বিদ্যায় অস্থির মানসিকতা থাকবে। কর্মপ্রার্থীদের কোনও শুভ যোগাযোগ হতে পারে। রাগ বা জেদের বশে কারও ... বিশদ
বাবা-মেয়ের সম্পর্ক সব সময়ই একটু আবেগ মাখা হয়ে থাকে। রাখি দত্তের ক্ষেত্রেও এমনটাই ছিল। বাবার এমন কঠিন রোগ হয়েছে শুনে ঠান্ডা মাথায় পুরো ব্যাপারটা ভেবে দেখেন তিনি। সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করেননি। নিজের জীবনের ঝুঁকি আছে জেনেও বাবার জীবন বাঁচাতে নিজের লিভারের ৬৫ শতাংশ দান করতে এক কথায় রাজি হয়ে যান।
এরপরই শুরু হয় জটিল এক অস্ত্রোপচারের আয়োজন। হায়দরাবাদের এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় রাখি দত্তর বাবাকে। কলকাতা থেকে দু’জন লিভার ট্রান্সপ্লান্ট বিশেষজ্ঞ হাজির হন ওই হাসপাতালে। জটিল সেই অপারেশন তারপর শুরু হয় এবং যথাসময়ে নির্বিঘ্নেই তা শেষও হয়। সুস্থ হয়ে ওঠেন রাখির বাবা। পেটে অপারেশনের গভীর চিহ্নসহ বাবা-মায়ের ছবি এখন সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল। ১৯ বছরের রাখী দত্তের কোনও প্রশংসাই এ জন্য যথেষ্ট নয়।
সুরজিৎ মুখোপাধ্যায়