Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। নাহ্‌, বান্ধবী গোছের কেউ নেই, যদিও একটি টক, ঝাল, মিষ্টি পরকীয়ার ভারী শখ ছিল। তা এখন তো জীবনতরী কিনারার দিকে বাঁক নিয়েছে। এই বয়সে এসে ওসব কি আর হবে?  
সে যাকগে। বান্ধবী না থাকলেও তাঁর সর্বক্ষণের একজন সঙ্গী আছে। সে হল প্যাংলা তাপস। ছেলেটির নাম তাপস দাস। কিন্তু সে এতটাই রোগা যে তাকে দেখলেই মনে হয় যেন হ্যাঙারের গায়ে শার্ট পরানো হয়েছে। ওদিকে আবার ধেড়ে লম্বা। প্রথমদিন থেকেই গগনবাবু ছেলেটিকে তাই ওই নামেই ডেকে আসছেন। ছোকরা গগনবাবুর গাড়ি চালায়। সকালে সাড়ে নটায় হাজিরা, তারপর সন্ধ্যা অবধি ডিউটি। গগনবাবু অফিস থেকে ফেরার পরেও গিন্নি বা মেয়ের রোজই কোথাও না কোথাও বেরনোর থাকে। শপিং মল, বন্ধুদের বাড়ি, কোচিং সেন্টার, গানের স্কুল, পার্লার, যোগা ক্লাস, আরও কত কীই যে আছে। 
কী একখানা কাকতাড়ুয়ার মতো চেহারা! আহা! গোটা বিশ্বে আর ড্রাইভার খুঁজে পাওনি তুমি! 
প্রথমবার প্যাংলা তাপসকে দেখার পর গিন্নি খাওয়ার টেবিলে বসে মুখ বেঁকিয়েছিলেন। সেই আক্ষেপ শুনে গগনবাবু মেয়ের কান এড়িয়ে ফিসফিস করে বললেন, তোমার মাথা! এই না হলে মেয়েছেলের বুদ্ধি! তোমাদের ওই শাহরুখ, অক্ষয়, আর কী যেন? হ্যাঁ রণবীর– এদের মতো ঝকঝকে ম্যাচো দেখে ড্রাইভার রাখি আর তোমার আহ্লাদী মেয়ে তার সঙ্গে কেটে পড়ুক আর কী! কত সময় তো দুজনে একসঙ্গে যাতায়াত করে। আর এই বয়সটাই তো হল আবেগে ভাসার! 
ঠিক। অকাট্য যুক্তি। গিন্নির এরপর আর কিছু বলার থাকে না। তাছাড়া তাপসের ড্রাইভিংয়ের হাতটিও খারাপ নয়। যদিও গগনবাবুকে সন্তুষ্ট করা মুশকিল। গাড়ি চালানো থেকে শুরু করে গাড়ির কলকব্জা মোটামুটি ভালোই জানা আছে তাঁর। ড্রাইভিংয়ের সময় ছেলেটা সামান্য ভুলভ্রান্তি করলেই গগনবাবুর ভুরু বিরক্তিতে কুঁচকে ওঠে। প্যাংলা তাপসের উদ্দেশে কিছু বাছাই করা গালাগালি আছে তাঁর। সেগুলি হল— ওহে গর্ধবানন্দ, সামনের ওই অটোটাকে ছেড়ে দিলে কেন? এভাবে চললে আমরা যে বেলা তিনটেয় অফিসে পৌঁছব। আবার কোনওদিন— এই যে ইডিয়ট, কটায় মিটিং আছে বলেছিলাম? আর এখন কটা বাজে? দিব্যি ভাত খেয়ে পান চিবোতে চিবোতে এসেছ? 
গগনবাবুর গালাগালির ঠ্যালায় গিন্নি অতিষ্ঠ। মেয়ে তো বাবাকে বলেই দিয়েছে, বাপি, আমি যখন গাড়ি ইউজ করব, তুমি আমার সঙ্গে যাবে না। একদম না। দিস ইজ অ্যাবসোলুটলি ডিসগাস্টিং!  
মনে মনে ভাবেন গগনবাবু, গাড়িতেও তো সারাক্ষণ কানে হেডফোন, আঙুল টকাটক চলছে মোবাইলের স্ক্রিনে। আমার বচন শোনার সময় কোথায় তোমার মামণি? কিন্তু না। এগুলো মুখে আনা যাবে না একেবারেই। শুনলেই গিন্নি আর মেয়ে দুজনেই খ্যাঁক করে উঠবে। তাছাড়া ওরা তাঁর রাগের কারণ বুঝবেই বা কীভাবে? মাস গেলে তাপসের হাতে পাক্কা পনেরোটি হাজার গুনে দিতে হয় তো গগনবাবুকেই। গাছে ঝোলে টাকাটা? তার উপরে সপ্তাহে একটা দিনের ছুটি বরাদ্দ। এছাড়া স্ট্রাইক, হলিডে ইত্যাদি তো লেগেই আছে। এরপরেও কাজে গাফিলতি হলে তা কারওর সহ্য হয়? নিজের জ্বালা তিনি নিজেই বোঝেন। মেজাজের পারদ তাই চড়তেই থাকে। নামবার নাম করে না।
এরমধ্যেই একদিন মাঝরাস্তায় বারবার গিয়ার বদলানো নিয়ে তাপসের সঙ্গে খিটিমিটি বেঁধে গেল। রাগের চোটে থাকতে না পেরে একখানা প্রচলিত চার অক্ষরের শব্দ অ্যাপ্লাই করে বসলেন গগনবাবু। তাপস সাধারণত মালিকের কথায় একদমই রা কাটে না, কিন্তু সেদিন হয়তো কোনও কারণে তারও মুড অফ ছিল। সেও দুটো কথা শুনিয়ে দিতে ছাড়ল না। বেশ কঠিন স্বরেই বলল তাপস, একদম গালি দেবেন না বলে দিচ্ছি। আর আপনি যখন এতই বোঝেন, তাহলে ড্রাইভারের দরকার কী? নিজেই গাড়ি চালিয়ে অফিসে চলে যান। 
ব্যস, আর যাবে কোথায়। গগন ফাটিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন গগনবাবু, রাস্কেল। গেট আউট। চাবি রেখে এখুনি বেরিয়ে যাও। সামনের মাসে এসে সতেরো দিনের টাকা নিয়ে যাবে। 
তাপসকে বিদায় দিয়ে গগনবাবু বাকি রাস্তাটুকু ফুঁসতে ফুঁসতে গাড়ি চালিয়ে অফিসে গেলেন। অগ্নিশর্মা হয়েই লিফটে উঠলেন। সারাদিন অফিসের কাজে প্রচুর ভুলচুক হল তাঁর।   
সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে সমস্ত ঘটনা খুলে বলতেই অমনি গিন্নি আর মেয়ের মুখ হাঁড়ি। এবার কী হবে? উফ্‌ বাপি, তুমি যে কী কর না! কন্যা ক্যাটক্যাট করে কথা শুনিয়ে দিল। গিন্নিও কিছু বলার জন্য হাঁ করেছিলেন। কিন্তু তাঁকে আর সে সুযোগ দিলেন না গগনবাবু।   
ধুস, থাম তো। যাও, বাসন্তীকে একটু আদা দিয়ে চা করে দিতে বল। আরে ভাত ছড়ালে কি আর কাকতাড়ুয়া... ইয়ে, কাকের অভাব? অফিসে মুখার্জিদাকে বলে রেখেছি। একটা ভালো ড্রাইভারের খোঁজ দেবে সামনের মাসের মধ্যে। ততদিন একটু ওলা বা উবারে ম্যানেজ করে নাও না। 
কিন্তু কথাতেই আছে, ম্যান প্রপোজেজ। গড ডিসপোজেজ। মুখার্জিদার আরেকটি ড্রাইভারের খোঁজ দেওয়ার আগেই ঘটনার ঠিক ছয় মাসের মাথায় বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো গগনবাবুর চাকরিটি নট হয়ে গেল। না। ওঁর একার নয় অবশ্য। রিশেসনের বাজার। স্বনামধন্য কোম্পানিটি গোটা পৃথিবীতে তাদের কুড়ি শতাংশ কর্মী ছাটাই করেছে। ভারতে ছাঁটাই হয়েছে মাত্র তিনশো তেত্রিশ জন। গগনবাবুও ওই দুর্ভাগাদের মধ্যে একজন। 
সবার প্রথমে যেটা তাঁর মনে এল তা হল, গাড়িটাকে বেচে দিই। একে তেলের দাম। তার উপর মেইনটেন্যান্সের খরচ। খরচা কমানোর চেষ্টা চলছে এখন চারদিক দিয়ে। এমনকী গিন্নি অবধি জিমে যাওয়া ছেড়েছেন। অবশ্য মাস পড়তেই ঠিকা কাজের এবং রান্নার লোককে ছাড়িয়ে দেওয়ার পর গিন্নিকে বাড়িতেই যা পরিশ্রম করতে হচ্ছে তা জিমে কসরতের চাইতে কোনও অংশে কম নয়। মেয়েও ব্যাজার মুখে নিজের ব্রেকফাস্ট, টিফিন ইত্যাদি বানাচ্ছে। তারপর আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতো অটোর লাইনে দাঁড়িয়ে কলেজে যাচ্ছে। ভাবা যায়!  
গাড়ি বেচার কথাতে গগনবাবুর সবার প্রথমে মনে পড়ল তাঁর চার বছরের পুরনো এবং বিশ্বস্ত সঙ্গী প্যাংলা তাপসের কথা। গাড়ি সংক্রান্ত ব্যাপারে প্রচুর খোঁজখবর রাখে ছেলেটা। না বেচে যদি ভাড়া খাটানো যায়? তবে কি প্রফিট বেশি হবে? মাস গেলে কিছু থোক টাকার বড় দরকার যে। ব্যাঙ্কের পুঁজি আর কদিন? ও তো আর কুবেরের সম্পত্তি নয়। 
তাপসের বাড়িটা যেন কোথায়? বেহালা ট্রামডিপোর দিকটায় না? পাঁচটা বাজতে না বাজতেই দুবার অটো বদলিয়ে গগনবাবু এসে পৌঁছলেন একটা সরু গলির সামনে। কিছুটা আন্দাজেই একটা বাড়ির সামনে এসে থমকে দাঁড়ালেন। হ্যাঁ। এই ঠিকানা। বেল বাজিয়ে চার মিনিট অপেক্ষা করার পর দরজা খুলে বেরিয়ে এলেন এক গুঁফো ভদ্রলোক। খালি গা। পরনে লুঙ্গি। বোঝাই যাচ্ছে যে সদ্য অফিস সেরে ফিরেছেন, মুখে লেপটে আছে বিজবিজে ঘামের সঙ্গে চরম বিরক্তি।  
কাকে চাই? অবাক হয়ে তিনি জিজ্ঞেস করলেন।  
গলা খাঁকারি দিয়ে বললেন গগনবাবু, নমস্কার। আমি কি একটু প্যাংলা... ইয়ে, তাপসের সঙ্গে কথা বলতে পারি? তাপস দাস। এই বাড়িতেই ভাড়া থাকে না ছেলেটা? 
তাপস দাস? উরেব্বাবা! সে তো এখন লটারি জিতে রাতারাতি কোটিপতি মশাই! এই ভাঙা বাড়িতে সে আর কেন থাকতে যাবে? বাপ-মা নিয়ে মাসখানেক আগেই সল্টলেকের ওদিকটায় উঠে গেছে। 
গগনবাবুর মাথাটা কেমন ঘুরে উঠল। দরজার পাল্লা ধরে কোনওমতে নিজেকে সামলে নিয়ে বললেন, আ-আপনি কোন তাপসের কথা বলছেন? আরে ড্রাইভার তাপস দাস। খুব রোগা। কালো মতো। আমার গাড়ি চালাত।  
জানি রে বাবা। আর কটা তাপস আমার কাছে ভাড়া থাকত শুনি? আপনি তো দেখছি একটা আস্ত গবেট। হ্যাঁ সে-ই। বললুম না? লটারি জিতেছে মাস পাঁচেক আগে। লটারি! পাঁচ কোটি টাকার বাম্পার প্রাইজ! এখন শুনেছি ছেলেটা গাড়ির ব্যবসাই করছে। সল্টলেকে ওর নতুন ফ্ল্যাট আর অফিস। তার আন্ডারেই এখন বলে কি না কত ড্রাইভার! যান মশাই, আর বকাবেন না। একটু শুই গিয়ে। আবার তো কাল অফিসে ছোটা। আমাদের তো আর লটারি জেতার ভাগ্য নেই। ছাপোষা মানুষ হয়ে জন্মেছি, সারাজীবন ওই দশটা পাঁচটা কলমই পিষতে হবে। আসুন এবার। নমস্কার। অ্যাঁ? কী বললেন?
বাড়িওয়ালা ভদ্রলোকের চূড়ান্ত বিরক্তি অগ্রাহ্য করে এক গ্লাস জল চাইলেন গগনবাবু। তাঁর বুকের ভিতরটা সাহারা মরুভূমির মতো খাঁখাঁ করছে। ঢকঢক করে পরপর দুই গ্লাস জল গিলেও সেই তৃষ্ণা মিটল না। তারপর প্যাংলা তাপসের... থুড়ি লটারি জিতে কোটিপতি হয়ে যাওয়া মিস্টার তাপস দাসের অফিসের ঠিকানাটা কাকুতি মিনতি করে জোগাড় করে গগনবাবু জয় মা বলে একটা সল্টলেকগামী চলন্ত বাসের ভরাপেটে নিজেকে কোঁত করে সেঁধিয়ে দিলেন। 
দুই
তাপসের কার রেন্টাল এজেন্সিতে ম্যানেজারের পোস্টে কাজ মিলেছে গগনবাবুর। তাপসের এখন চূড়ান্ত ব্যস্ততা যাকে বলে। ওদিকে গড়িয়াহাটেও একটা অফিস। কোনটা ছেড়ে কোনটা সামলায়! একজন সুদক্ষ কর্মীর বড় প্রয়োজন। গগনবাবুরও চাকরির খুবই দরকার। এই বয়সে কে দেবে তাঁকে জব? সেদিন তাপসের অফিসের দরজা ঠেলে ঢুকে স্যুটেড বুটেড তাপসকে নতুন রঙের গন্ধওয়ালা ফারনিশড এয়ারকন্ডিশন রুমে বসে থাকতে দেখে বিষম খেয়েছিলেন গগনবাবু। দীর্ঘদিন অভ্যেস নেই, বাসের গাদাগাদি ভিড় ঠেলে গলদঘর্ম হয়ে অতটা পথ ছুটে আসার জন্য মাথাটাও কেমন চক্কর দিয়ে উঠেছিল। ছোকরার কি একটু করুণা হয়েছিল সেদিন তাঁকে দেখে? কিন্তু তা বলে হারামজাদা পয়সা তো বেশি দিচ্ছে না। মাত্র পনেরো হাজার পার মান্থ। একদিকে গালভরা নাম। অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার! ফুঃ! অন্যদিকে কতরকমের ম্যানেজমেন্টই যে করতে হচ্ছে। 
এই তো সেদিন, একটা পার্টিকে সময় দিয়েও গাড়ি পাঠাতে পারছেন না। কেন? না সাহেবপুত্তুর ড্রাইভার টাইমলি আসেনি। অথচ আগের দিনই ব্যাটাকে পইপই করে বলে দিয়েছিলেন গগনবাবু। এইসব লাটসাহেবগুলোকে তাপস যে কোথা থেকে জুটিয়েছে সেটাও এক বিস্ময়! ওদিকে ফোনে পার্টি গালাগালি করছে, তাদের বন্দেভারত এক্সপ্রেস মিস হয়ে যাবে। শেষমেশ আর কী করবেন, নিজেই গাড়ি চালিয়ে গেলেন। এমনিতে গাড়ি চালাতে তাঁর ভালোই লাগে। কিন্তু সে তো নিজের গাড়ি। এভাবে সামান্য কটা পয়সার বিনিময়ে অন্যের গাড়ি টানা... ভাগ্যিস বাড়িতে ভাঁওতাবাজি মেরে বলেছেন যে একটা ইন্সিওরেন্স অফিসে ম্যানেজারির কাজ পেয়েছেন। ওরা আসল কথাটা জানতে পারলে, কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে! উফ্‌! 
আজও আবার সেই একই গণ্ডগোল। কথা দিয়েও সময়মতো আসল না ড্রাইভার ছোঁড়াটা। যতসব ওয়ার্থলেস এখানে এসেই জুটেছে। অগত্যা কী করবেন, সারাদিনের শিডিউলের দিকে একঝলক তাকিয়ে অফিসে তালা মেরে গগনবাবু নিজেই গাড়ি নিয়ে বেরলেন। প্রথমে ধর্মতলা থেকে এক পার্টিকে তুলে নিয়ে এয়ারপোর্টে পৌঁছে দিতে হবে। সেই কথামতো একটা বারো তলা বিল্ডিংয়ের নীচে ফিয়াটটা দাঁড় করাতেই মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে ভিতর থেকে ব্রিফকেস হাতে একজন রোগা ও লম্বামতো লোক হনহন করে বেরিয়ে এল আর পিছনের সিটে বসে ইশারায় তাঁকে গাড়ি স্টার্ট করার নির্দেশ দিল। 
কিন্তু এ কে? এ যে... এ যে... !
গাড়ি চালাতে গিয়ে এতটা নার্ভাস জীবনেও হননি গগনবাবু। বুকটা ভয়ে ঢিবঢিব করে উঠল তাঁর। হাত দুটো শক্ত হয়ে চেপটে আছে স্টিয়ারিং হুইলের উপর। শ্যেনদৃষ্টি রাস্তায়। সামনে ভয়ানক ট্রাফিক। দুপাশ দিয়ে হুসহাস বেরিয়ে যাচ্ছে বাইক, অটো, প্রাইভেট কার। একটা অটোকে সাইড দেবেন না দেবেন না ভেবেও কীভাবে যেন ব্যাটা পাশ দিয়ে কলা দেখিয়ে চলে গেল। মুখ খারাপ করতে গিয়েও সামলে নিলেন উনি। ফোনে কথা শেষ করে গম্ভীর মুখে লোকটা সামনের দিকে তাকিয়েছে। এবার... এবার... ওহ্‌! আতঙ্কে প্রায় স্তব্ধ হয়ে গেল গগনবাবুর হৃৎপিণ্ড। কপালের রগের পাশ দিয়ে টপটপ করে গড়িয়ে নামছে ঘাম। গাড়ি চালানোয় সামান্য ভুল হলেই রেগেমেগে ছেলেটাকে কী কী যেন বলতেন উনি? বরাহনন্দন? না না। অন্যকিছু। ননসেন্স? নাকি আরও খারাপ গালাগালি? আহ্‌, আজ সব গুলিয়ে যাচ্ছে কেন?
দাঁতে দাঁত চেপে স্টিয়ারিং আঁকড়ে গগনবাবু অপেক্ষা করছেন কখন বোমাটা ফাটবে, সেজন্য। আর পিছনের সিটের গদিতে আয়েশ করে ডুবে থাকা গগনবাবুরই ভূতপূর্ব ড্রাইভার তাপস, থুরি, প্যাংলা তাপস আবার নিজের স্মার্টফোনের স্ক্রিনে মুখখানা গুঁজে দিতে দিতে শুধু একবার মুচকি হাসল। 
01st  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
একনজরে
ভারতীয় বি দলকে বড় রানের টার্গেট দিতে চলেছে ডি দল। দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের স্কোর ৫ উইকেটে ২৪৪। সবমিলিয়ে শ্রেয়স আয়ারদের লিড এখন ৩১১। সেঞ্চুরি থেকে দশ রান দূরে দাঁড়িয়ে রিকি ভুঁই। ৮৭ বলে তাঁর ৯০ রানের (ব্যাটিং) ইনিংসে রয়েছে ১০টি ...

গত ১৭ সেপ্টেম্বর ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন। সেই উপলক্ষ্যে উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছিল গেরুয়া শিবির। স্থানীয় বিজেপি অফিসে রক্তদান শিবিরে গিয়ে চরম কটাক্ষের শিকার হলেন মোরাদাবাদের মেয়র বিনোদ আগরওয়াল। ...

লেবাননে ধারাবাহিক পেজার বিস্ফোরণে নাম জড়াল এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতের। আদতে কেরলের ওয়েনাড়ের বাসিন্দা রিনসন জোসে নামে ওই ব্যক্তি এখন নরওয়ের নাগরিক। অভিযোগ উঠেছে, লেবাননের জঙ্গি ...

শুক্রবার রাতে কুলটি থানার চিনাকুড়িতে ফের শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটল। প্রাক্তন বিধায়ক উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে স্থানীয় বাসিন্দা কৃষ্ণা নুনিয়াকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। জানা গিয়েছে, দু’টি বাইকে চারজন এসে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব গাড়িমুক্ত দিবস
বিশ্ব গণ্ডার দিবস


১৪৯৯: বাসেল চুক্তির অধীনে সুইজারল্যান্ড একটি স্বাধীন রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে
১৫৩৯: পাঞ্জাবের শহর কর্তারপুরে প্রয়াত গুরু নানক
১৫৯৯: লন্ডনে ফাউন্ডার্স হলে ২৪ জন ব্যবসায়ী ভারতে ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নেন, এভাবেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গড়ে উঠে
১৭৩৫: ব্রিটেনের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বসবাস শুরু করেন রবার্ট ওয়ালপোল
১৭৯১: ইংরেজ রসায়নবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী মাইকেল ফ্যারাডের জন্ম
১৮৬২: আব্রাহাম লিঙ্কন ক্রীতদাসদের মুক্তির আদেশ সংক্রান্ত ঘোষণায় স্বাক্ষর করেন
১৮৮৮: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিন প্রথম প্রকাশিত
১৯১৫:  নদিয়া পৌরসভার নামকরণ বদল করে করা হয় নবদ্বীপ পৌরসভা
১৯৩৯: প্রথম এভারেস্ট জয়ী মহিলা জুনকো তাবেইয়ের জন্ম
১৯৬২:  নিউজিল্যাণ্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা ধারাভাষ্যকার মার্টিন ক্রোর জন্ম
১৯৬৫: শেষ হল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। রাষ্ট্রসংঘের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দু’দেশ যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করল
১৯৭০: লেখক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৭৬: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেট তারকা থিলান সামারাবীরার জন্ম
১৯৮০: ইরান আক্রমণ করল ইরাক
১৯৮৩: বিপ্লবী তথা সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের মৃত্যু
১৯৮৪:ব্রাজিলীয় ফুটবলার থিয়াগো সিলভার জন্ম
১৯৯১: মারাঠি ও হিন্দি চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী পদ্মশ্রী দুর্গা খোটের মৃত্যু
১৯৯২: ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক ও রাজশ্রী প্রোডাকশনের প্রতিষ্ঠাতা তারাচাঁদ বারজাতিয়ার মৃত্যু
১৯৯৫: নাগারকোভিল স্কুলে বোমা ফেলল শ্রীলঙ্কার বায়ুসেনা, মৃত্যু হয় ৩৪টি শিশুর, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই তামিল
২০১১: ক্রিকেটার মনসুর আলি খান পতৌদির মৃত্যু
২০১১: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৫৩ টাকা ১১৩.১১ টাকা
ইউরো ৯১.৭৫ টাকা ৯৪.৯৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
21st  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ আশ্বিন, ১৪৩১, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী ২৫/৩৮ দিবা ৩/৪৪। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৫৩/৫৫ রাত্রি ১১/৩। সূর্যোদয় ৫/২৮/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/২৯/৫৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৬ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৫৩ গতে ৪/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৯ গতে ১/০ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৯ গতে ২/২৯ মধ্যে। 
৫ আশ্বিন, ১৪৩১, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী রাত্রি ৯/১৩। ভরণী নক্ষত্র দিবা ৬/৩২ পরে কৃত্তিকা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/১৮। সূর্যোদয় ৫/২৮, সূর্যাস্ত ৫/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৩ গতে ৮/৪১ মধ্যে ও ১১/৪৫ গতে ২/৫০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৮ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ১/২৭ মধ্যে ও ২/১৭ গতে ৫/২৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৪/২২ মধ্যে। বারবেলা ১০/০ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/০ গতে ২/২৯ মধ্যে। 
১৮ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শ্রীলঙ্কা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: জয়ী এনপিপি নেতা অনুরা কুমারা দেশনায়েক

10:27:43 PM

কেশিয়াড়িতে পুজো কমিটির হাতে তুলে দেওয়া হল অনুদান
পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে পুজো কমিটিগুলির হাতে তুলে দেওয়া হল দুর্গাপুজোর ...বিশদ

09:56:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গলকে ১-২ গোলে হারাল কেরল

09:32:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ১ (৬৩ মিনিট)

08:53:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ০ (৬০ মিনিট)

08:50:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ০-কেরল ০ (৫৩ মিনিট)

08:43:00 PM