইতিহাস? নাকি মহাকাব্য অর্থাৎ কাল্পনিক এক কাহিনি সেই নিয়েই তো টানাপোড়েন ইতিহাসবিদ, পুরাতাত্ত্বিক, ধর্মীয় মানুষের মধ্যে। সুতরাং ভৈরব মন্দিরের মতোই তার অদূরে এই কনট প্লেস নামক আধুনিক মার্কেট প্লেস কোনও এককালে যখন জঙ্গলে আকীর্ণ ছিল এবং সেখান থেকেই হেঁটে গিয়েছেন ভীম, দেখা হয়েছে অমর হনুমানের সঙ্গে, সেই জনশ্রুতির বিশ্বাসও মানুষের মধ্যে প্রোথিত। কিন্তু ওই জঙ্গলে কেন এসেছিলেন ভীম? সেকথাও বলা রয়েছে। দ্রৌপদীর জন্য একটি সুগন্ধযুক্ত ফুল খুঁজতে। যা কেউ কোনওদিন দেখেনি। 
দিল্লির কনট প্লেসে থাকা হনুমান মহারাজজি মন্দিরে নাকি স্বয়ং তুলসীদাস এসেছিলেন? সেরকমও দাবি করা হয়। বলা হয়ে থাকে দিল্লির সম্রাটের সামনে তিনি ভজন শুনিয়ে হনুমান মন্দিরের উপর হিন্দুদের একচ্ছত্র অধিকার আদায় করেন। স্থাপিত হয় মন্দিরগাত্রে একটি অর্ধচন্দ্র। কেন? যাতে কোনও মুসলিম শাসক এই মন্দিরের দিকে নজর না দিতে পারে। অর্থাৎ ভাঙতে না পারে। এসব জনশ্রুতি ও বিশ্বাস। তবে বর্তমান আদলটি নির্মাণ করেন অম্বরের প্রথম মহারাজা মান সিংহ। সম্রাট আকবর তখন সিংহাসনে। পরবর্তীকালে আবার মহারাজা জয় সিং যখন অদূরেই নির্মাণ করলেন যন্তরমন্তর, তখন এই মন্দিরকে আবার সংস্কার করলেন। কনট প্লেসের বাবা খড়্গ সিং মার্গ থেকে প্রবেশ করে রৌপ্যনির্মিত মন্দির দ্বারে রামায়ণের চিত্রগাথা। দেওয়ালে তুলসীদাসের সুন্দরকাণ্ডের গোটা অধ্যায়। একা হনুমান? মোটেই নয়। রাধা-কৃষ্ণ আছেন। রয়েছেন শিব-পার্বতী। স্থান করে নিয়েছেন সন্তোষী মাতা! ভাঙা। গড়া। আবার ভাঙা। আবার গড়া। মহাকাব্য থেকে ইতিহাস। ভীম থেকে মানসিংহ। সত্যি এবং মিথের মধ্যে যতই টানাপোড়েন থাক, দিল্লির কনট প্লেসের হনুমান মন্দিরের মাহাত্ম্য ও আকর্ষণ আজও উজ্জ্বল! 
01st  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
একনজরে
ভারতীয় বি দলকে বড় রানের টার্গেট দিতে চলেছে ডি দল। দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের স্কোর ৫ উইকেটে ২৪৪। সবমিলিয়ে শ্রেয়স আয়ারদের লিড এখন ৩১১। সেঞ্চুরি থেকে দশ রান দূরে দাঁড়িয়ে রিকি ভুঁই। ৮৭ বলে তাঁর ৯০ রানের (ব্যাটিং) ইনিংসে রয়েছে ১০টি ...

শুক্রবার রাতে কুলটি থানার চিনাকুড়িতে ফের শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটল। প্রাক্তন বিধায়ক উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে স্থানীয় বাসিন্দা কৃষ্ণা নুনিয়াকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। জানা গিয়েছে, দু’টি বাইকে চারজন এসে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। ...

লেবাননে ধারাবাহিক পেজার বিস্ফোরণে নাম জড়াল এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতের। আদতে কেরলের ওয়েনাড়ের বাসিন্দা রিনসন জোসে নামে ওই ব্যক্তি এখন নরওয়ের নাগরিক। অভিযোগ উঠেছে, লেবাননের জঙ্গি ...

গত ১৭ সেপ্টেম্বর ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন। সেই উপলক্ষ্যে উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছিল গেরুয়া শিবির। স্থানীয় বিজেপি অফিসে রক্তদান শিবিরে গিয়ে চরম কটাক্ষের শিকার হলেন মোরাদাবাদের মেয়র বিনোদ আগরওয়াল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব গাড়িমুক্ত দিবস
বিশ্ব গণ্ডার দিবস


১৪৯৯: বাসেল চুক্তির অধীনে সুইজারল্যান্ড একটি স্বাধীন রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে
১৫৩৯: পাঞ্জাবের শহর কর্তারপুরে প্রয়াত গুরু নানক
১৫৯৯: লন্ডনে ফাউন্ডার্স হলে ২৪ জন ব্যবসায়ী ভারতে ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নেন, এভাবেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গড়ে উঠে
১৭৩৫: ব্রিটেনের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বসবাস শুরু করেন রবার্ট ওয়ালপোল
১৭৯১: ইংরেজ রসায়নবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী মাইকেল ফ্যারাডের জন্ম
১৮৬২: আব্রাহাম লিঙ্কন ক্রীতদাসদের মুক্তির আদেশ সংক্রান্ত ঘোষণায় স্বাক্ষর করেন
১৮৮৮: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিন প্রথম প্রকাশিত
১৯১৫:  নদিয়া পৌরসভার নামকরণ বদল করে করা হয় নবদ্বীপ পৌরসভা
১৯৩৯: প্রথম এভারেস্ট জয়ী মহিলা জুনকো তাবেইয়ের জন্ম
১৯৬২:  নিউজিল্যাণ্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা ধারাভাষ্যকার মার্টিন ক্রোর জন্ম
১৯৬৫: শেষ হল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। রাষ্ট্রসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দু’দেশ যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করল
১৯৭০: লেখক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৭৬: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেট তারকা থিলান সামারাবীরার জন্ম
১৯৮০: ইরান আক্রমণ করল ইরাক
১৯৮৩: বিপ্লবী তথা সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের মৃত্যু
১৯৮৪:ব্রাজিলীয় ফুটবলার থিয়াগো সিলভার জন্ম
১৯৯১: মারাঠি ও হিন্দি চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী পদ্মশ্রী দুর্গা খোটের মৃত্যু
১৯৯২: ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক ও রাজশ্রী প্রোডাকশনের প্রতিষ্ঠাতা তারাচাঁদ বারজাতিয়ার মৃত্যু
১৯৯৫: নাগারকোভিল স্কুলে বোমা ফেলল শ্রীলঙ্কার বায়ুসেনা, মৃত্যু হয় ৩৪টি শিশুর, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই তামিল
২০১১: ক্রিকেটার মনসুর আলি খান পতৌদির মৃত্যু
২০১১: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৫৩ টাকা ১১৩.১১ টাকা
ইউরো ৯১.৭৫ টাকা ৯৪.৯৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
21st  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ আশ্বিন, ১৪৩১, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী ২৫/৩৮ দিবা ৩/৪৪। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৫৩/৫৫ রাত্রি ১১/৩। সূর্যোদয় ৫/২৮/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/২৯/৫৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৬ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৫৩ গতে ৪/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৯ গতে ১/০ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৯ গতে ২/২৯ মধ্যে। 
৫ আশ্বিন, ১৪৩১, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী রাত্রি ৯/১৩। ভরণী নক্ষত্র দিবা ৬/৩২ পরে কৃত্তিকা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/১৮। সূর্যোদয় ৫/২৮, সূর্যাস্ত ৫/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৩ গতে ৮/৪১ মধ্যে ও ১১/৪৫ গতে ২/৫০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৮ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ১/২৭ মধ্যে ও ২/১৭ গতে ৫/২৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৪/২২ মধ্যে। বারবেলা ১০/০ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/০ গতে ২/২৯ মধ্যে। 
১৮ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শ্রীলঙ্কা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: জয়ী এনপিপি নেতা অনুরা কুমারা দেশনায়েক

10:27:43 PM

কেশিয়াড়িতে পুজো কমিটির হাতে তুলে দেওয়া হল অনুদান
পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে পুজো কমিটিগুলির হাতে তুলে দেওয়া হল দুর্গাপুজোর ...বিশদ

09:56:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গলকে ১-২ গোলে হারাল কেরল

09:32:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ১ (৬৩ মিনিট)

08:53:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ০ (৬০ মিনিট)

08:50:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ০-কেরল ০ (৫৩ মিনিট)

08:43:00 PM