পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিতে লাভবান হবেন । ব্যবসায়িক ক্ষেত্রটি কম বেশি চলবে। শিক্ষার্থীদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
কিন্তু কেন এমন করল ওই কিশোরী? লি নামে ওই মেয়েটির মা ওয়াং জানিয়েছেন ঘটনার কথা। লি-র নাকি শখ হয়েছিল লিপ স্টাড আর ইয়ারিংস কেনার। এদিকে হাতে নেই কানাকড়ি। তাহলে মায়ের হাবিজাবি কিছু গয়না বেচে দিলেই হয়। লি-র মাথায় এসব বুদ্ধি এল কেন? মা বলছেন, বয়ঃসন্ধিতে মেয়ের একটু বিপ্লবের ইচ্ছে হয়েছিল। তাতেই বিপত্তি ঘটে গিয়েছ। মেয়ে জানত ওসব হাবিজাবি সস্তার গয়না। এদিকে গয়নার মধ্যে নেকলেস, ব্রেসলেট আর কিছু রত্ন ছিল খাঁটি এবং বহুমূল্যের। মেয়ে সেসব না বুঝেই মায়ের নজর বাঁচিয়ে স্থানীয় মার্কেটে নিয়ে বিক্রি করে দেয় সব। পেয়ে যায় ৬০ ইয়েন, ভারতীয় মুদ্রায় যা ৭২১ টাকা। লিপ স্টাডের দাম ছিল এর অর্ধেক। বাকি অর্ধেক অর্থে সে কিনে নেয় কানের দুল। মা সব জানার পরে পুলিসের দ্বারস্থ হন। পুলিস নজরদারি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে বিক্রেতাকে খুঁজে বের করে। সব গয়না ফেরতও পেয়েছেন ওয়াং। বিষয়টি নিয়ে জোর চর্চা হয়েছে চীনা সোশ্যাল মিডিয়ায়। অনেকের বক্তব্য, ‘মেয়ের মা কোটি টাকার গয়নার মালিক, এদিকে মেয়েকে একটু হাতখরচা দিতে পারেন না?’ আর একজন আবার এই মতের বিরুদ্ধে লিখেছেন, ‘নাবালিকাকে লিপ স্টাড কিনতে পকেটমানি দিতে হবে? এসব কোথাকার আবদার?’ সবাই একমত একটি ব্যাপারে, বাড়ন্ত ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বাবা-মায়ের মানসিক যোগাযোগ আরও বাড়াতে হবে।