Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বৈষম্য বৃদ্ধির আশঙ্কা

বাজেট আসে বাজেট যায়, মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হয় না। কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে, অন্তত এবার তারা দেশবাসীর এই খেদ দূর করতে পেরেছে। শনিবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর দাবি, এই বাজেট জনতা জনার্দনের। তাঁর সরকার আগামী অর্থবর্ষের জন্য যে বাজেট প্রস্তাব সামনে রেখেছে, তার প্রভাবে সাধারণ মানুষের সঞ্চয় বাড়বে, বৃদ্ধি পাবে বিনিয়োগ। তাঁর মতে, ভারতের উন্নয়নযাত্রায় এই বাজেট একটি মাইলফলক হিসেবেই চিহ্নিত হবে। এই বাজেটে প্রতিফলিত হয়েছে ১৪০ কোটি ভারতবাসীর প্রত্যাশা। এই অভূতপূর্ব পদক্ষেপ তাঁদের প্রত্যেকের স্বপ্নপূরণ করবে। 
সাধারণ মানুষের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া থেকে মনে হয়, প্রধানমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীর কথাগুলি বিশ্বাসও করেছেন অনেকে। তবে লক্ষণীয় যে, মিডিয়ার সামনে যেসব মানুষ তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তাঁরা মূলত মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে অবস্থান করেন। এই বাজেটে এক লাফে অনেকখানি আয়কর ছাড়ের যে ঘোষণা শনিবার করা হয়েছে, তা কার্যকর হলে তাঁরা নিঃসন্দেহে উপকৃত হবেন। কর বাবদ যে কয়েক হাজার টাকা তাঁরা বাচাতে পারবেন, তার দু’রকম ব্যবহার সম্ভব—স্বল্প সঞ্চয় এবং ভোগব্যয়। এমনকী সম্পদ সৃষ্টির পক্ষেও সহায়ক হতে পারবে এই অর্থ। যেমন তাঁরা দুই বা চার চাকার গাড়ি ক্রয় করতে পারবেন কিংবা নিতে পারেন বাড়ি বা ফ্ল্যাটের ইএমআই বাবদ বেশি টাকা পরিশোধের সিদ্ধান্ত। তাঁদের ছেলেমেয়ের শিক্ষাখাতেও অধিক অর্থ খরচের সুযোগ মিলতে পারে। সব মিলিয়ে যে শ্রেণির কথা বলা হচ্ছে, সেই মধ্যবিত্ত পরিবারভুক্ত মানুষের সংখ্যা বড়জোর ৮ কোটি। ওষুধ এবং কিছু ভোগ্যপণ্যের দামও আংশিক হ্রাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাতে চাহিদা কিছুটা বাড়তে পারে এবং উৎপাদন ও শিল্প-বাণিজ্য ক্ষেত্রে আসতে পারে গতি। তবে এই সম্ভাবনাগুলির প্রতিটিই দাঁড়িয়ে আছে একটি ‘যদি’র উপর। ‘যদি’ মুদ্রাস্ফীতিতে লাগাম টানা না-যায়, তবে কয়েক হাজার টাকার করছাড়ে মধ্যবিত্ত শ্রেণি বাস্তবে কিছুই পাবেন না। অগ্নিমূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাকাটার পর মধ্যবিত্তের হাতে তখন পেন্সিলের বড় কিছুই নাও থাকতে পারে। অন্যদিকে, মধ্যবিত্ত শ্রেণির মন পাওয়ার জন্য অভূতপূর্ব কর ছাড়ের রিবেট দিতে গিয়ে কেন্দ্রকে হারাতে হবে বছরে ১ লক্ষ কোটি টাকা। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মত, চড়ের শোধ কান মলেই তুলে নেবে সরকার। যেমন ভর্তুকিতে কোপ ইতিমধ্যেই পড়েছে। সামাজিক পরিষেবা খাতে বাজেট বরাদ্দ কমেছে ১৬ শতাংশ। ৪.৩৮ শতাংশ বরাদ্দ কমানো হয়েছে গৃহনির্মাণে। তফসিলি জাতি ও জনজাতির উন্নয়নে ছাঁটা গিয়েছে ৩ শতাংশ। খাদ্যে ভর্তুকি ১ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। ১০০ দিনের কাজের গ্যারান্টি প্রকল্প (মনরেগা) নিয়ে তীব্র অনীহা দেখিয়েছে এই জনপ্রিয় বাজেট। বাজেটের এই দিকটি প্রদীপের নীচের অন্ধকার বাইকি। এর ফলে যাঁরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন তাঁরা গরিব মানুষ। তাঁরাই জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি। অর্থাৎ এই বাজেটের জন্য ৭০-৮০ কোটি মানুষ প্রত্যক্ষভাবে দুর্ভোগে পড়তে পারেন। এরপর আরও একটি আশঙ্কা অর্থনৈতিক মহলকে চিন্তায় রেখেছে যে, দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন মেটার পরই মোদি সরকারের নজর পড়তে পারে পেট্রপণ্যের উপর। তারা ফের বাড়িয়ে দিতে পারে রান্নার গ্যাস এবং পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিন প্রভৃতির দাম। কে না জানে, পেট্রপণ্যের দামবৃদ্ধি পরিবহণ খরচ এবং সমস্ত পণ্যের মূল্যে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। 
সব মিলিয়ে ‘স্বস্তি’র সাময়িক উচ্ছ্বাস কেটে গেলেই চরম ‘অস্বস্তি’ গ্রাস করতে পারে—সেখানে গরিব আর মধ্যবিত্ত কাউকেই ভিন্ন বন্ধনীতে রাখা সম্ভব হবে না। সবচয়ে বড় প্রশ্ন, বা঩জেট প্রস্তাবের সবটা কার্যকর হবে তো? বিগত বাজেট বরাদ্দের অনেক টাকাই কিন্তু চলতি অর্থবর্ষে খরচ হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার মধ্যেও যে-সরকার ‘ডাবল’ এবং ‘সিঙ্গল’ ইঞ্জিন নামক একটি অবাঞ্ছিত তত্ত্ব আমদানি করতে পারে, সে বৈষম্যের পথ পরিহার করবে, তা কেউ মনে করে না। এই বাজেট প্রস্তাবে প্রকট হয়েছে সেটিও। তৃতীয় মোদি সরকারের ‘প্রাণভোমরা’ বিহার এবং অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীদের খুশি করতে গিয়ে একাধিক বিরোধী রাজ্যের সঙ্গে বঞ্চনা করেছেন মোদি। বঞ্চিত রাজ্যগুলির শীর্ষে রয়েছে বাংলা। মোদিজি, নিশ্চয় এই সত্যটি মাথায় রাখেননি যে বৈষম্যই ভারতের সব রোগের মূলে। প্রদেশে প্রদেশে বিভাজন-বৈষম্য একটি দায়িত্বশীল কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে প্রত্যাশা করা যায় না। কারণ বাংলাসহ কয়েকটি রাজ্য কেন্দ্রীয় নীতির কারণে এগতে না-পারলে, দিনের শেষে, তার মূল্য চোকাতে হবে জাতীয় অর্থনীতিকেই। যে বাজেট প্রস্তাব জাতীয় অর্থনীতিকেই যূপকাষ্ঠে পাঠায়, তাকে নিয়ে গর্বের অবকাশ কোথায়?
03rd  February, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে।
বিশদ

10th  February, 2025
ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
বিশদ

09th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
বেকাররা সেই তিমিরেই

রাজনীতিকে আপনি ‘রাজার নীতি’ কিংবা ‘নীতির রাজা’ যেদিকে থেকেই ব্যাখ্যা করুন না কেন, তার কেন্দ্রে হল মানুষ। এখন ভারতই বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। ভারতে সরকার তৈরি হয় প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে। 
বিশদ

06th  February, 2025
গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল 

নরেন্দ্র মোদির প্রথম দশ বছরের জমানা থেকে করোনাকালের দু’বছর আমরা ছাড় দিচ্ছি। বাকি আটটি বছর পেয়েছেন তিনি উপদ্রবহীন। প্রতিবারই সরকার গড়েছেন এনডিএ জোটের নেতা হিসেবে। প্রথম দুটি টার্মে তাঁর দল বিজেপি সংসদে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা নিয়েই ‘দাদাগিরি’ করেছে।
বিশদ

05th  February, 2025
লাভবান কত শতাংশ?

মধ্যবিত্তের স্বপ্ন পূরণের বাজেট, বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর বলেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের কেন্দ্রীয় বাজেটের যে-দিকটি নিয়ে মধ্যবিত্ত উল্লসিত, তা হল— বেতনভোগী যাদের বার্ষিক আয় ১২ লাখ পর্যন্ত, তাদের আর কর দিতে হবে না।
বিশদ

04th  February, 2025
কুর্সি দখলের মরিয়া চেষ্টা

সম্পূর্ণ ফ্রিতে পরিষেবা। আম জনতার দুঃখ-কষ্ট ঘুচিয়ে, চোখের জল মোছাতে কে, কত পরিষেবা দেবে, ভোটের ময়দানে নেমে রীতিমতো ঢেঁড়া পিটিয়ে তা জানিয়ে দিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। নিলাম ডাকার ভঙ্গিতে ‘দানের’ এই প্রতিযোগিতার তীব্র লড়াইয়ের আঁচ মেলে ভোটের আগেই।
বিশদ

02nd  February, 2025
কর্পোরেট ফাঁসে

একেবারেই ‘ভদ্রলোকের চুক্তি’! তবে অলিখিত। ব্যাঙ্ক থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিলেও তা শোধ করতে হবে না। একটা সময়ের পর ব্যাঙ্ক নিজেই তা মকুব করে দিতে পারে। এতে ঋণ-পরিশোধের কোনও দায় থাকল না। অন্যদিকে, ব্যাঙ্কের খাতায় অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ (এনপিএ বা নন পারফর্মিং অ্যাসেট) কম দেখানো গেলে তাদের ‘আর্থিক স্বাস্থ্য ভালো’ বলে তৃপ্তির ঢেকুর তোলা যাবে।
বিশদ

01st  February, 2025
মহাবিপর্যয় 

প্রয়াগের কুম্ভমেলা ২০২৫ শুরুর আগে থেকেই আরম্ভ হয়ে গিয়েছিল হাজারো গাওনা বাজনা। তার মধ্যে প্রথম হচ্ছে নামকরণ। লোকে যেটাকে ‘পূর্ণকুম্ভ’ বলে জানে, তার নাম দেওয়া হল ‘মহাকুম্ভ’। অন্যবার যে বিশেষ স্নানকে ‘শাহিস্নান’ বলা হয়েছে, তা এবার ‘অমৃতস্নান’।
বিশদ

31st  January, 2025
বেকারত্ব, প্রতিশ্রুতি, পরিণতি

কেউ বি টেক, কেউ এম কম! বিএ, বি এসসি পাশ তো আছেই।‌ যোগী আদিত্যনাথের উত্তরপ্রদেশ, থুড়ি, রামরাজ্যের এমন কিছু যুবকের কোনও চাকরি জোটেনি। পেটের জ্বালায় তারা বেছে নিয়েছে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্রের কারবার। মোটা রোজগারের আশায় তৎসহ যোগ দিয়েছে ডাকাতিতেও কেউ কেউ।
বিশদ

30th  January, 2025
খেলাপ ও খেলাপিদের সুরক্ষা

শব্দই ব্রহ্ম। শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে মানুষ কথা বলে। সেই কথাই দামি, যা অর্থবহ। ব্যক্তিত্বসচেতন ব্যক্তিরাই অর্থবহ কথা বলেন। সবচেয়ে ব্যক্তিত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেই জনগণ তাদের ‘অভিভাবক’ নির্বাচন করে। অভিভাবক সেই কথা বলবেন, যা তিনি রাখতে পারবেন।
বিশদ

29th  January, 2025
একনজরে
৫৫ বলে ৫২। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের নিরিখে মন্দের ভালো। টানা ব্যর্থতার পর অবশেষে রানে ফেরার ইঙ্গিত মিলল বিরাট কোহলির ব্যাটে। বুধবার মোতেরায় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তৃতীয় একদিনের ...

কোন সিন্ডিকেটের জন্য চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করল জেলা প্রশাসন। খাদ্যদপ্তর বিভিন্ন রাইসমিলের পাশাপাশি গোডাউনেও অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। খুচরো বিক্রেতাদের ...

১৯৮৪ সালের শিখ বিরোধী হিংসা। তৎকালীন সময়ে দিল্লির সরস্বতী বিহারে এক বাবা ও ছেলেকে নৃশংসভাবে হত্যার অভিযোগ ওঠে সজ্জন কুমারের বিরুদ্ধে। ...

মাঘী পূর্ণিমায় পূর্ণকুম্ভে স্নান করতে গিয়ে সঙ্গমে  মৃত্যু হল উত্তর ২৪ পরগনার এক মহিলার। ডুব দিয়ে তিনি উঠে আসতে পারেননি।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডিও দিবস
১৬০১: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সমুদ্র পথে ভারত আগমন
১৮৩২: লন্ডনে প্রথম কলেরার প্রাদুর্ভাব
১৮৭৯: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও কবি সরোজিনী নাইডুর জন্ম
১৮৮২: কলকাতায় প্রথম পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
১৯৩১: ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে নয়াদিল্লিতে স্থানান্তর হয়
১৯৪৫: অভিনেতা বিনোদ মেহরার জন্ম
১৯৬০: ফ্রান্সের সফল পরমাণু পরীক্ষা
১৯৬৯: পরেশচন্দ্র ভট্টাচার্য ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রথম বাঙালি গভর্নর ও ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান
১৯৭৪ – উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিল্পী ওস্তাদ আমির খাঁর মৃত্যু
১৯৮৫: টেনিস খেলোয়াড় সোমদেব দেববর্মনের জন্ম 
২০১৫: কেশব রেড্ডি, ভারতীয় চিকিৎসক ও লেখক



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৮ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৬.০৭ টাকা ১০৯.৮১ টাকা
ইউরো ৮৮.১৬ টাকা ৯১.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৫,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৫,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৪,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৪,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ফাল্গুন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। প্রতিপদ ৩৫/২০ রাত্রি ৮/২২। মঘা নক্ষত্র ৩৭/১৩ রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৬/১৩/৪৫, সূর্যাস্ত ৫/২৮/১১। অমৃতযোগ রাত্রি ১/৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১০/৪৩ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। বারবেলা ২/৩৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৫১ গতে ১/২৬ মধ্যে। 
৩০ মাঘ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। প্রতিপদ রাত্রি ৭/৫২। মঘা নক্ষত্র রাত্রি ৯/০। সূর্যোদয় ৬/১৬, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ রাত্রি ১/০ গতে ৩/২৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/২৯ মধ্যে ও ১০/৩৬ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৪০ গতে ৫/২৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৫২ গতে ১/২৮ মধ্যে। 
১৪ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শিয়ালদহের ফুল বাজারে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৭টি ইঞ্জিন

11:06:00 PM

ওয়াশিংটনে শুরু হয়েছে মোদি এবং মাস্কের বৈঠক

10:43:00 PM

বীরভূমের হেতমপুরে একটি বাড়িতে আগুন
বীরভূমের দুবরাজপুরের হেতমপুর পঞ্চায়েতের চিৎগ্রামে একটি বাড়িতে অগ্নিকাণ্ড। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

10:22:00 PM

এসআই অমিতাভ মালিক হত্যা মামলা: দার্জিলিং আদালতে আত্মসমর্পণ বিমল গুরুংয়ের
রাজ্য পুলিসের এসআই অমিতাভ মালিক হত্যা মামলায় আজ, বৃহস্পতিবার দার্জিলিং ...বিশদ

10:17:00 PM

উত্তরপ্রদেশের আরালি ঘাটে চলছে আরতি

10:04:00 PM

ওয়াশিংটনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ওয়াল্টজের মধ্যে শুরু হয়েছে বৈঠক

09:47:00 PM