পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিতে লাভবান হবেন । ব্যবসায়িক ক্ষেত্রটি কম বেশি চলবে। শিক্ষার্থীদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
জলঙ্গি নদী এখন মৃতপ্রায়। এই নদীকে বাঁচিয়ে তোলার জন্য ২০১২ সাল থেকে আন্দোলন করছে জলঙ্গি নদী বাঁচাও কমিটি। কবি জীবনানন্দের কবিতায় বেশ কয়েকবার জলঙ্গির কথা আছে। সেজন্য কবির জন্মদিনকে জলঙ্গি নদী দিবস পালন করে এই পরিবেশপ্রেমী সংগঠন।
এদিন সকাল থেকে নদীর তীর কচিকাঁচাদের কোলাহলে মুখরিত ছিল। তাদের অংশগ্রহণ এই অনুষ্ঠানকে আরও সুন্দর করে তোলে। এদিন মহকুমা পুলিস আধিকারিক বলেন, নদী পরিষ্কার রাখার জন্য আমরা পাড়ে নোটিস লাগাব। তাতে লেখা থাকবে, নদীতে কোনওরকম আবর্জনা ফেলা চলবে না। যদি কেউ একথা অমান্য করে, তাহলে তার বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেজন্য নদীর তীরে সিসি ক্যামেরা লাগানো হবে।
অনুষ্ঠানে আয়োজক কমিটির অন্যতম সদস্য জয়ন্ত ভট্টাচার্য বলেন, আমরা চাই, জলঙ্গি নদী আগের মতো স্রোত ফিরে পাক। এদিন প্রশাসনের আধিকারিকদের কথায় একটু হলেও আশার আলো দেখেছি।
জলঙ্গি নদী বাঁচাও কমিটির আহ্বায়ক ডাঃ প্রলয়কুমার ভট্টাচার্য বলেন, নদীকে মানুষ ডাস্টবিন মনে করে আবর্জনা ফেলছে। বহুদিন ধরে সচেতনতা প্রচার করলেও কেউ তা শুনছে না। আমরা চাই, নদী পরিষ্কার থাকুক। পরিষ্কার রাখলে নদী নিজে থেকেই স্রোত ফিরে পাবে। আমরা নদীকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য প্রশাসনের সমস্ত মহলে আবেদন করেছি। এদিন আমরা কবি জীবনানন্দ দাশের জন্মদিনও পালন করেছি। তাঁর অনেক কবিতায় আমরা জলঙ্গির কথা পাই। সেকারণে তাঁর জন্মদিনকেই আমরা জলঙ্গি নদী দিবস হিসেবে পালন করি।