Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

যাত্রী প্রত্যাখ্যানের বদ অভ্যাস

কোণঠাসা হয়েও শিক্ষা নেই। নেই লাজলজ্জার বালাই। যাঁদের ক্ষেত্রে এই কথাটি প্রযোজ্য তাঁরা হলেন ‘নো রিফিউজাল’ লেখা বহু হলুদ ট্যাক্সির চালক। মুষ্টিমেয় কয়েকজনকে বাদ দিলে যাত্রীপ্রত্যাখ্যান বা অতিরিক্ত টাকা দাবি করাটা তাঁদের বদ অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। প্রায়শই ট্যাক্সি চালকদের একাংশ পুলিসের জুলুমবাজির অভিযোগ তোলেন। কিন্তু যাত্রীদের উপর ট্যাক্সি চালকদের জুলুমবাজি রোধ করার সেরকম কোনও চেষ্টা কারো তরফেই দেখা যাচ্ছে না। হলুদ ট্যাক্সিতে গন্তব্যে পৌঁছতে গিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতা বা ঝঞ্ঝাট পোহাতে হয়নি এমন যাত্রীর সংখ্যা হাতে গোনা। এই ট্যাক্সি চালকের অধিকাংশই মিটারে যেতে নারাজ অথবা মিটারে যেতে রাজি হলেও অতিরিক্ত বিশ-পঞ্চাশ টাকা দাবি করে বসেন। এমন ঘটনা নিত্যকার। আর যাত্রীদের গন্তব্য নয়, কোন পছন্দের গন্তব্যে তাঁরা গাড়ি নিয়ে যাবেন তা ঠিক করার দায়িত্বটিও যেন চালকদেরই। এর জন্য অবশ্য সর্বদাই একটি অজুহাত দেওয়া হয়ে থাকে। যাত্রীর গন্তব্যে গেলে প্যাসেঞ্জার নাকি মিলবে না, গাড়ি ফাঁকা নিয়ে ফিরতে হবে ইত্যাদি। আগে রাত-বিরেতে ট্যাক্সি পেতে সমস্যা বা হয়রানি হতো। এখন প্রকাশ্য দিবালোকে, এমনকী একেবারে সকালের দিকেও ট্যাক্সি পেতে নাকানি চোবানি খেতে হচ্ছে বহু যাত্রীকে। নবতম সংযোজনটি হল ট্যাক্সিতে সওয়ার নিয়ে কিছুপথ যাওয়ার পর অতিরিক্ত টাকা চাওয়ার বিষয়টি। তাই প্রশ্ন, ট্যাক্সি পেতে আর কত দুর্ভোগ সইতে হবে যাত্রীদের। যাত্রীপ্রত্যাখ্যান আর জুলুমবাজি বন্ধ কবে হবে এবং কীভাবে?
ট্যাক্সি মালিক অনেকেই চালকের হাতে গাড়ির চাবিটি তুলে দিয়েই নিজ দায়িত্ব সেরে ফেলেন। গাড়ির হাল হকিকৎ নিয়ে তাঁরা এতটুকু মাথা ঘামান বলে মনে হয় না। তাঁরা নিজেরা রাস্তায় পরিষেবা দেন না বলে যুক্তি খাড়া করে যাত্রী হয়রানির অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেতে চান। অথচ, ব্যবসাটা তাঁদেরই। আবার, আইন মেনে পরিষেবা দেওয়ার কথা ট্যাক্সি ইউনিয়নগুলি বললেও তাতে কাজের কাজ যে আদৌ হয় না তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। ট্যাক্সি ইউনিয়নের নেতারা চালকদের নিয়ে সংগঠন করেন, অথচ চালকদের উপর তাঁদের কোনোরকম নিয়ন্ত্রণ যে নেই তা স্পষ্ট। চালকদের একাংশের অসৎ উপায়ে আয় করার কৌশলটি বছরের পর বছর বহাল রয়েছে, অথচ তা প্রতিরোধের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব কেউ নিচ্ছে না। এর উপর মিটারে গন্ডগোল বা ভাড়ার বিল না-দেওয়ার বিষয় তো আছেই। ট্যাক্সিতে ফেলে-যাওয়া টাকা বা গহনা যাত্রীকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য ট্যাক্সি চালকের সততা নিয়ে খবর মাঝে মধ্যে সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। কিন্তু চালকদের একাংশ প্রায় প্রতিদিন যে অমানবিকতার নজির রাখেন তা প্রকাশিত হয় ক্বচিৎ। মুখের উপর ‘যাব না’ বলে অথবা কিছু না-বলেই অসুস্থ যাত্রী বা রোগীকে গন্তব্যে নিয়ে যেতে প্রত্যাখ্যান করার ঘটনা হামেশাই ঘটে। যেহেতু হলুদ ট্যাক্সিগুলি ব্যক্তি মালিকানায় চলে সেহেতু যাত্রী প্রত্যাখ্যান রোধে সরকারি তরফেও খুব একটা তৎপরতা লক্ষ করা যায় না। যদিও পুলিসি নজরদারিটা জরুরি। সংশ্লিষ্ট সংগঠনের নেতারা যখন কোনও ট্যাক্সির বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ এলে পদক্ষেপ করার কথা বলেন তখন বহু সাধারণ যাত্রীর কাছে তা হাস্যকরই ঠেকে। কারণ, জরুরি প্রয়োজনেই বহু মানুষ ট্যাক্সি চড়েন। সেক্ষেত্রে সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছনোর তাগিদটা তাঁদের বেশি থাকে। যাত্রী প্রত্যাখ্যান করে চলে যাওয়া গাড়ির পিছনে ধাওয়া করে ট্যাক্সির নম্বর সংগ্রহ করাটা খুব একটা সহজসাধ্য ব্যাপার নয়। এর উপর আবার অভিযোগ জানানোর হ্যাপা সামলানোর মতো সময়টুকু সংশ্লিষ্ট যাত্রীর হাতে থাকলে তবেই না পদক্ষেপ! তাই, ট্যাক্সির জুলুমবাজি বন্ধ হওয়ার তেমন কোনও আশা দেখা যাচ্ছে না।
ট্যাক্সি চালকদের অনেকেই কথায় কথায় হাল ফ্যাশনের অ্যাপনির্ভর এসি ট্যাক্সির দোহাই নিয়ে অতিরিক্ত টাকা চেয়ে বসেন। কিন্তু, ওই ট্যাক্সিগুলিতে সওয়ার হয়ে যাত্রীরা যে স্বাচ্ছন্দ্য পান তা হলুদ ট্যাক্সিতে অমিল। অধিকাংশ হলুদ ট্যাক্সির হাল অত্যন্ত করুণ। এমনিতেই অ্যাপনির্ভর গাড়ির দাপটে হলুদ ও নীল-সাদা ট্যাক্সি অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তবু তারা সচেতন হচ্ছে না। তাদের এই কঠিন সময়ে যদি হলুদ ট্যাক্সি চালকরা অতিরিক্ত টাকা দর হাঁকেন বা যাত্রী প্রত্যাখ্যানের বদ অভ্যাসটি না-ছাড়েন তা হলে এমন একদিন আসবে যখন যাত্রীরাই মুখ ফিরিয়ে নেবেন। যাত্রী না-পেলে ব্যবসা মার খাবে। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই গাড়ির মালিক, চালক এবং সংগঠনের নেতারা নিজ নিজ দায়িত্ব কর্তব্য সম্বন্ধে সচেতন হবেন সেটাই কাম্য। সরকারি তরফেও নজরদারি বাড়াতে হবে।
22nd  January, 2020
এই দেশ সাধারণের জন্য 

১৯২৯ সালের ২৬ জানুয়ারি। ওই তারিখেই পূর্ণ স্বরাজ ঘোষণা করেছিল কংগ্রেস। শপথ নিয়েছিল, ব্রিটিশ শাসন থেকে দেশকে মুক্ত করার। স্বাধীনতা পেয়েছিল ভারত। তবে তার জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছিল আরও ১৮ বছর। পূর্ণ স্বরাজ ঘোষণার দিনকে মর্যাদা দিতেই ২৬ জানুয়ারি তারিখটিকে সাধারণতন্ত্র দিবস ঘোষণা করা হয়।  
বিশদ

26th  January, 2020
নজরদারি দরকার 

শিশুর খাবারের তালিকায় এমন কোনও কিছু রাখা উচিত নয় যা তার স্বাস্থ্যে বিরূপ প্রভাব ফেলে। একটি শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর তার পুষ্টি ও স্বাস্থ্য গঠনের জন্য মাতৃদুগ্ধই সেরা খাদ্য। এক্ষেত্রে কোনও দ্বিমত নেই। এই কারণেই বলা হয় মাতৃদুগ্ধের কোনও বিকল্প নেই। শিশুটি যখন ধীরে ধীরে বড় হয় তখন দুধ ছাড়াও অন্যান্য খাদ্য গ্রহণের প্রয়োজন পড়ে।
বিশদ

25th  January, 2020
রক্ষক যখন ভক্ষক 

 রক্ষক যখন ভক্ষক হয়ে যায় তখন বিপদের আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়। শুধু সাধারণ মানুষের নয়, দুশ্চিন্তা বেড়ে যায় সরকারেরও। লালগড় থানায় এমনই একটা ঘটনা ঘটেছে, যা সাধারণ মানুষের তো বটেই প্রশাসনের মাথাদেরও মাথাব্যথার পক্ষে যথেষ্ট। বিশদ

24th  January, 2020
ভারতের মন্দায় বিশ্ব উদ্বিগ্ন 

গত বছরের মাঝামাঝি প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অরবিন্দ সুব্রামনিয়ান দাবি করেছিলেন, ভারতের মোট জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধির হারটি সরকার ফাঁপিয়ে দেখিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. সুব্রামনিয়ানের একটি গবেষণাপত্রে বক্তব্য ছিল, ২০১১-১২ থেকে ২০১৬-১৭ সময়কালের ভিতরে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি বাস্তবে যে-হারে ঘটেছিল, সরকারি পরিসংখ্যানে তার থেকে ২.৫ শতাংশ বেশি দেখানো হয়েছিল। 
বিশদ

23rd  January, 2020
বারবার এমন পদক্ষেপ কেন? 

একশো দিনের কাজে দেশে সেরার স্বীকৃতি পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। একবার নয়, পরপর চারবার। সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফেসবুক পেজে নিজেই এই তথ্য প্রকাশ করেছেন।
পঞ্চায়েত দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সর্বশেষ ওই পুরস্কার মিলেছে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষের জন্য। ওই সময়ে রাজ্যে শ্রমদিবস তৈরি হয়েছে ২৮ কোটি। 
বিশদ

21st  January, 2020
সর্ষের মধ্যেই ভূত লুকিয়ে 

দেবীন্দর সিং। ১৯৯০ সাল থেকে খাকি উর্দি গায়ে চাপাবার পর থেকেই তাঁর সাহস ও বীরত্বের প্রশংসা ছিল পুলিস-প্রশাসনে। উপত্যকার একাধিক এনকাউন্টারে সফল তিনি। একসময় ছিলেন পুলিসের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপেও (এসওজি)। কর্মজীবনে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার। সেই পুলিসকর্তার সঙ্গে জঙ্গি সংগঠন হিজবুল মুজাহিদিনের যোগ?  
বিশদ

20th  January, 2020
গুলি চালিয়ে প্রতিবাদের অধিকার হরণ গণতন্ত্র নয় 

ফের তিন বছরের জন্য বিজেপির রাজ্য সভাপতি হলেন দিলীপ ঘোষ। এবং তা যাবতীয় জল্পনা উড়িয়ে। বেশ কয়েকদিন ধরেই বিজেপির একাংশ থেকে শোনা যাচ্ছিল, দিলীপ ঘোষের উপর নাকি আর আস্থা রাখতে পারছে না কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। ফলে তাঁর জায়গায় রাজ্য সভাপতি হিসেবে অন্য কাউকে দায়িত্বে আনা হবে। আদৌ তা হল না।  
বিশদ

19th  January, 2020
জাগ্রত বিবেক 

বেশ কিছুকাল আগের একটি সিনেমায় দেখা সংলাপের কিছু কথা ঘুরেফিরে মনে আসছে। যেখানে একটি চরিত্র বলছে যে, আজকাল ট্যাক্সি চালক যাত্রীর টাকার ব্যাগ ফেরত দিলে, খবর লেখা হয়। কিন্তু, সেটাই তো তাঁর কর্তব্য। অর্থাৎ, আমাদের সমাজটা আজ সিঁড়ি বেয়ে নীচে নামতে নামতে একবারে অতলে তলিয়ে যাচ্ছে।  
বিশদ

18th  January, 2020
ফের সামনে এল নোটবন্দির ব্যর্থতা 

২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর দিনটি ভারতবাসীর কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ওই দিন রাতে সমস্ত টিভি চ্যানেলে ভেসে উঠল দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখ। দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি ভাষণ দেবেন। আচমকা জাতির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী ভাষণ দেবেন শুনে অনেকেই চমকে উঠেছিলেন।  
বিশদ

17th  January, 2020
নথির ঝঞ্ঝাট ক্রমবর্ধমান 

মোদি সরকার তার সাফল্যের অনেক ফিরিস্তি দিয়েছে। এখনও দিচ্ছে। দিয়েই চলেছে। কিন্তু তার সবটা যে সত্যি নয়, তা দেশবাসীর চেয়ে ভালো কেউ জানে না। ভারতবাসীর নিখাদ উপলব্ধিটি হল—দেশের সার্বিক অগ্রগতি অনেকদিন আগেই থমকে গিয়েছিল। এখন চলছে অবনতির বা পিছনে হাঁটার অধ্যায়। 
বিশদ

16th  January, 2020
উদ্বেগজনক রিপোর্ট 

বেকারত্বের জ্বালা সহ্য করতে না-পেরে আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন দেশের হাজার হাজার কর্মহীন মানুষ। এই উদ্বেগজনক তথ্যই উঠে এসেছে সম্প্রতি প্রকাশিত ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর (এনসিআরবি) রিপোর্টে। আবার, ঋণের ভারে জর্জরিত একের পর এক কৃষকের আত্মহত্যা যেন দেশে এখন আর কোনও নতুন বিষয়ই নয়।  
বিশদ

15th  January, 2020
ধর্মস্থানে রাজনীতি!

 সিএএ আন্দোলনের জেরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অসম সফর বাতিল করলেও তিনি পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসেছিলেন। সর্বত্র তুমুল বিক্ষোভের মধ্যেও তিনি তাঁর কর্মসূচি সম্পন্ন করে ফিরে গিয়েছেন। কিন্তু তিনি পিছনে রেখে গিয়েছেন অসংখ্য বিতর্ক এবং প্রশ্ন।
বিশদ

14th  January, 2020
মিথ্যেতেই বিশ্বাস জন্মাচ্ছে

হিটলারের জার্মানিতে প্রচারমন্ত্রী ছিলেন জোসেফ গোয়েবলস। তাঁর একটা বিখ্যাত উক্তি হল—মিথ্যে কথাও এত বড় করে বলা এবং এত বার বলা জরুরি যে মানুষ একদিন তা বিশ্বাস করতে শুরু করবে। সেই সময়ে এই উক্তির বাস্তবায়ন করেছিল জার্মান রেডিও। আজকের স্মার্টফোন এবং হোয়াটসঅ্যাপ অক্ষরে অক্ষরে সেই কাজটাই করে চলেছে।  
বিশদ

13th  January, 2020
মৌলিক অধিকারের নবদিগন্ত 

ইন্টারনেট পরিষেবা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে রাখা যায় না। ইন্টারনেট ব্যবহারও মৌলিক অধিকারের থেকে আলাদা নয়। ভারতের ইতিহাসে প্রথমবার সুপ্রিম কোর্ট এভাবে ইন্টারনেট ব্যবহারের স্বাধীনতার পক্ষে সওয়াল করল। দেশের শীর্ষ আদালত বুঝিয়ে দিল, সরকারি সিদ্ধান্তের নামে নাগরিকদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যায় না। 
বিশদ

12th  January, 2020
নির্বুদ্ধিতার পরিণাম 

নির্বুদ্ধিতার পরিণাম। নৈহাটির বিস্ফোরণকাণ্ডকে ঠিক এই ভাষাতেই ব্যাখ্যা করা যায়। কারণ বাজি হোক বা বোমা—এ ধরনের বিস্ফোরক নিষ্ক্রিয় করার বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে এরকম ছেলেমানুষি কাজ কি সাধারণ মানুষ আশা করেন?  
বিশদ

11th  January, 2020
আরও একটি নিষ্ফলা ধর্মঘট
দেশের প্রাপ্তি কেবল দুর্ভোগ

 আরও একটা নিষ্ফলা বন্‌ধ বা সাধারণ ধর্মঘট দেখল পশ্চিমবঙ্গ সহ গোটা দেশ। নিষ্ফলা কারণ, কংগ্রেস এবং বামেদের দাবিমতো বন্‌ধ সর্বাত্মক সফল বলে মেনে নিলেও ধর্মঘট ডাকার উদ্দেশ্য কিন্তু সফল হবে না। কারণ একটা সাধারণ ধর্মঘট বা বন্‌ধ সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনকে খারিজ করে দিতে পারবে না।
বিশদ

10th  January, 2020
একনজরে
 ওয়াশিংটন: আরও একবার রেকর্ড ছাড়িয়েছে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্য গ্রিনহাউস গ্যাসের উপস্থিতি। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব ...

 আগ্রা, ২৫ জানুয়ারি: কথায় বলে প্রেমের কোনও বয়স হয়না। এই প্রবাদবাক্যটি ফের একবার বাস্তবে ধরা পড়ল। আর তার ঘটল খোদ তাজমহলেরই শহর আগ্রায়। যার রূপকার ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে আসেন
১৯৩৬: জনগণের জন্য লন্ডনে শুরু হল বিবিসি-র সম্প্রচার
১৯৩৯: আমেরিকায় নিয়মিতভাবে টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু
১৭৮২ – বাঁশের কেল্লা খ্যাত বিপ্লবী তিতুমীর তথা সৈয়দ মীর নিসার আলীর জন্ম
১৮৮০ - টমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাতির বাণিজ্যিক পেটেন্ট করেন।
১৯৬৯: অভিনেতা ববি দেওলের জন্ম
১৯৬৯: চিত্রপরিচালক বিক্রম ভাটের জন্ম
১৯৮৬: বিশিষ্ট সেতারবাদক নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০০৯: ভারতের অষ্টম রাষ্ট্রপতি আর ভেঙ্কটরামনের মৃত্যু
২০০২ - নাইজেরিয়ার লেগোস শহরে এক বিস্ফোরণে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত এবং প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি মানুন গৃহহীন হন।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৬৪ টাকা ৭২.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.৭৩ টাকা ৯৫.০২ টাকা
ইউরো ৭৭.৩৫ টাকা ৮০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০,৯৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮,৮৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯,৪৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৭,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
26th  January, 2020

দিন পঞ্জিকা

১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, (মাঘ শুক্লপক্ষ) দ্বিতীয়া ৫৯/৪৫ শেষ রাত্রি ৬/১৬। ধনিষ্ঠা অহোরাত্র। সূ উ ৬/২১/৫৩, অ ৫/১৬/১৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ১০/০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৭ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। 
১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৫৬/১৭/৫২ শেষরাত্রি ৪/৫৬/৫। ধনিষ্ঠা ৫৮/৫৪/২৯ শেষরাত্রি ৫/৫৮/৪৪। সূ উ ৬/২৪/৫৬, অ ৫/১৪/৫৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/১ গতে ৯/৫৯ মধ্যে ও রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে। কালবেলা ১১/৪৯/৫৬ গতে ১/১১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৮/৪১ গতে ৩/৭/২৬ মধ্যে।
৩০ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। বৃষ: নিজের প্রতিভার দ্বারা বিশেষ প্রতিষ্ঠা লাভ করতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে ...বিশদ

07:03:20 PM

গিরিশ পার্ক এলাকায় ১১ মাসের শিশুকে অপহরণের অভিযোগ

04:55:03 PM

আনন্দপুরে একটি বাড়িতে ঢুকে মহিলাকে বেঁধে লুটতরাজ দুষ্কৃতীদের, তদন্তে পুলিস 

04:18:31 PM

৮৩ যাত্রী নিয়ে আফগানিস্তানের গজনিতে ভেঙে পড়ল বিমান

04:15:59 PM

৪৫৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:36 PM