Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সুরক্ষাবিধি না মানার খেসারত 

জুলাই মাসে টানা কয়েকদিন ধরে রাজ্যে করোনা আক্রান্ত ও মৃতের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। সেই করোনা চিত্রই তিন মাস আগের স্মৃতি উসকে দিয়ে ফিরিয়ে আনল লকডাউন। তবে সর্বত্র নয়, কলকাতা সহ রাজ্যের কিছু এলাকায়। সন্দেহ নেই, রাশ টেনে ধরতে সঠিক সময়ে উপযুক্ত পদক্ষেপই নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্নের ঘোষণা, কন্টেইনমেন্ট জোনের এলাকাকে কিছুটা বাড়িয়েই কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হবে লকডাউনের বিধিনিষেধ।
ঘটনা হল, জনজীবনে স্বাভাবিক গতি ফিরিয়ে আনতে যখন আনলক পর্ব চলছে, তখন নতুন করে এই লকডাউনের ঘোষণা নিঃসন্দেহে রাজ্যবাসীর কাছে ধাক্কা। কিন্তু এর জন্য দায়ী কে? কঠোর অনুশাসনের মধ্যে থেকে এপ্রিল-মে, এমনকী জুন মাসেও এই রাজ্য আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যার নিরিখে নীচের সারিতে ছিল। বেড়েছে সুস্থতার হারও। কিন্তু চলতি মাসের গোড়া থেকেই আনলক পর্বের হাত ধরে ছবিটা বদলাতে শুরু করে। কান পাতলে শোনা যায়, করোনা সংক্রান্ত যে কোনও তথ্য নিয়ে পথেঘাটে বাসে, পাড়ার দোকানে, সোশ্যাল মিডিয়ায়, ড্রয়িংরুমে চর্চার কোনও অন্ত নেই। অথচ বাস্তব হল, শত প্রচার সত্ত্বেও করোনা বিধি মানার ব্যাপারে বহু মানুষের কোনও ভ্রূক্ষেপই নেই। এই বিধিনিষেধ ভাঙার খেলায় জেলাগুলির থেকে কলকাতা ও শহরতলি অনেক এগিয়ে। এরাই আবার শিক্ষা, চেতনা, সুযোগ, সুবিধা, অর্থ—সবেতেই এগিয়ে। অথচ মাস্ক পড়ে, স্যানিটাইজার লাগিয়ে, দূরত্ববিধি মেনে চলতে এদের একাংশের চরম অনীহা! বলাই বাহুল্য, এই একটি অংশের অবিমৃশ্যকারিতারই খেসারত দিতে হচ্ছে সকলকে।
কিছু সরকারি বিধিনিষেধ, কঠোর মনোভাব দেখিয়ে এই অবস্থার পরিবর্তন করা মুশকিল। এর এক এবং একমাত্র সমাধান সচেতন
থাকা। পুলিস চোর ডাকাত ধরবে, খুনের কিনারা করবে, রাজনৈতিক কর্মসূচি পাহারা দেবে, আইনশৃঙ্খলা সামলাবে, আবার সেইসঙ্গে
করোনার বিধিনিষেধ প্রয়োগ করতে প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে যাবে—এটা আশা করা অন্যায়। তবু এখানকার পুলিস শত কাজের মধ্যেও মানবিকতার দৃষ্টান্ত রেখেছে।
একথা ঠিক, সংক্রমণ ছড়ানোর জন্য শুধু নাগরিক নন, রাজনৈতিক দলগুলোও তাদের দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারে না। সহ নাগরিকদের সুরক্ষার স্বার্থে রাজ্য সরকারের নেওয়া বজ্রআঁটুনির এই লকডাউন ব্যবস্থায় কোনও হটকারিতা নেই। নাগরিকদের প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়েছে। অস্বীকার করা যায় না, করোনার ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ প্রতিরোধে এমন কড়া পদক্ষেপেরই দরকার ছিল।
সংক্রমণের প্রারম্ভিক পর্বে গোটা দেশে অপরিকল্পিত লকডাউন করে যে কোভিড-১৯ কে ঠেকানো যায়নি সেই সহজ সত্যটি দেশের শাসকের এখন স্বীকার করে নেওয়াই ভালো। লকডাউন একটি আপৎকালীন ব্যবস্থা। আনলকিংয়ের প্রথম পর্ব থেকেই দেশে আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে বেড়েছে। আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে গোটা দুনিয়ায় তৃতীয়স্থানে উঠে এসেছে ভারত। এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে রাজ্যগুলিকে সাহায্য করার বদলে দেশের সরকার করোনা মোকাবিলার দায়িত্ব রাজ্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে আসলে দৃষ্টি ঘোরানোরই কৌশল নিয়েছে। করোনার ধ্বংসলীলা শুরু হতেই দেশের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোয় বিপুল ঘাটতি ও প্রশাসনিক সামর্থ্যের অভাবের দিকটি স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু হাল ছাড়েনি বাংলা। আমাদের রাজ্য তার সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেই করোনার বাড়বৃদ্ধি রোধে জনসচেতনা বাড়ানোর চেষ্টার পাশাপাশি হটস্পটগুলিতে নজরদারি বাড়িয়ে বিধিনিষেধ বলবৎ করার জন্য যে প্রশাসনিক উদ্যোগ নিয়েছে তার যৌক্তিকতা প্রশ্নাতীত। মানুষ যাতে অসুবিধায় না পড়েন সে চেষ্টাতেও এতটুকু ত্রুটি রাখেনি। বিপদের দিনে রাজ্য হাত গুটিয়ে বসে না থেকে তার দায়িত্ব পালন করছে। এবার দরকার দলমত নির্বিশেষ সকলের সহযোগিতা। তাহলেই এই লড়াইটায় করানোকে হারিয়ে মানুষ জিতবে। বাংলার মানুষই এব্যাপারে পথ দেখিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে। আশার কথা যে, সঠিক লক্ষ্যেই এগচ্ছে বাংলা। তাই এখানেই করোনা মুক্ত হয়ে সুস্থতার হার অন্যান্য অনেক রাজ্যের তুলনায় বেশি।
দেশে করোনা জব্দে মানবদেহে টিকা প্রয়োগের যে প্রস্তুতি চলছে সেখানেও বাংলা থেকেই কোভ্যাকসিন ট্রায়ালের জন্য স্বেচ্ছাসেবকের দলে নাম লিখিয়ে দুর্গাপুরের শিক্ষক চিরঞ্জিত ধীবর উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত রেখেছেন। আসলে করোনা মোকাবিলার জন্য মানুষের আত্মসচেতনতার পাশাপাশি চাই রাজনৈতিক নেতাদের সদিচ্ছা। প্রয়োজন বুঝে দেরি না করে কন্টেইনমেন্ট জোনে পুনরায় লকডাউনের সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের সেই সদিচ্ছারই বহিঃপ্রকাশ। একথা ঠিক, করোনা কবে যাবে কেউ জানে না। কিন্তু মানুষের সচেতনতাই তাকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে। সেটাই এখন সকলেরই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। 
09th  July, 2020
মুখ খুলুন প্রধানমন্ত্রী

বিলকিস বানোর ধর্ষণকারীদের মাল্যবরণ করেছিল একটি দল। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দোষীদের আগাম মুক্তির ব্যবস্থা করেছিল তাদের এক রাজ্য সরকার। এজন্য ধোঁকা দেওয়া হয়েছিল আদালতকেও। এই দলের রামরাজ্যের হাতরাস-সহ একগুচ্ছ নারীনির্যাতন কাণ্ডে মুখ পুড়েছে দেশের। বিশদ

আইন ও নৈতিকতা

রাজ্যে ভোটের উত্তাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিরোনামে চলে এসেছেন রাজভবনের কর্তা রাজ্যপাল। তাঁর বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছেন রাজভবনেরই এক অস্থায়ী মহিলা কর্মী। পুলিসের কাছে লিখিত অভিযোগে ওই মহিলা জানিয়েছেন, রাজ্যপালের অফিস ও কনফারেন্স রুমে দুটি ভিন্ন দিনে তাঁর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। বিশদ

07th  May, 2024
এই তবে অমিতবিক্রম!

আগামী কাল, মঙ্গলবার লোকসভা ভোটগ্রহণের তৃতীয় দফা। ওই একদিনেই ভোট নেওয়া হবে গুজরাতের সব আসনে। তবে ২৬টি আসনে নয়, ২৫টিতে। কারণ সুরাতের বিজেপি প্রার্থী মুকেশ দালাল ইতিমধ্যেই বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষিত হয়েছেন! বিশদ

06th  May, 2024
‘দ্বিতীয় শ্রেণির’ প্রচার

দেখেশুনে মনে হচ্ছে, তৃতীয়বারের জন্য কুর্সিতে বসতে বাঁধনছাড়া হয়ে উঠেছেন নরেন্দ্র মোদি। এতটাই যে, খোলাখুলি প্রচারে মুখে কোনও লাগাম রাখছেন না। এটা সকলেরই জানা যে, বিজেপি দলটা চলে আরএসএসের ভাবধারায়। আর এ দেশকে ‘হিন্দুরাষ্ট্র’ করে তোলাই যে নাগপুরের মূল লক্ষ্য—তাও কারও অজানা নয়। বিশদ

05th  May, 2024
আচরণবিধির ঊর্ধ্বে কেউ নয়

এমন হাস্যকর যুক্তি বোধহয় মোদি সরকারের পক্ষে দেওয়া সম্ভব! দেশজুড়ে করোনাকালে কেন্দ্রের দেওয়া কোভিশিল্ড টিকায় ছিল প্রাণঘাতী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বীজ। এমন অভিযোগ ওঠার পর টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থার তরফে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে স্বীকারোক্তির পরেই ভ্যাকসিনের শংসাপত্র থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি।
বিশদ

04th  May, 2024
হিংসা বন্ধে কে আন্তরিক

রাষ্ট্রব্যবস্থার একাধিক বিকল্পের মধ্যে গণতন্ত্রই যে সেরা, তা নিয়ে বিতর্কের অবকাশ কমই। মানুষ সমাজবদ্ধ হওয়ার শুরু থেকে রাষ্ট্রব্যবস্থা গ্রহণের উপর অসংখ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। আর এই সুদীর্ঘ চর্চার সেরা ফসল হিসেবে, আমাদের সামনে আপাতত রয়েছে গণতন্ত্র। বিশদ

03rd  May, 2024
অপারেশন লোটাস নবরূপে

দেশজুড়ে মোট সাত দফায় সাধারণ নির্বাচন চলছে। প্রথম দুই দফায় ১৯১টি আসনের ভোট গ্রহণে অন্তত প্রার্থীদের নিয়ে কোনও ঝঞ্ঝাট হয়নি। তৃতীয় দফার ভোট গ্রহণ ৭ মে। ওইদিন ১২টি রাজ্য/ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৯৪টি আসনের জন্য কয়েক কোটি মানুষের ভোটের লাইনে দাঁড়াবার কথা।
বিশদ

01st  May, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

30th  April, 2024
নিন্দনীয় প্রয়াস

‘নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী।/ পূজা করি মোরে রাখিবে ঊর্ধ্বে/ সে নহি নহি,/ হেলা করি মোরে রাখিবে পিছে/ সে নহি নহি।/ যদি পার্শ্বে রাখ মোরে/ সংকটে সম্পদে,/ সম্মতি দাও যদি কঠিন ব্রতে/ সহায় হতে,/ পাবে তবে তুমি চিনিতে মোরে।’ —চিত্রাঙ্গদা’য় বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিশদ

29th  April, 2024
কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে...

ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিকে জাগিয়ে দিলে কী হয়, রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে সাড়ে তিন বছর আগে কৃষক বিক্ষোভের সময় তা নিশ্চয়ই টের পেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০২০-২১-এর সেই উত্তাল কৃষক আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে সরকারের মুখ পুড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশদ

28th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

27th  April, 2024
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
একনজরে
রানিগঞ্জের কয়লাখনি অঞ্চলে ধস দুর্গতদের অবিলম্বে পুনর্বাসন চান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সংক্রান্ত প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ আসানসোলে দলের নেতৃত্বকে নির্দেশও দিলেন তিনি। পাশাপাশি আঙুল তুললেন কেন্দ্রের বিরুদ্ধেও।  ...

জ্যাক অলিভল প্রোডাক্টস প্রাইভেট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান রসময় দাস মঙ্গলবার প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর স্ত্রী তপতী দাস এবং দুই পুত্র রাজর্ষি দাস ও রীতেশ দাস ...

বনগাঁ মহকুমার বনগাঁ, বাগদা, গাইঘাটা কিংবা নদীয়ার কল্যাণী বা হরিণঘাটা, উত্তর ২৪ পরগনার স্বরূপনগর মূলত কৃষিপ্রধান এলাকা। এইসব এলাকায় উৎপাদিত ফসল দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছতে ...

পুলিস কর্মীদের পোস্টাল ব্যালটে ভোটদান প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করছে রাজ্য ও কলকাতা পুলিসের ওয়েলফেয়ার কমিটি। এই অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে একটি রাজনৈতিক দল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডক্রস দিবস
বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
১৭৯৪ - ফ্রান্সের রসায়ন বিজ্ঞানের জনক এ্যান্থেনিও লেভিকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল
১৮২৮- রেড ক্রস এর প্রতিষ্ঠাতা জিন হেনরি ডুনন্টের জন্ম
১৮৬১ - বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম
১৮৬৩ - ভারতে প্রথম রেডক্রস দিবস উদযাপিত হয়
১৯০২ - দক্ষিণ ফ্রান্সে অবস্থিত একটি পাহাড় থেকে বিকট শব্দে হঠাৎ অগ্ন্যুৎপাত শুরু হওয়ায় সেন পিয়ারে নামের একটি শহর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়
১৯২৯- শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী গিরিজা দেবীর জন্ম
১৯৫৩- গায়ক রেমো ফার্নাডেজের জন্ম
১৯৬২- জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় উদ্বোধন
১৯৭০ – প্রাক্তন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট তারকা মাইকেল বেভানের জন্ম
১৯৮১ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় স্থায়ী প্রধান বিচারপতি ফণিভূষণ চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৯৩ - অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট তারকা প্যাট কামিন্সের জন্ম
১৯৯৬ - দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবৈষম্য যুগের পরবর্তী নতুন সংবিধান চালু হয়
২০০৮ -  অভিনেতা,পরিচালক ও নাট্যব্যক্তিত্ব জ্ঞানেশ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০২৩ - সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৬ টাকা ৮৪.৪০ টাকা
পাউন্ড ১০৩.১৭ টাকা ১০৬.৬২ টাকা
ইউরো ৮৮.৩৮ টাকা ৯১.৫১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৫৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ মে ২০২৪। অমাবস্যা ৯/৩০ দিবা ৮/৫২। ভরণী নক্ষত্র ২১/১৫ দিবা ১/৩৪। সূর্যোদয় ৫/৩/৪২, সূর্যাস্ত ৬/২/২৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৯/২৩ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে ৫/১০ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৬ গতে ৮/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১/২৪গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৯ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৮ গতে ৯/৫৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৮ গতে ৩/৪০ মধ্যে। 
২৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ মে ২০২৪। অমাবস্যা দিবা ৮/৪৮। ভরণী নক্ষত্র দিবা ১/৫৬। সূর্যোদয় ৫/৪, সূর্যাস্ত ৬/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ১/৪৭ গতে ৫/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৪৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১১/৩৪ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৯ গতে ৩/৪২ মধ্যে। 
২৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত লখনউয়ের

07:13:59 PM

আগামী বছর উচ্চমাধ্যমিক কবে, জানুন
আগামী বছর উচ্চমাধ্যমিক শুরু হচ্ছে ৩ মার্চ ২০২৫। চলবে ১৮ ...বিশদ

04:46:37 PM

৪৫ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

04:21:11 PM

লোকসভা নির্বাচন: বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন দেব
লোকসভা নির্বাচন চলছে। ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে তিন দফার ভোটগ্রহণ পর্ব। ...বিশদ

04:20:44 PM

উচ্চমাধ্যমিকে অষ্টম হিন্দু স্কুলের ছাত্র অর্ঘ্যদ্বীপ দত্ত, প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৯, চিকিৎসক হতে চায়

04:02:00 PM

উচ্চ মাধ্যমিকে নবম পাঠ ভবনের উজান চক্রবর্তী, প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮

03:39:00 PM