কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
ছবির শিল্পীরা হলেন অঙ্কুশ (অনুপম), নুসরত ফারিয়া (রাই), অনির্বান ভট্টাচার্য (বুলেট সিং), প্রিয়াঙ্কা সরকার (মালতী)। তা ছাড়াও রয়েছেন আরও অনেকে। পূজা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একটি আইটেম সঙে দেখা যাবে। কেন্দ্রীয় চরিত্রদের সাজপোশাক সম্পর্কে স্টাইলিস্ট জয়ন্তী সেন বলেন, ‘প্রত্যেক চরিত্রের পোশাকের রংয়ে প্যাস্টেল শেড রাখা হয়েছে। চোখ পীড়িত করে এমন রঙের পোশাক ব্যবহার করা হয়নি।’ যেহেতু অনুপম ওরফে অঙ্কুশ কর্পোরেট অফিসে চাকরি করেন। তাই তাকে সলিড কালারের ফর্মাল শার্ট, প্যান্ট, জুতো, ঘড়ি ও চোখে ব্ল্যাকিশ সিলভার ফ্রেমের চশমায় দেখা যাবে। অফিসের বাইরে কমফোর্ট ফিটের ডেনিম, ভি নেকলাইনের গেঞ্জি, টি-শার্ট, ট্র্যাক প্যান্ট ইত্যাদিতে তিনি ধরা দেবেন। পায়ে থাকবে লোফারস। এছাড়া ডাকাত লুকেও দেখা যাবে যা আগে কখনও অঙ্কুশকে দেখা যায়নি। রেড বর্ডারের কোরা ধুতির সঙ্গে ডাবল পকেটের ব্রাউনিশ কালারের বাংলা শার্ট, হাতে হাঁসুলি, গলায় সিলভার পেনডেন্টে অঙ্কুশকে দেখা যাবে। অন্যদিকে অনুপমের স্ত্রী রাই যেহেতু একজন অ্যাক্টিভিস্ট। সে মহিলাদের হয়ে আন্দোলন করে। তাই তাকে নানারকম ড্রেসে দেখা যাবে। শর্ট ড্রেস, কার্গো ড্রেস, ওয়ান কাট ড্রেস ইত্যাদি পোশাকের সঙ্গে নাকে নোলক, কানে হোয়াইট স্টোন স্টাড, কাঁধে ব্যাগ, পায়ে ব্লক হিল পরেছেন রাইরূপী নুসরত। রজত অর্থাৎ রুদ্রনীল যেহেতু একজন ডিবেটার তাই অফিসে তাকে হাফ স্লিভ চেকস শার্টের সঙ্গে টাই, কটন চিনোজ প্যান্ট, হাতে ঘড়ি এবং পায়ে ফর্মাল জুতো পরতে দেখা যাবে। অফিসের বাইরের একটি দৃশ্যে পাজামার সঙ্গে বাটিকের পাঞ্জাবি পরেছেন রুদ্রনীল। ঘরের দৃশ্যে ট্রাকপ্যান্ট ও টিশার্টে দেখা যাবে তাঁকে। এছাড়া তাঁকে ডাকাত লুকেও দেখা যাবে। ধুতির সঙ্গে পকেট দেওয়া ব্রাউন কালারের পাঠানি কুর্তা, গলায় ব্ল্যাক কালারের কারের সঙ্গে পেনডেন্ট, হাতে হাঁসুলি, পায়ে কালো রঙের মিলিটারি জুতোয় রুদ্রনীল ধরা দেবেন। রজতের স্ত্রী মায়ারূপী সোহিনীকে ফ্লোরাল প্রিন্টেড শিফন শাড়ির সঙ্গে কনট্রাস্ট কালারের ব্লাউজে দেখা যাবে। সঙ্গে হাতের দশ আঙুলে দশটি গ্রহরত্নের আংটি ছাড়াও মাদুলি রয়েছে। এছাড়াও গোল্ডেন অক্সিডাইজডের গয়নাও সোহিনী পরেছেন।
বুলেট সিং ওরফে অনির্বাণ ভট্টাচার্যকে ডাকাতবেশে দেখা যাবে। ধুতির সঙ্গে ব্ল্যাক কালারের পাঠানি কুর্তা, কোমড়ে বুলেটের বেল্ট, পায়ে মিলিটারিদের মতো বটলগ্রিন জুতো, হাতে হাঁসুলি এবং ডান হাতের মাঝের আঙুলে ব্ল্যাক স্টোনের বড় আংটি। মালতী অর্থাৎ প্রিয়াঙ্কা সরকার গ্রামের মেয়ে। তাঁকে ঘটিহাতা প্রিন্টেড ব্লাউজের সঙ্গে হ্যান্ডলুম ও ধনেখালি শাড়ি পরানো হয়েছে। সঙ্গে ফিতে দিয়ে বাঁধা চুল এবং নাকে নোলক। কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ রুদ্রনীল ঘোষ। ক্যামেরায় শুভঙ্কর ভড়। সম্পাদনা মহম্মদ কালাম। কোরিওগ্রাফার আদিল শেখ। গানের কথা শ্রীজাত, সুরকার জিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রযোজক শ্রীকান্ত মোহতা, মহেন্দ্র সোনি।