Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

খেলাপ ও খেলাপিদের সুরক্ষা

শব্দই ব্রহ্ম। শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে মানুষ কথা বলে। সেই কথাই দামি, যা অর্থবহ। ব্যক্তিত্বসচেতন ব্যক্তিরাই অর্থবহ কথা বলেন। সবচেয়ে ব্যক্তিত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেই জনগণ তাদের ‘অভিভাবক’ নির্বাচন করে। অভিভাবক সেই কথা বলবেন, যা তিনি রাখতে পারবেন। এই অভিভাবক একটি নির্বাচিত সরকারের শীর্ষকর্তা হলে তাঁর সবকথাই মূল্যবান, সে-কথা তিনি সংসদে না ময়দানের ভাষণে বললেন, সেই বিচার বাহুল্য। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি সেরকমই একজন ওজনদার নেতা অলঙ্কৃত করেন বলেই দেশবাসী বিশ্বাস করে। নরেন্দ্র মোদি ভারতের তৃতীয় দফার প্রধানমন্ত্রী, তাঁর ভারতশাসনের একদশক ইতিমধ্যেই অতিক্রান্ত। কিন্তু দেশের দায়িত্বগ্রহণের প্রাকমুহূর্ত থেকে এই পর্যন্ত তিনি যত কথা দিয়েছেন, তার কয়টি রক্ষিত হয়েছে? প্রতিশ্রুতি ও আশ্বাসের কত শতাংশ অন্তত রক্ষার ব্যাপারে তাঁর আন্তরিকতা দেখেছি আমরা? দফা ধরে ধরে এসবের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আমরা হতাশার বেশিকিছু যে খুঁজে পাব না, তা একজন কট্টর গেরুয়া সমর্থকও জানেন। 
এই প্রসঙ্গেই ইপিএস ৯৫ পেনশন স্কিমের অন্তর্গত প্রবীণ ব্যক্তিদের দুর্দশার কথা পাড়া যায়। সম্পূর্ণ বেসরকারি ক্ষেত্র এবং কিছু অধিগৃহীত সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের জন্য ইপিএফ মারফত যে ‘পেনশন’ স্কিম চালু আছে তার চেয়ে বড় প্রহসন এদেশে সত্যিই বিরল। পুরো কর্মজীবনে একজন কর্মীর বেতন থেকে প্রতিমাসে কিছু অর্থ কেটে নিয়ে ইপিএফে জমা করা হয়। সেখানে একইভাবে কিছু অর্থ জমা দেয় নিয়োগকারী সংস্থাও। ওই স্কিমের ‘পেনশন’ মেলে তার ভিত্তিতেই। পেনশন বলতে সাধারণভাবে সেই পরিমাণ অর্থকেই বোঝায়, যা দিয়ে একটি বৃদ্ধ দম্পতি ভদ্রভাবে শেষজীবন অতিবাহিত করতে পারেন। বর্তমান বাজার মূল্যে একজন দিনমজুর পরিবারের স্তরে নেমে এসেও বেঁচে থাকতে হলে প্রতিমাসে অন্তত ১০/১৫ হাজার টাকা প্রয়োজন। সেখানে ইপিএফের ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের আর্থিক রিপোর্ট অনুসারে, ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত ৭৮ লক্ষাধিক গ্রাহককে মাসিক পেনশন দেওয়া হয়েছে। সংখ্যাটি দেখে মনে হবে, বাহ্‌, সত্যিই তো ‘মেরা ভারত মহান’! কিন্তু ‘পেনশন’ নামে প্রদত্ত অর্থের পরিমাণ জেনে পাঠক কী বলবেন তা ঠিক করুন—৩৬ লক্ষ ৭০ হাজারের বেশি গ্রাহককে দেওয়া হয়েছে ১০০০ টাকারও কম—তাঁদের বেশিরভাগেরই পেনশন ঘোরাফেরা করে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকার ভিতরে! আরও মজার ব্যাপার, এই অঙ্ক একবার ঠিক হয়ে গেলে হিমালয়ের মতো সেখানেই নট নড়ন চড়ন হয়ে থাকবে! অর্থাৎ পেনশন গ্রহণের পর একজন গ্রাহক ২০-৩০ বছর বেঁচে থাকলে সেই সুদূর ভবিষ্যতেও ওই টাকা পাবেন তিনি। ভেবে দেখুন, তখন ওই টাকার মূল্য আজকের ৩০০-৪০০ পয়সার অধিক থাকবে তো? ভারতের জনদরদি প্রধানমন্ত্রী অবশ্য দাবি করেন, তাঁর আমলে এই পেনশন দেওয়া হয় ন্যূনতম ১০০০ টাকা। এতক্ষণ যে হিসেব আমরা পেলাম তারপর প্রধানমন্ত্রীর দাবিকে আর একটি ‘জুমলা’ আখ্যা দিলে কি তাঁর সরকারকে কুৎসা করা হবে? 
যাই হোক, জীবন উপান্তের এই তীব্র যন্ত্রণা থেকে মুক্তির দাবি প্রবীণদের অনেক দিনের। তাঁরা মাসে অন্তত ৭৫০০ টাকা পেনশন, ডিএ এবং বিনামূল্যের চিকিৎসা পরিষেবাসহ কিছু ন্যায্য সুবিধা দাবি করেন। এই দাবিতে মহারাষ্ট্রের বুলদানায় রিলে অনশন চলছে কয়েক বছর যাবৎ। এছাড়া দেশের নানা প্রান্ত থেকে নয়াদিল্লি পর্যন্ত বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের বিক্ষোভ অবস্থান হয়েছে অগুনতি বার। এই আন্দোলন করতে গিয়ে তাঁরা একাধিক বার পুলিসের লাঠির আঘাতেও জর্জরিত হয়েছেন। সারা দেশ ‘ছিঃ ছিঃ’ করলেও শুধু নির্বিকার দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী। বাড়তি পেনশনের দাবিতে সিলমোহর দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। এই ব্যাপারে ২০২২ সালের নভেম্বরে কেন্দ্রকে নির্দেশ দিয়েছিল তারা। কিন্তু বর্ধিত হারে পেনশন দিতে দু’বছরের বেশিকাল ধরে টালবাহানা করছে সরকার। তাদের চাপানো একাধিক অন্যায় শর্তে জটিলতরও হয়েছে এই পেনশন প্রক্রিয়া। মোটা টাকা জমা দিয়ে বর্ধিত হারে পেনশন গ্রহণে রাজি হয়ে আবেদন করেছেন সাড়ে ১৭ লক্ষ গ্রাহক। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ২০ হাজার জনকেও বর্ধিত পেনশন সরকার দিতে পারেনি। আবার জমা টাকার উপর ন্যায্য সুদও দিতে নারাজ মোদি সরকার। সব মিলিয়ে বেঁধে ঠ্যাঙানোরই অবস্থা সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের। ফন্দিবাজ সরকার সব দায় পিএফও কর্মীদের ঘাড়ে চাপিয়েই হাত ধুলে ফেলতে তৎপর। বছরে ২ কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতির খেলাপ থেকে শীর্ষ ১০০ খেলাপির হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যাঙ্কঋণ মকুব পর্যন্ত অন্তত শ’খানেক ‘ইভেন্ট’ সামনে আসে অনায়াসে। মোদি সরকার, বস্তুত, কথার খেলাপে এবং বড় মাপের খেলাপিদের সুরক্ষার প্রশ্নে পরিষ্কার রেকর্ড গড়েছে! সেখানে প্রবীণরা কোন মর্যাদাই-বা প্রত্যাশা করতে পারেন!
29th  January, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে।
বিশদ

10th  February, 2025
ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
বিশদ

09th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
বেকাররা সেই তিমিরেই

রাজনীতিকে আপনি ‘রাজার নীতি’ কিংবা ‘নীতির রাজা’ যেদিকে থেকেই ব্যাখ্যা করুন না কেন, তার কেন্দ্রে হল মানুষ। এখন ভারতই বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। ভারতে সরকার তৈরি হয় প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে। 
বিশদ

06th  February, 2025
গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল 

নরেন্দ্র মোদির প্রথম দশ বছরের জমানা থেকে করোনাকালের দু’বছর আমরা ছাড় দিচ্ছি। বাকি আটটি বছর পেয়েছেন তিনি উপদ্রবহীন। প্রতিবারই সরকার গড়েছেন এনডিএ জোটের নেতা হিসেবে। প্রথম দুটি টার্মে তাঁর দল বিজেপি সংসদে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা নিয়েই ‘দাদাগিরি’ করেছে।
বিশদ

05th  February, 2025
লাভবান কত শতাংশ?

মধ্যবিত্তের স্বপ্ন পূরণের বাজেট, বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর বলেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের কেন্দ্রীয় বাজেটের যে-দিকটি নিয়ে মধ্যবিত্ত উল্লসিত, তা হল— বেতনভোগী যাদের বার্ষিক আয় ১২ লাখ পর্যন্ত, তাদের আর কর দিতে হবে না।
বিশদ

04th  February, 2025
বৈষম্য বৃদ্ধির আশঙ্কা

বাজেট আসে বাজেট যায়, মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হয় না। কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে, অন্তত এবার তারা দেশবাসীর এই খেদ দূর করতে পেরেছে। শনিবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

03rd  February, 2025
কুর্সি দখলের মরিয়া চেষ্টা

সম্পূর্ণ ফ্রিতে পরিষেবা। আম জনতার দুঃখ-কষ্ট ঘুচিয়ে, চোখের জল মোছাতে কে, কত পরিষেবা দেবে, ভোটের ময়দানে নেমে রীতিমতো ঢেঁড়া পিটিয়ে তা জানিয়ে দিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। নিলাম ডাকার ভঙ্গিতে ‘দানের’ এই প্রতিযোগিতার তীব্র লড়াইয়ের আঁচ মেলে ভোটের আগেই।
বিশদ

02nd  February, 2025
কর্পোরেট ফাঁসে

একেবারেই ‘ভদ্রলোকের চুক্তি’! তবে অলিখিত। ব্যাঙ্ক থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিলেও তা শোধ করতে হবে না। একটা সময়ের পর ব্যাঙ্ক নিজেই তা মকুব করে দিতে পারে। এতে ঋণ-পরিশোধের কোনও দায় থাকল না। অন্যদিকে, ব্যাঙ্কের খাতায় অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ (এনপিএ বা নন পারফর্মিং অ্যাসেট) কম দেখানো গেলে তাদের ‘আর্থিক স্বাস্থ্য ভালো’ বলে তৃপ্তির ঢেকুর তোলা যাবে।
বিশদ

01st  February, 2025
মহাবিপর্যয় 

প্রয়াগের কুম্ভমেলা ২০২৫ শুরুর আগে থেকেই আরম্ভ হয়ে গিয়েছিল হাজারো গাওনা বাজনা। তার মধ্যে প্রথম হচ্ছে নামকরণ। লোকে যেটাকে ‘পূর্ণকুম্ভ’ বলে জানে, তার নাম দেওয়া হল ‘মহাকুম্ভ’। অন্যবার যে বিশেষ স্নানকে ‘শাহিস্নান’ বলা হয়েছে, তা এবার ‘অমৃতস্নান’।
বিশদ

31st  January, 2025
বেকারত্ব, প্রতিশ্রুতি, পরিণতি

কেউ বি টেক, কেউ এম কম! বিএ, বি এসসি পাশ তো আছেই।‌ যোগী আদিত্যনাথের উত্তরপ্রদেশ, থুড়ি, রামরাজ্যের এমন কিছু যুবকের কোনও চাকরি জোটেনি। পেটের জ্বালায় তারা বেছে নিয়েছে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্রের কারবার। মোটা রোজগারের আশায় তৎসহ যোগ দিয়েছে ডাকাতিতেও কেউ কেউ।
বিশদ

30th  January, 2025
একনজরে
কালিয়াচকের রাস্তা থেকে এক গৃহবধূকে অপহরণ! এই অভিযোগে পুলিসের হাতে গ্রেপ্তার তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য। ঘটনায় তুমুল আলোড়ন ছড়িয়েছে এলাকায়। শ্বশুরবাড়ির তরফে বধূকে অপহরণের অভিযোগ দায়ের করা হয়। ...

৫৫ বলে ৫২। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের নিরিখে মন্দের ভালো। টানা ব্যর্থতার পর অবশেষে রানে ফেরার ইঙ্গিত মিলল বিরাট কোহলির ব্যাটে। বুধবার মোতেরায় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তৃতীয় একদিনের ...

রাজ্যে কৃষিকাজে সেচের জন্য যে পাম্প চলে, সেখানে যাতে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করা যায়, তার উদ্যোগ শুরু হয়েছে। পাশাপাশি স্কুলগুলিতে মিড ডে মিলের ক্ষেত্রে রান্নার কাজে এলপিজির বদলে যাতে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার হয়, চেষ্টা চলছে তারও। ...

কোন সিন্ডিকেটের জন্য চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করল জেলা প্রশাসন। খাদ্যদপ্তর বিভিন্ন রাইসমিলের পাশাপাশি গোডাউনেও অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। খুচরো বিক্রেতাদের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জলপথ পরিবহণ কর্মে বিশেষ শুভ। হস্তশিল্পী, হিসাব-শাস্ত্রবিদ প্রমুখের কর্মে উন্নতি ও সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডিও দিবস
১৬০১: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সমুদ্র পথে ভারত আগমন
১৮৩২: লন্ডনে প্রথম কলেরার প্রাদুর্ভাব
১৮৭৯: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও কবি সরোজিনী নাইডুর জন্ম
১৮৮২: কলকাতায় প্রথম পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
১৯৩১: ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে নয়াদিল্লিতে স্থানান্তর হয়
১৯৪৫: অভিনেতা বিনোদ মেহরার জন্ম
১৯৬০: ফ্রান্সের সফল পরমাণু পরীক্ষা
১৯৬৯: পরেশচন্দ্র ভট্টাচার্য ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রথম বাঙালি গভর্নর ও ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান
১৯৭৪ – উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিল্পী ওস্তাদ আমির খাঁর মৃত্যু
১৯৮৫: টেনিস খেলোয়াড় সোমদেব দেববর্মনের জন্ম 
২০১৫: কেশব রেড্ডি, ভারতীয় চিকিৎসক ও লেখক



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৮ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৬.০৭ টাকা ১০৯.৮১ টাকা
ইউরো ৮৮.১৬ টাকা ৯১.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৫,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৫,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৪,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৪,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ফাল্গুন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। প্রতিপদ ৩৫/২০ রাত্রি ৮/২২। মঘা নক্ষত্র ৩৭/১৩ রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৬/১৩/৪৫, সূর্যাস্ত ৫/২৮/১১। অমৃতযোগ রাত্রি ১/৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১০/৪৩ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। বারবেলা ২/৩৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৫১ গতে ১/২৬ মধ্যে। 
৩০ মাঘ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। প্রতিপদ রাত্রি ৭/৫২। মঘা নক্ষত্র রাত্রি ৯/০। সূর্যোদয় ৬/১৬, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ রাত্রি ১/০ গতে ৩/২৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/২৯ মধ্যে ও ১০/৩৬ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৪০ গতে ৫/২৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৫২ গতে ১/২৮ মধ্যে। 
১৪ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শিয়ালদহের ফুল বাজারে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৭টি ইঞ্জিন

11:06:00 PM

ওয়াশিংটনে শুরু হয়েছে মোদি এবং মাস্কের বৈঠক

10:43:00 PM

বীরভূমের হেতমপুরে একটি বাড়িতে আগুন
বীরভূমের দুবরাজপুরের হেতমপুর পঞ্চায়েতের চিৎগ্রামে একটি বাড়িতে অগ্নিকাণ্ড। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

10:22:00 PM

এসআই অমিতাভ মালিক হত্যা মামলা: দার্জিলিং আদালতে আত্মসমর্পণ বিমল গুরুংয়ের
রাজ্য পুলিসের এসআই অমিতাভ মালিক হত্যা মামলায় আজ, বৃহস্পতিবার দার্জিলিং ...বিশদ

10:17:00 PM

উত্তরপ্রদেশের আরালি ঘাটে চলছে আরতি

10:04:00 PM

ওয়াশিংটনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ওয়াল্টজের মধ্যে শুরু হয়েছে বৈঠক

09:47:00 PM