Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কঠিন পরীক্ষা

প্রত্যাশার চাপ ছিল সব মহলে। মধ্যবিত্ত ভেবেছিল, ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের হার কমলে মাসিক কিস্তির টাকা কম দিতে হবে। তাতে সংসার চালানোর খরচে কিছুটা সুরাহা মিলবে। শিল্প-বাণিজ্য মহল মনে করেছিল, সুদ কমলে উৎপাদন খরচে কিছুটা হলেও সুবিধা মিলবে। সুদের হার কমানোর চাপ ছিল কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও। কিন্তু চড়া হারে মূল্যবৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে রেপো রেট সাড়ে ৬ শতাংশে অপরিবর্তিতই রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। সর্বোচ্চ ব্যাঙ্কের হিসাব অনুযায়ী, ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের হার শেষবারের মতো কমেছিল কোভিডের সময়ে, সাড়ে চার বছর আগে ২০২০ সালের ২২ মে। তারপর ২০২৩- এর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রেপো রেট শুধুই বেড়েছে। সেই থেকে সুদের হার অপরিবর্তিতই রয়েছে। আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস যুক্তি দিয়েছেন, খাদ্যপণ্যে মূল্যবৃদ্ধির রক্তচক্ষু এখনও যথেষ্ট তীব্র। এর ফলে অর্থনীতিতে ঝুঁকি বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। এই অবস্থায় রেপো রেট কমানো সম্ভব নয়। মূল্যবৃদ্ধির কারণকে গুরুত্ব না দিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী থেকে সরকারের তাবৎ আমলারা রেপো রেট কমানোর জন্য আরবিআইয়ের উপর বারবার চাপ সৃষ্টি করেছে। যদিও গভর্নরের ব্যাখ্যার পর প্রশ্ন উঠেছে, গত প্রায় দু’বছর রেপো রেট অপরিবর্তিত থাকা সত্ত্বেও মূল্যবৃদ্ধির হার কেন নিয়ন্ত্রণে না এসে উল্টে বেড়ে গেল? 
ঘটনা হল, কেন্দ্র মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণের দাবি করে রেপো রেট কমানোর জন্য চাপ দিলেও তাদের সরকারই তথ্য দিয়ে জানিয়েছে, শহর ও গ্রামীণ ভারতে মানুষের ভোগব্যয় কমেছে, যার প্রভাব পড়েছে জিডিপিতে। এই ভোগব্যয় কমার মূল কারণই হল চড়া হারে মূল্যবৃদ্ধি, যার জেরে মানুষের সঞ্চয় কমে গিয়েছে। এই কারণে চলতি অর্থবর্ষের শেষে জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস ৭.২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ধরা হয়েছে ৬.৬ শতাংশ। জুলাই-সেপ্টেম্বরের ত্রৈমাসিকে এই বৃদ্ধির হার নেমেছিল ৫.৪ শতাংশে। একইভাবে অর্থবর্ষের শেষে মূল্যবৃদ্ধির পূর্বাভাস ৪.৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে ৪.৮ শতাংশ। গত অক্টোবরে মূল্যবৃদ্ধির হার ৬.২১ শতাংশে পৌঁছেছিল। তার মানে মোদি সরকার যে কাল্পনিক ছবিই তুলে ধরুক জিডিপি ও মূল্যবৃদ্ধির কোনও পূর্বাভাসই যে মিলবে না তা জলের মতো পরিষ্কার। যদিও অর্থবর্ষের শেষের দিকে মূল্যবৃদ্ধির হার লক্ষ্যমাত্রার (৪ শতাংশ) ধারে কাছে থাকতে পারে বলে ফের আষাঢ়ে গল্প শোনানো হচ্ছে কেন্দ্রের তরফে। কিন্তু তা হতে গেলে জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশের উপরে হতে হবে, যা প্রায় অসম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, ব্যাঙ্কের সুদের হার সামান্য কমিয়ে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় না। এ জন্য খাদ্যপণ্যের জোগান বাড়াতে হবে। জোগান বাড়লে বাজারে সরবরাহ বাড়বে, সরবরাহ বাড়লে দামও কমবে। এটা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাজ নয়, এটা কেন্দ্রেরই দেখার দায়িত্ব। কিন্তু কে শোনে এই সদুপদেশ? ফলে সাধারণ মানুষ সেই আতান্তরেই রয়েছে। একদিকে উচ্চহারে মূল্যবৃদ্ধি, জিডিপির হার কমে যাওয়া, অন্যদিকে ব্যাঙ্কে সুদের হার অপরিবর্তিত থাকায় গোটা অর্থনীতিটাই থমকে গিয়েছে। এর অবশ্যম্ভাবী প্রভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ কমবে, নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বেতন ও মজুরিতে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি যে আরও সঙ্গীন হয়ে উঠতে পারে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। 
তবু এর মধ্যেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলার জন্য খানিক আশার ছবি উঠে এসেছে কেন্দ্রীয় সরকারের পরিসংখ্যানে। তাতে দেখা যাচ্ছে, বঙ্গে মূল্যবৃদ্ধির হার অন্তত এক ডজন রাজ্যের তুলনায় কম। এর মধ্যে বিজেপি শাসিত রাজ্যের সংখ্যাই দশটি। চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ছ’মাসে মূল্যবৃদ্ধির হারের জাতীয় গড় ছিল ৪.৬ শতাংশ। একে ছাপিয়ে গিয়েছে বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ, অসম, বিহার, হরিয়ানা, ছত্তিশগড়, রাজস্থান, ত্রিপুরা, মণিপুর, ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশ। এর বাইরে দুটি রাজ্য হল কংগ্রেস শাসিত কর্ণাটক এবং বাম শাসিত কেরল। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে মূল্যবৃদ্ধির হার ৩.৬ শতাংশে বেঁধে রাখা সম্ভব হয়েছে, যা আশার কথা। অর্থমন্ত্রকের মতে, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে থাকে মূলত যথেষ্ট পরিমাণে খাদ্যপণ্যের মজুদ, প্রয়োজন মতো তা বাজারে সরবরাহের ব্যবস্থা করা, জোগান অব্যাহত রাখতে আমদানি-রপ্তানি নীতি নেওয়া, কালোবাজারি ও বেআইনি মজুদদারি রুখতে সরকারি পদক্ষেপের উপর। সন্দেহ নেই, এসব ক্ষেত্রেই পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ভূমিকা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তবু আত্মতুষ্টির যে কোনও জায়গা নেই তা বলাই বাহুল্য।
08th  December, 2024
গ্রামোন্নয়নে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ

মহাত্মা গান্ধীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, স্বাধীন ভারত ব্রিটেনের মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করবে বলে কি আপনি বিশ্বাস করেন? গান্ধীজি উত্তর দিয়েছিলেন, এই সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য এই গ্রহের অর্ধেক সম্পদ লেগেছে একা ব্রিটেনের।
বিশদ

ভারসাম্যের খেলা

এই প্রথম নয়, লোকসভা ভোটে বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে যাওয়ার পর প্রকাশ্যে সরব হয়েছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে নরেন্দ্র মোদিকে ‘ভগবান’ হিসেবে তুলে ধরা যে ভালোভাবে নেয়নি সঙ্ঘ পরিবার, সেই বার্তা শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। এর পরেও দেখা গিয়েছে, সঙ্ঘের মুখপত্রে শাসকদল ও সরকারের কৌশল নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলতে।
বিশদ

22nd  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

21st  December, 2024
ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। বিশদ

19th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। বিশদ

13th  December, 2024
সুপ্রিম বার্তা মোদিজিকে

গর্ব না লজ্জা? একই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিপরীতধর্মী প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের হতে হয় বারবার। আর এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে এদেশের সরকার বাহাদুরের জুড়ি নেই। যেমন বিনামূল্যের রেশন। ৪ নভেম্বর, ২০২৩। ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে দুর্গ এলাকার এক প্রচারসভায় উপস্থিত নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

12th  December, 2024
অর্বাচীনের আস্ফালন

হুমকির পর হুমকি! বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়তেই সীমান্তের ওপার থেকে শোনানো হল, তারা ভারতের ‘সেভেন স্টারস’ ছিনিয়ে নেবে। তার মানে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অসমসহ সাতটি রাজ্য জুড়ে দেবে বাংলাদেশের মানচিত্রে। বিশদ

11th  December, 2024
উজ্জ্বল নয় উজ্জ্বলা

গত প্রায় এগারো বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘মানুষ মোদির গ্যারান্টিতে আস্থা রাখে, কারণ অন্যান্য রাজনৈতিক দল মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়।’ নিজের ঢাক পেটাতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘আমার গ্যারান্টি হল আমার কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও অধ্যাবসায়ের প্রতিফলন।’ বিশদ

10th  December, 2024
নিকৃষ্টতম জুমলা

২০১৪ সালে ইউপিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ইপিএফ গ্রাহকদের জন্য ন্যূনতম পেনশন ঘোষণা করেছিলেন এক হাজার টাকা।
বিশদ

09th  December, 2024
মধ্যযুগীয় ভাবনা!

কোনওটার বয়স ৪০০ বছর, কোনটা ৫০০, কোনও-টার হয়তো তারও বেশি। কারও গায়ে ‘ন্যাশনাল মনুমেন্ট’-এর তকমা, কেউ ‘জাতীয় সম্পদ’ হিসেবে পরিচিত, অনেকেই প্রাচীন প্রত্নতত্ত্ব ও চোখ ধাঁধানো স্থাপত্য নিদর্শনের গুণে যুগ যুগ ধরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে টানছে চুম্বকের মতো। বিশদ

07th  December, 2024
একনজরে
একা রামে রক্ষে নেই, সুগ্রিব দোসর। গ্রেগ স্টুয়ার্টের পর চোটের খাতায় নাম লেখালেন দিমিত্রি পেত্রাতোস। কলকাতায় ফেরার পর রবিবার অজি তারকার এমআরআই হয়েছে। রিপোর্ট মিলবে ...

এক বছরে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা বাড়ল আলতাপুর-২ গ্ৰাম পঞ্চায়েতে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই এলাকায় যক্ষ্মা (টিবি) রোগীদের বিনামূল্যে পুষ্টিকর খাবার দিচ্ছে পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ। পঞ্চায়েত সূত্রে জানা গিয়েছে, যক্ষ্মা মুক্ত গ্ৰাম পঞ্চায়েত গড়ে তোলার লক্ষ্যে গত এক বছর ধরে এই উদ্যোগ নেওয়া ...

১৭ বছরের এক রোগিণীর ‘সাধারণ মাথা ব্যথা’য় তিনটে ওষুধ দেওয়া হয় এবং করা হয় সিটি স্ক্যান। আবার হার্ট অ্যাটাকের রোগিণীর চিকিৎসা চলে পেট ব্যথার রোগী ...

ভুয়ো ডাক্তার বাবা ও ছেলের নকল নার্সিংহোমে এসে সর্বস্বান্ত হয়েছে বহু রোগীর পরিবার। লক্ষ্মীপুরমাঠে তৈরি করেছে প্রাসাদসম তিনতলা দু’টি বাড়ি। রয়েছে একাধিক গাড়ি। রোগীদের টাকা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সৎসঙ্গ ও আধ্যাত্মিক ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠে মানসিক তৃপ্তি। কাজকর্মের ক্ষেত্রে নতুন কোনও যোগাযোগ থেকে উপকৃত ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক অলিম্পিক্স দিবস
আন্তর্জাতিক দায়মুক্তি অবসান দিবস              
জাতীয় কিষাণ দিবস
০৯৩০- পৃথিবীর প্রাচীনতম সংসদ আইনল্যান্ড সংসদ যাত্রা শুরু করে
১৫১১ - ৫২ বছর শাসনের পর গুজরাতের শাসক মাহমুদ শাহ্র মৃত্যু
১৭৫৭- পলাশীর যুদ্ধে ইংরেজ সেনাপতি রবার্ট কাইভের কাছে সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ঘটলে বাংলায় ইংরেজ শাসনের সূত্রপাত হয়
১৮৪৫- ভারতীয় রাজনীতিবিদ তথা আইনজীবী রাসবিহারী ঘোষের জন্ম
১৯০২- ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চৌধুরি চরণ সিংয়ের জন্ম
১৯১৮- বিশ্বভারতীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৯২১- বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু
১৯২২ - রাজদ্রোহের অভিযোগে কবি কাজী নজরুল ইসলাম গ্রেপ্তার হন এবং সরকার তাঁর বই নিষিদ্ধ ঘোষণা করে
১৯২৬ - নাট্যকার শিশিরকুমার ভাদুড়ী নাট্যমন্দির প্রতিষ্ঠা করেন
১৯৫৪- বিশ্বের প্রথম সফল কিডনি প্রতিস্থাপন হয় বস্টনে
১৯৬৪ - ব্রিটেনে সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক বেতার কেন্দ্র চালু
১৯৭৮ - অতীশ দীপঙ্করের দেহভস্ম চীন থেকে ঢাকায় আনা হয়।
২০০৪- ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসিমা রাওয়ের জীবনাবসান
২০১৩ - একে-৪৭-এর উদ্ভাবক মিখাইল কালাশনিকভের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.১৮ টাকা ৮৫.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০৫.০৫ টাকা ১০৮.৭৮ টাকা
ইউরো ৮৭.০৪ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
22nd  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  December, 2024

দিন পঞ্জিকা

৮ পৌষ, ১৪৩১, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪। অষ্টমী ২৭/৮ সন্ধ্যা ৫/৮। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র ৭/১০ দিবা ৯/৯। সূর্যোদয় ৬/১৭/৭, সূর্যাস্ত ৪/৫৪/১১। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪২ মধ্যে পুনঃ ৯/৭ গতে ১১/১৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩৫ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ২/৪৩ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ২/১৫ গতে ৩/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৫৫ গতে ১১/৩৬ মধ্যে। 
৭ পৌষ, ১৪৩১, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪। অষ্টমী সন্ধ্যা ৫/২৯। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র দিবা ১০/২৩। সূর্যোদয় ৬/২১, সূর্যাস্ত ৪/৫২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে ও ৯/১৪ গতে ১১/২২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৩ গতে ১১/১৭ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে। কালবেলা ৭/৪০ গতে ৮/৫৯ মধ্যে ও ২/১৫ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৫৬ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
এলন মাস্ক ঘনিষ্ঠ ভারতীয় বংশোদ্ভূত শ্রীরাম কৃষ্ণণকে এআই পলিসি উপদেষ্টা পদে বসালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

07:56:09 PM

পদপিষ্টের ঘটনায় আগামীকাল অল্লু অর্জুনকে হায়দরাবাদে হাজিরার নির্দেশ পুলিসের

11:30:15 PM

ওড়িশার ভুবনেশ্বরে একটি গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ১৫টি ইঞ্জিন

11:21:00 PM

কিংবদন্তি পরিচালক শ্যাম বেনেগালের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

11:01:00 PM

জলপাইগুড়ির বেলাকোবা ও আমবাড়ির মাঝে বিকল মালগাড়ির ইঞ্জিন, আটকে একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন

10:58:00 PM

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবন থেকে বেরিয়ে গেলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা

10:50:00 PM