সৎসঙ্গ ও আধ্যাত্মিক ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠে মানসিক তৃপ্তি। কাজকর্মের ক্ষেত্রে নতুন কোনও যোগাযোগ থেকে উপকৃত ... বিশদ
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন মান্তাদারি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অর্চনা রায়। তিনি বলেন, আগুনে সুভাষ রায়ের মুরগির দোকান, ধরু রায়ের চায়ের দোকান, বিজয় মণ্ডলের দর্জির দোকান, প্রীতিশ রায়ের ওষুধের দোকান, সঞ্জিত রায়ের মোবাইল সারাইয়ের দোকান, ননী মণ্ডলের সোনার দোকান পুড়ে গিয়েছে। প্রায় কেউই কোনও জিনিসপত্র বাঁচাতে পারেননি। কীভাবে আগুন লাগল তা প্রশাসন খতিয়ে দেখবে। পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানদারদের সাধ্যমতো সাহায্য করা হবে।
খবর পেয়ে রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়, রাজগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রূপালী দে সরকার ঘটনাস্থলে পৌঁছন। বিধায়ক বলেন, পারো মুন্ডা বাজারে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে ন’টি দোকান পুড়ে গিয়েছে। দোকানদারদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা যাতে ক্ষতিপূরণ পান তার ব্যবস্থা করব।
সোনার দোকানদার ননীবাবু বলেন, কীভাবে আগুন লাগল তা বলতে পারছি না। তবে মনে হচ্ছে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। দোকান বন্ধ করে খাওয়া-দাওয়া করতে গিয়েছিলাম। ফোনে খবর পেয়ে এসে দেখি সব পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। আগুনের তীব্রতা এতটাই ছিল যে দোকান থেকে সোনা রূপো কিছুই বের করতে পারেনি। দমকলের ইঞ্জিন যখন এসেছে তখন সমস্ত দোকানপাট আগুনে ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। দোকানের ভিতরে দেড় কেজি রূপো এবং ১০ গ্রাম সোনা ছিল। এখন কী করব, তা বুঝতে পারছি না। রাজগঞ্জের বিধায়ক এসেছিলেন। তিনি ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করে দেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
(আগুন নেভানোর চেষ্টা স্থানীয়দের। - নিজস্ব চিত্র।)