Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল 

নরেন্দ্র মোদির প্রথম দশ বছরের জমানা থেকে করোনাকালের দু’বছর আমরা ছাড় দিচ্ছি। বাকি আটটি বছর পেয়েছেন তিনি উপদ্রবহীন। প্রতিবারই সরকার গড়েছেন এনডিএ জোটের নেতা হিসেবে। প্রথম দুটি টার্মে তাঁর দল বিজেপি সংসদে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা নিয়েই ‘দাদাগিরি’ করেছে। বর্তমান দফায় সংসদে বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা না-থাকলেও সরকার চলছে মোটামুটি নির্বিঘ্নেই। কেননা ‘ডিগবাজিতে সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী’ দুই শরিক নেতা নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নাইডুকে দু’হাতে দিয়ে-থুয়েই ঠান্ডা রেখেছেন মোদিজি। ফলে জোটের ভিতর থেকে বিপদের কোনও আশঙ্কা আপাতত নেই। এমনকী বাইরের প্রতিবাদেও কান না-দেওয়ার নীতি তাঁর সরকারের মজ্জাগত অভ্যাস। সব মিলিয়ে উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তারের প্রশ্নে এই ‘দাবাং’ সরকারের অনেক কিছুই করার কথা। কিন্তু ২০২৫ সালের গোড়ায় কী দেখছি আমরা? পৃথিবীর দ্রুততম বর্ধনশীল বৃহৎ অর্থনীতি হয়েও বৃদ্ধির ৬-৭ শতাংশের মধ্যে হাঁপাচ্ছি। 
মোদিজি মাত্র দুটি দেশকেই তাঁর প্রকৃত প্রতিদ্বন্দ্বী মানেন—আমেরিকা এবং চীন। বৃদ্ধির নিম্নহার নিয়েও গতবছর জিডিপিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যোগ হয়েছে ৭৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। একই সময়ে চীনের ক্ষেত্রে তার পরিমাণ ৮৯৫ বিলিয়ন ইউএসডি। আর ওই সময়কালে ভারতের ‘কনট্রিবিউশন’ কত? মাত্র ২৫৬ বিলিয়ন ইউএসডি! নমিনাল জিডিপির হিসেবে পৃথিবীর ‘টপ টেন’ দেশের মধ্যে রয়েছে ভারত। ৪.২৭ ট্রিলিয়ন ডলারের ‘মালিক’ ভারতের স্থান পঞ্চম। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের নমিনাল জিডিপির অঙ্ক কত? যথাক্রমে ৩০.৩৪ এবং ১৯.৫৩ ট্রিলিয়ন ডলার! অর্থনীতির এমন আশমান জমিন ফারাক নিয়ে ভারত কোন কাণ্ডজ্ঞানে আমেরিকা ও চীনকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবে! বৃদ্ধির এই গতি এবং প্রবণতা যে দেশের, সেই দেশ রাত পোহালে ‘পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম’ অর্থনীতির সার্টিফিকেট পেলেও সেটি কোনোভাবেই ‘মজবুত’ বলে অন্তত আন্তর্জাতিক মহল ভাববে না। কারণ ভারতের মোট জিডিপিকে তার ভয়াবহ জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যে ভাগফল স্লেটে ফুটে উঠবে, তা সমুদ্র থেকে এক ঘটি জলেও মতোই দেখাবে। মোদি জমানায় সাফল্য বলতে একটাই— ভারতই পৃথিবীর সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। কিছু আগে চীন ওই জায়গায় ছিল। ভারতের পরে ‘স্বাধীন’ হয়েও চীন এক আশ্চর্য অর্থনীতি এখন! কীভাবে? দেশের বিপুল জনসংখ্যাকে তারা দ্রুত ‘মানবসম্পদ’-এ রূপান্তরিত করতে পেরেছে। কী লাগে এজন্য? প্রথমেই দূর করতে হয় সকলের খিদের জ্বালা। অতঃপর তাদের দিতে হয় উন্নত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ। শিক্ষা মানে শুধু বই পড়া নয়, জীবনকে সবদিক থেকে বিকশিত করার মতো বৈচিত্র্য আনা তাতে জরুরি। তার মধ্যে অবশ্যই রয়েছে খেলাধুলো। সকলের জন্য সুস্বাস্থ্য, উপযুক্ত বস্ত্র, স্বাস্থ্যকর গৃহের ব্যবস্থা করাও রাষ্ট্রের কর্তব্য। উপযুক্ত সামাজিক সুরক্ষা প্রদানও কল্যাণকামী রাষ্ট্রের কাছে অগ্রাধিকার। মনে রাখা দরকার, রাজনীতি এবং প্রশাসনে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি ছাড়া এই কাজগুলির কোনোটাই করা সম্ভব নয়। রাজনীতিকে দুর্বৃত্তায়ন ও অর্থায়নের ব্যাধিমুক্ত করা গেলেই প্রশাসনে পূর্ণ স্বচ্ছতা আনা সম্ভব। চীনের অর্থনীতি মার্কসবাদকে কতখানি জলাঞ্জলি দিয়েছে তা নিয়ে লম্বা বিতর্ক চলতেই পারে কিন্তু উপর্যুক্ত প্রেক্ষিতগুলিতে তারা ভারতকে প্রতিদিন বলে বলে দশ গোল দেয়। ভারতে উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার কিছু ব্যবস্থা নিশ্চয় আছে। কিন্তু এখানকার উৎপাদন ব্যবস্থা ও পরিকাঠামো এতটাই দুর্বল যে তৈরি মানবসম্পদের একটি বড় এদেশে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার বলে ‘আবিষ্কার’ করে। ফলে ‘ব্রেন ড্রেন’ চলেছে অবাধে। ভারতের মেধা মজবুত করে চলেছে আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশ ও অর্থনীতিগুলিকে। প্রোমোটাররাজ এমন ম্যাজিক আয়ত্ত করেছে যে, আমাদের দেশে প্রতিদিন কোনও না কোনও খেলার মাঠ উধাও হয়ে যায়! অন্যদিকে চীন তাদের প্রতিটি মহল্লায় গড়ে তুলছে আন্তর্জাতিক মানের ক্রীড়া পরিকাঠামো, একেবারে শিল্প-বাণিজ্যের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে। তার প্রত্যক্ষ ফলাফল আমরা দেখতে পাই এশিয়ান গেমস থেকে ওলিম্পিক গেমসগুলিতে। 
ভারত বস্তুত পৃথিবীর সর্বাধিক গরিব, ক্ষুধার্ত, অপুষ্টির শিকার, ধর্মান্ধ এবং অশিক্ষিত মানুষের দেশ হিসেবেই নিন্দিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মহলে। ‘বৃহত্তম গণতন্ত্র’ হিসেবে আমাদের আত্মগরিমা থাকতেই পারে, কিন্তু আন্তর্জাতিক মহল তাকে ‘ইলেক্টোরাল অটোক্রেসি’র চেয়ে উন্নত কিছু মানে না। সব মিলিয়ে ভারত তার সর্ববৃহৎ জনসংখ্যাকে ‘মানবসম্পদ’ নয় বহুলাংশে ‘আপদ’ করে রেখেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আমরা কী করছি? প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গেও সম্পর্ক উন্নত করতে পারছি না। একাধিক পুরনো বন্ধু দেশও আজ বৈরীভাবাপন্ন হয়ে উঠেছে। এরপর দক্ষিণ এশিয়ার বাইরে কোন প্রভাব খাটবে ভারতের? নরেন্দ্র মোদি নিজেকে ‘বিশ্বগুরু’ ভাবতেই পারেন, আন্তর্জাতিক মহল তাতে মুখ টিপে‘ গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল’ই বলে। তাই ফোর্বস-এর প্রভাবশালী রাষ্ট্রের তালিকায় ভারতের স্থান দ্বাদশ নিয়ে কোনও সচেতন নাগরিকই বিস্মিত নন।
05th  February, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে।
বিশদ

10th  February, 2025
ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
বিশদ

09th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
বেকাররা সেই তিমিরেই

রাজনীতিকে আপনি ‘রাজার নীতি’ কিংবা ‘নীতির রাজা’ যেদিকে থেকেই ব্যাখ্যা করুন না কেন, তার কেন্দ্রে হল মানুষ। এখন ভারতই বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। ভারতে সরকার তৈরি হয় প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে। 
বিশদ

06th  February, 2025
লাভবান কত শতাংশ?

মধ্যবিত্তের স্বপ্ন পূরণের বাজেট, বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর বলেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের কেন্দ্রীয় বাজেটের যে-দিকটি নিয়ে মধ্যবিত্ত উল্লসিত, তা হল— বেতনভোগী যাদের বার্ষিক আয় ১২ লাখ পর্যন্ত, তাদের আর কর দিতে হবে না।
বিশদ

04th  February, 2025
বৈষম্য বৃদ্ধির আশঙ্কা

বাজেট আসে বাজেট যায়, মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হয় না। কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে, অন্তত এবার তারা দেশবাসীর এই খেদ দূর করতে পেরেছে। শনিবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

03rd  February, 2025
কুর্সি দখলের মরিয়া চেষ্টা

সম্পূর্ণ ফ্রিতে পরিষেবা। আম জনতার দুঃখ-কষ্ট ঘুচিয়ে, চোখের জল মোছাতে কে, কত পরিষেবা দেবে, ভোটের ময়দানে নেমে রীতিমতো ঢেঁড়া পিটিয়ে তা জানিয়ে দিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। নিলাম ডাকার ভঙ্গিতে ‘দানের’ এই প্রতিযোগিতার তীব্র লড়াইয়ের আঁচ মেলে ভোটের আগেই।
বিশদ

02nd  February, 2025
কর্পোরেট ফাঁসে

একেবারেই ‘ভদ্রলোকের চুক্তি’! তবে অলিখিত। ব্যাঙ্ক থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিলেও তা শোধ করতে হবে না। একটা সময়ের পর ব্যাঙ্ক নিজেই তা মকুব করে দিতে পারে। এতে ঋণ-পরিশোধের কোনও দায় থাকল না। অন্যদিকে, ব্যাঙ্কের খাতায় অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ (এনপিএ বা নন পারফর্মিং অ্যাসেট) কম দেখানো গেলে তাদের ‘আর্থিক স্বাস্থ্য ভালো’ বলে তৃপ্তির ঢেকুর তোলা যাবে।
বিশদ

01st  February, 2025
মহাবিপর্যয় 

প্রয়াগের কুম্ভমেলা ২০২৫ শুরুর আগে থেকেই আরম্ভ হয়ে গিয়েছিল হাজারো গাওনা বাজনা। তার মধ্যে প্রথম হচ্ছে নামকরণ। লোকে যেটাকে ‘পূর্ণকুম্ভ’ বলে জানে, তার নাম দেওয়া হল ‘মহাকুম্ভ’। অন্যবার যে বিশেষ স্নানকে ‘শাহিস্নান’ বলা হয়েছে, তা এবার ‘অমৃতস্নান’।
বিশদ

31st  January, 2025
বেকারত্ব, প্রতিশ্রুতি, পরিণতি

কেউ বি টেক, কেউ এম কম! বিএ, বি এসসি পাশ তো আছেই।‌ যোগী আদিত্যনাথের উত্তরপ্রদেশ, থুড়ি, রামরাজ্যের এমন কিছু যুবকের কোনও চাকরি জোটেনি। পেটের জ্বালায় তারা বেছে নিয়েছে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্রের কারবার। মোটা রোজগারের আশায় তৎসহ যোগ দিয়েছে ডাকাতিতেও কেউ কেউ।
বিশদ

30th  January, 2025
খেলাপ ও খেলাপিদের সুরক্ষা

শব্দই ব্রহ্ম। শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে মানুষ কথা বলে। সেই কথাই দামি, যা অর্থবহ। ব্যক্তিত্বসচেতন ব্যক্তিরাই অর্থবহ কথা বলেন। সবচেয়ে ব্যক্তিত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেই জনগণ তাদের ‘অভিভাবক’ নির্বাচন করে। অভিভাবক সেই কথা বলবেন, যা তিনি রাখতে পারবেন।
বিশদ

29th  January, 2025
একনজরে
কোন সিন্ডিকেটের জন্য চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করল জেলা প্রশাসন। খাদ্যদপ্তর বিভিন্ন রাইসমিলের পাশাপাশি গোডাউনেও অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। খুচরো বিক্রেতাদের ...

৫৫ বলে ৫২। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের নিরিখে মন্দের ভালো। টানা ব্যর্থতার পর অবশেষে রানে ফেরার ইঙ্গিত মিলল বিরাট কোহলির ব্যাটে। বুধবার মোতেরায় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তৃতীয় একদিনের ...

কালিয়াচকের রাস্তা থেকে এক গৃহবধূকে অপহরণ! এই অভিযোগে পুলিসের হাতে গ্রেপ্তার তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য। ঘটনায় তুমুল আলোড়ন ছড়িয়েছে এলাকায়। শ্বশুরবাড়ির তরফে বধূকে অপহরণের অভিযোগ দায়ের করা হয়। ...

টেমস নদীর ধারে বঙ্গ সংস্কৃতির মুকুটে কৃতিত্বের আরও এক পালক। মার্চেই ব্রিটেনে পাকাপাকিভাবে ঠাঁই পেতে চলেছেন মা দুর্গা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডিও দিবস
১৬০১: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সমুদ্র পথে ভারত আগমন
১৮৩২: লন্ডনে প্রথম কলেরার প্রাদুর্ভাব
১৮৭৯: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও কবি সরোজিনী নাইডুর জন্ম
১৮৮২: কলকাতায় প্রথম পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
১৯৩১: ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে নয়াদিল্লিতে স্থানান্তর হয়
১৯৪৫: অভিনেতা বিনোদ মেহরার জন্ম
১৯৬০: ফ্রান্সের সফল পরমাণু পরীক্ষা
১৯৬৯: পরেশচন্দ্র ভট্টাচার্য ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রথম বাঙালি গভর্নর ও ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান
১৯৭৪ – উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিল্পী ওস্তাদ আমির খাঁর মৃত্যু
১৯৮৫: টেনিস খেলোয়াড় সোমদেব দেববর্মনের জন্ম 
২০১৫: কেশব রেড্ডি, ভারতীয় চিকিৎসক ও লেখক



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৮ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৬.০৭ টাকা ১০৯.৮১ টাকা
ইউরো ৮৮.১৬ টাকা ৯১.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৫,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৫,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৪,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৪,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ফাল্গুন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। প্রতিপদ ৩৫/২০ রাত্রি ৮/২২। মঘা নক্ষত্র ৩৭/১৩ রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৬/১৩/৪৫, সূর্যাস্ত ৫/২৮/১১। অমৃতযোগ রাত্রি ১/৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১০/৪৩ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। বারবেলা ২/৩৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৫১ গতে ১/২৬ মধ্যে। 
৩০ মাঘ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। প্রতিপদ রাত্রি ৭/৫২। মঘা নক্ষত্র রাত্রি ৯/০। সূর্যোদয় ৬/১৬, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ রাত্রি ১/০ গতে ৩/২৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/২৯ মধ্যে ও ১০/৩৬ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৪০ গতে ৫/২৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৫২ গতে ১/২৮ মধ্যে। 
১৪ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শিয়ালদহের ফুল বাজারে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৭টি ইঞ্জিন

11:06:00 PM

ওয়াশিংটনে শুরু হয়েছে মোদি এবং মাস্কের বৈঠক

10:43:00 PM

বীরভূমের হেতমপুরে একটি বাড়িতে আগুন
বীরভূমের দুবরাজপুরের হেতমপুর পঞ্চায়েতের চিৎগ্রামে একটি বাড়িতে অগ্নিকাণ্ড। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

10:22:00 PM

এসআই অমিতাভ মালিক হত্যা মামলা: দার্জিলিং আদালতে আত্মসমর্পণ বিমল গুরুংয়ের
রাজ্য পুলিসের এসআই অমিতাভ মালিক হত্যা মামলায় আজ, বৃহস্পতিবার দার্জিলিং ...বিশদ

10:17:00 PM

উত্তরপ্রদেশের আরালি ঘাটে চলছে আরতি

10:04:00 PM

ওয়াশিংটনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ওয়াল্টজের মধ্যে শুরু হয়েছে বৈঠক

09:47:00 PM