Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

মধ্যযুগীয় ভাবনা!

কোনওটার বয়স ৪০০ বছর, কোনটা ৫০০, কোনও-টার হয়তো তারও বেশি। কারও গায়ে ‘ন্যাশনাল মনুমেন্ট’-এর তকমা, কেউ ‘জাতীয় সম্পদ’ হিসেবে পরিচিত, অনেকেই প্রাচীন প্রত্নতত্ত্ব ও চোখ ধাঁধানো স্থাপত্য নিদর্শনের গুণে যুগ যুগ ধরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে টানছে চুম্বকের মতো। কিন্তু তাতে কী! ভাবনাটা এমন যেন এদের এক এবং একমাত্র পরিচয় মসজিদ, যাদের জন্ম হয়েছে হয়তো বা কোনও মন্দিরের গর্ভে। অতএব ‘মন্দির ওয়াহি বনায়েঙ্গে’। ঠিক ৩২ বছর আগে অযোধ্যায় এই আওয়াজ তুলেই বাবরি মসজিদ ভেঙেচুরে ধ্বংস করে দিয়েছিল কট্টরপন্থী হিন্দুত্ববাদীরা। পরবর্তীকালে সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে সেই ভূমিতেই গড়ে ওঠে রামমন্দির। অযোধ্যার সেই দেখানো পথেই গত তিন দশক ধরে হাঁটছে আরএসএস-বিজেপি। বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ, মথুরার শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি শাহি ইদগা, মধ্যপ্রদেশের কামাল-মওলা মসজিদ, উত্তরপ্রদেশের সম্ভল মসজিদ। তালিকায় নবতম সংযোজন রাজস্থানের আজমির শরিফ। চিত্রনাট্য মোটামুটি এক। মসজিদের জায়গায় মন্দিরের দাবি তুলে আদালতে যাও। মামলা হলে আইনি জটিলতায় দীর্ঘ সময় কেটে যাবে, সেই সময়টাতে মেরুকরণের তাস খেলে হিন্দু-আবেগ জাগিয়ে তোলা, কাজে লাগাও। তিন দশক আগে এই মন্দির-রাজনীতির ‘ট্রেলার’ দেখিয়ে অযোধ্যায় ‘সাফল্য’ এসেছে। বিতর্ক জিইয়ে রাখলে এমন ফসল আরও তোলা যাবে। আসলে গত লোকসভা ভোটের ফলাফল বিশ্লেষণ করে গেরুয়াবাহিনী বুঝতে পেরেছে, উন্নয়নের ফাঁকা প্রতিশ্রুতি দিয়ে আর জনগণের মন জেতা যাবে না। ‘আচ্ছে দিন’-এর স্বপ্ন দেখা আম জনতার মোহভঙ্গ হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির ‘ম্যাজিক’ ইমেজ আর কাজ করছে না। ক্ষমতা ধরে রাখতে গেলে হিন্দুত্বই একমাত্র ভরসা। এই ভরসাতেই সম্প্রতি হরিয়ানা, মহারাষ্ট্রে সাফল্য মিলেছে। অতএব ‘মন্দির রাজনীতির’ গতি বাড়িয়ে হিন্দু-মুসলমান বিভাজন কৌশলকে আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে রাখতে চাইছেন মোহন ভাগবত, নরেন্দ্র মোদিরা। অথচ কে না জানে সর্বধর্ম সমন্বয়েই ভারতের ঐতিহ্য। প্রশ্নটা তাই, শুধু একটা মসজিদের চরিত্র বদলে মন্দির তৈরি করা নয়, দেশের ধর্মনিরপেক্ষতার চরিত্র বদলের। 
অথচ এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। বাবরি-বিতর্কের আবহে ১৯৯১ সালে উপাসনাস্থল (বিশেষ ব্যবস্থা) আইনে পরিষ্কার বলা ছিল, ১৯৪৭-এ স্বাধীনতার সময়ে যেখানে যেমনটা ছিল তেমনই রাখতে হবে। কোনও উপাসনাস্থলের চরিত্র বদল করা যাবে না। একমাত্র রাম জন্মভূমি বাবরি মসজিদ ছিল এই আইনের বাইরে। যদিও জ্ঞানবাপী মসজিদে সমীক্ষার অনুমতি দিয়েছিল সর্বোচ্চ আদালত। মহামান্য আদালতের যুক্তি ছিল, এই রায়ে চরিত্র বদলের অনুমতি দেওয়া হয়নি। হয়েছে চরিত্র সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া। কিন্তু এই সমীক্ষা চালানোর অনুমতি পাওয়ার পরই অতি উৎসাহী হয়ে উঠল গেরুয়াবাহিনী! তার প্রমাণ সম্ভল। সেখানে বিতর্কের কারণ দেখিয়ে, সমীক্ষার রাস্তা খুলে দেয় নিম্ন আদালত। দেখা গেল, হিন্দুত্ববাদীদের উস্কানি, অবিশ্বাস্য দ্রুততায় সমীক্ষার কাজ শুরু করা এবং পুলিসের ভূমিকায় গণ্ডগোলের জেরে প্রাণ হারান চার জন। ওই রায়কে হাতিয়ার করেই আজমির শরিফসহ নতুন নতুন জায়গায় সমীক্ষার দাবি উঠতে শুরু করেছে। আইনজীবীদের একটি বড় অংশের দাবি, জ্ঞানবাপী সমীক্ষার অনুমতির পরই যেন প্যান্ডোরার বাক্স খুলে গেল। প্রশ্ন হল, এর শেষ কোথায়? কারণ মসজিদের চরিত্র বদলে মন্দিরের দাবি দিন দিন বেড়েই চলেছে। আজমির শরিফ যার নবতম উদাহরণ। অথচ আজমিরের দরগায় মানত করে বহু হিন্দুও চাদর চড়িয়ে আসেন। লোকসভা ভোটের আগে এই দরগায় চাদর চড়াতে দেখা গিয়েছে হিন্দুত্বের অন্যতম প্রধান উপাসক নরেন্দ্র মোদিকেও। অথচ সেই আজমির শরিফ আজ বিতর্কের মুখে!
ঘটনা হল, আরএসএসের অধীন বিভিন্ন হিন্দুত্ববাদী সংগঠন এবং তাদের হোয়াটসঅ্যাপ ইউনিভার্সিটি ইতিমধ্যে গোটা দেশের ৩০ হাজার মুসলিম উপাসনা স্থলকে চিহ্নিত করে সেখানে সমীক্ষা চালানোর জোরালো সওয়াল শুরু করেছে। এই নজির বিশ্বের কোথাও আছে কি? যেখানে ধর্মান্ধতা কয়েকশো বছরের পুরনো স্থাপত্য ঐতিহ্যকে টেনে নামাতে চাইছে। এই মধ্যযুগীয় ভাবনাই নাকি ‘সনাতনী হিন্দুত্বের’ পরম্পরা!  কোনও সভ্য দেশে (বাংলাদেশে অবশ্য নানা ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটছে) এমনটা হতে পারে কি না তা ভেবে দেখার সময় এসেছে। এই ভারতকে কি আর আধুনিক বলা যাবে?
07th  December, 2024
গ্রামোন্নয়নে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ

মহাত্মা গান্ধীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, স্বাধীন ভারত ব্রিটেনের মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করবে বলে কি আপনি বিশ্বাস করেন? গান্ধীজি উত্তর দিয়েছিলেন, এই সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য এই গ্রহের অর্ধেক সম্পদ লেগেছে একা ব্রিটেনের।
বিশদ

ভারসাম্যের খেলা

এই প্রথম নয়, লোকসভা ভোটে বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে যাওয়ার পর প্রকাশ্যে সরব হয়েছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে নরেন্দ্র মোদিকে ‘ভগবান’ হিসেবে তুলে ধরা যে ভালোভাবে নেয়নি সঙ্ঘ পরিবার, সেই বার্তা শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। এর পরেও দেখা গিয়েছে, সঙ্ঘের মুখপত্রে শাসকদল ও সরকারের কৌশল নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলতে।
বিশদ

22nd  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

21st  December, 2024
ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। বিশদ

19th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। বিশদ

13th  December, 2024
সুপ্রিম বার্তা মোদিজিকে

গর্ব না লজ্জা? একই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিপরীতধর্মী প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের হতে হয় বারবার। আর এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে এদেশের সরকার বাহাদুরের জুড়ি নেই। যেমন বিনামূল্যের রেশন। ৪ নভেম্বর, ২০২৩। ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে দুর্গ এলাকার এক প্রচারসভায় উপস্থিত নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

12th  December, 2024
অর্বাচীনের আস্ফালন

হুমকির পর হুমকি! বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়তেই সীমান্তের ওপার থেকে শোনানো হল, তারা ভারতের ‘সেভেন স্টারস’ ছিনিয়ে নেবে। তার মানে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অসমসহ সাতটি রাজ্য জুড়ে দেবে বাংলাদেশের মানচিত্রে। বিশদ

11th  December, 2024
উজ্জ্বল নয় উজ্জ্বলা

গত প্রায় এগারো বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘মানুষ মোদির গ্যারান্টিতে আস্থা রাখে, কারণ অন্যান্য রাজনৈতিক দল মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়।’ নিজের ঢাক পেটাতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘আমার গ্যারান্টি হল আমার কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও অধ্যাবসায়ের প্রতিফলন।’ বিশদ

10th  December, 2024
নিকৃষ্টতম জুমলা

২০১৪ সালে ইউপিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ইপিএফ গ্রাহকদের জন্য ন্যূনতম পেনশন ঘোষণা করেছিলেন এক হাজার টাকা।
বিশদ

09th  December, 2024
কঠিন পরীক্ষা

প্রত্যাশার চাপ ছিল সব মহলে। মধ্যবিত্ত ভেবেছিল, ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের হার কমলে মাসিক কিস্তির টাকা কম দিতে হবে। তাতে সংসার চালানোর খরচে কিছুটা সুরাহা মিলবে। শিল্প-বাণিজ্য মহল মনে করেছিল, সুদ কমলে উৎপাদন খরচে কিছুটা হলেও সুবিধা মিলবে। বিশদ

08th  December, 2024
একনজরে
একা রামে রক্ষে নেই, সুগ্রিব দোসর। গ্রেগ স্টুয়ার্টের পর চোটের খাতায় নাম লেখালেন দিমিত্রি পেত্রাতোস। কলকাতায় ফেরার পর রবিবার অজি তারকার এমআরআই হয়েছে। রিপোর্ট মিলবে ...

১৭ বছরের এক রোগিণীর ‘সাধারণ মাথা ব্যথা’য় তিনটে ওষুধ দেওয়া হয় এবং করা হয় সিটি স্ক্যান। আবার হার্ট অ্যাটাকের রোগিণীর চিকিৎসা চলে পেট ব্যথার রোগী ...

কঙ্গোয় ভয়াবহ দুর্ঘটনা। বুসিরা নদীতে উল্টে গেল যাত্রীবোঝাই ফেরি। শুক্রবার রাতের এই দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ শতাধিক। শেষ খবর অনুযায়ী, ২০ জন যাত্রীকে ...

মুক্তাঙ্গন পদ্ধতিতে মুরগি পালন এবং বড় ছেড়ে ছোট প্রাণিপালন করে মিলল সাফল্য। ডিম ও মাংস উৎপাদনে রাজ্যের মধ্যে শীর্ষে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। কিন্তু তারা শুধু ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সৎসঙ্গ ও আধ্যাত্মিক ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠে মানসিক তৃপ্তি। কাজকর্মের ক্ষেত্রে নতুন কোনও যোগাযোগ থেকে উপকৃত ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক অলিম্পিক্স দিবস
আন্তর্জাতিক দায়মুক্তি অবসান দিবস              
জাতীয় কিষাণ দিবস
০৯৩০- পৃথিবীর প্রাচীনতম সংসদ আইনল্যান্ড সংসদ যাত্রা শুরু করে
১৫১১ - ৫২ বছর শাসনের পর গুজরাতের শাসক মাহমুদ শাহ্র মৃত্যু
১৭৫৭- পলাশীর যুদ্ধে ইংরেজ সেনাপতি রবার্ট কাইভের কাছে সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ঘটলে বাংলায় ইংরেজ শাসনের সূত্রপাত হয়
১৮৪৫- ভারতীয় রাজনীতিবিদ তথা আইনজীবী রাসবিহারী ঘোষের জন্ম
১৯০২- ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চৌধুরি চরণ সিংয়ের জন্ম
১৯১৮- বিশ্বভারতীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৯২১- বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু
১৯২২ - রাজদ্রোহের অভিযোগে কবি কাজী নজরুল ইসলাম গ্রেপ্তার হন এবং সরকার তাঁর বই নিষিদ্ধ ঘোষণা করে
১৯২৬ - নাট্যকার শিশিরকুমার ভাদুড়ী নাট্যমন্দির প্রতিষ্ঠা করেন
১৯৫৪- বিশ্বের প্রথম সফল কিডনি প্রতিস্থাপন হয় বস্টনে
১৯৬৪ - ব্রিটেনে সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক বেতার কেন্দ্র চালু
১৯৭৮ - অতীশ দীপঙ্করের দেহভস্ম চীন থেকে ঢাকায় আনা হয়।
২০০৪- ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসিমা রাওয়ের জীবনাবসান
২০১৩ - একে-৪৭-এর উদ্ভাবক মিখাইল কালাশনিকভের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.১৮ টাকা ৮৫.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০৫.০৫ টাকা ১০৮.৭৮ টাকা
ইউরো ৮৭.০৪ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
22nd  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  December, 2024

দিন পঞ্জিকা

৮ পৌষ, ১৪৩১, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪। অষ্টমী ২৭/৮ সন্ধ্যা ৫/৮। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র ৭/১০ দিবা ৯/৯। সূর্যোদয় ৬/১৭/৭, সূর্যাস্ত ৪/৫৪/১১। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪২ মধ্যে পুনঃ ৯/৭ গতে ১১/১৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩৫ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ২/৪৩ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ২/১৫ গতে ৩/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৫৫ গতে ১১/৩৬ মধ্যে। 
৭ পৌষ, ১৪৩১, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪। অষ্টমী সন্ধ্যা ৫/২৯। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র দিবা ১০/২৩। সূর্যোদয় ৬/২১, সূর্যাস্ত ৪/৫২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে ও ৯/১৪ গতে ১১/২২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৩ গতে ১১/১৭ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে। কালবেলা ৭/৪০ গতে ৮/৫৯ মধ্যে ও ২/১৫ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৫৬ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
এলন মাস্ক ঘনিষ্ঠ ভারতীয় বংশোদ্ভূত শ্রীরাম কৃষ্ণণকে এআই পলিসি উপদেষ্টা পদে বসালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

07:56:09 PM

পদপিষ্টের ঘটনায় আগামীকাল অল্লু অর্জুনকে হায়দরাবাদে হাজিরার নির্দেশ পুলিসের

11:30:15 PM

ওড়িশার ভুবনেশ্বরে একটি গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ১৫টি ইঞ্জিন

11:21:00 PM

কিংবদন্তি পরিচালক শ্যাম বেনেগালের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

11:01:00 PM

জলপাইগুড়ির বেলাকোবা ও আমবাড়ির মাঝে বিকল মালগাড়ির ইঞ্জিন, আটকে একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন

10:58:00 PM

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবন থেকে বেরিয়ে গেলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা

10:50:00 PM