পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিতে লাভবান হবেন । ব্যবসায়িক ক্ষেত্রটি কম বেশি চলবে। শিক্ষার্থীদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে,ওদলাবাড়ি থেকে বালি-পাথর তুলে এনে ওই এলাকায় মজুত করা হয়েছিল। সেই বালির ভিতরেই ছিল মর্টার শেলটি। খুব স্বাভাবিকভাবেই ঘটনার পর থেকে অতীতে তিস্তায় চরে মর্টার শেল উদ্ধারের ঘটনা ও শিশুমৃত্যুর কথাও সকলের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। এলাকার বাসিন্দাদের বক্তব্য, বালি পাথর গাড়িতে লোড করার সময় তা দেখে নেওয়া উচিত ছিল। কারণ, গাড়ির মধ্যেও দুর্ঘটনা ঘটতে পারত।
এই ব্যাপারে শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিসের ডিসিপি (পূর্ব) রাকেশ সিং বলেন, আমরা সেনাবাহিনীকে খবর দিয়েছি। ওদলাবাড়ির তিস্তার চর থেকে ওই মর্টারশেলটি এসেছিল বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। সেনাবাহিনীর কর্তারা ওই সেলটি নিষ্ক্রিয় করবেন।
প্রসঙ্গত, মালবাজার মহকুমার ক্রান্তিতে একটি মর্টারশেল নিয়ে খেলার সময়ে বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল দুই শিশুর। এলাকার একটি ছেলে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে খেলনা ভেবে সেটি বাড়িতে নিয়ে এসেছিল। সেটি পরিষ্কার করে খেলাধুলো করার সময় বিস্ফোরণ হয়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় দুই শিশুর। আহত হয়েছেন ছ’জন। সেই ঘটনার স্মৃতি এদিন আবার ফিরে আসে। মর্টার শেলটি দেখার পর নিজেদের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিতে ব্যস্ত হয়ে যান এলাকাবাসী ও ওই এলাকায় কর্মরত শ্রমিকরা। পুলিস ও মর্টারশেলটিকে ঘিরে ফেলে সমস্ত কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। এলাকায় সকলের প্রবেশ নিষেধ করা হয়েছে।