পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
জেলার পুলিস সুপার অরিজিৎ সিনহা বলেন, লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একটি ঘটনা ঘটার পর সাঁকরাইল থানার পুলিস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে সুবিধা পোর্টালে রাজনৈতিক ক্যাম্পেনের কোনও অনুমতি নেওয়া ছিল না।
বিজেপি প্রার্থী বলেন, ছোট একটা দলীয় কর্মসূচি সেরে দুপুরের খাবার খেতে রগড়া এলাকায় এক কর্মীর বাড়িতে যাচ্ছিলাম। সেই সময় গাড়ি থেকে নামিয়ে আমাকে মারধর করা হয়েছে। মহিলাদেরও মারধর করেছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। প্রার্থীর উপর যদি আক্রমণ হয়ে থাকে, তবে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে? এখানেও সন্দেশখালির ছোঁয়া দেখতে পাচ্ছি।
বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন প্রার্থী সাঁকরাইল ব্লকে প্রচারে যান। তাঁর সঙ্গে চারটি গাড়ির কনভয় ছিল। প্রথমে প্রার্থী যান রোহিনী এলাকায়। তিনি একটি মন্দিরে পুজো দিয়ে জন সংযোগ সারেন। এরপর তিনি রোহিনী থেকে রগড়া এলাকায় এক বিজেপি কর্মীর বাড়িতে রওনা দেন। বিজেপির অভিযোগ, সেই সময় কাঠুয়াপাল এলাকায় দলীয় পতাকা বাঁধছিল তৃণমূলের নেতা কর্মীরা। তারা বিজেপির প্রার্থীর কনভয় থামিয়ে দেয়। এরপর তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় বিজেপি প্রার্থীর। বিজেপি প্রার্থীকে মারধর করার পাশাপাশি বাকি কর্মীদের সঙ্গে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এরপর এলাকায় পৌঁছয় সাঁকরাইল থানার বিশাল পুলিস বাহিনী। পাশাপাশি রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা।
রগড়া অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি পঞ্চানন দাস বলেন, বিজেপি প্রার্থী সমাজ বিরোধীদের নিয়ে প্রচার করছিলেন। সেই সময় আমাদের কর্মীরা পতাকা লাগাচ্ছিলেন। তা নিয়ে বচসা হয়েছে। কিন্তু মারধরের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।এদিন সন্ধায় সাঁকরাইলে ঝাড়গ্রাম জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অজিত মাহাত বলেন, মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে। বিজেপির কর্মীরা আমাদের দলীয় পতাকা ছিঁড়ে দেয়। তা নিয়ে বচসা হয়। ধস্তাধস্তি করেছে বিজেপির কর্মীরাই। প্রার্থীকে মারধরের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। বিজেপির ঝাড়গ্রাম জেলা মিডিয়া কনভেনর প্রশান্ত মজুমদার বলেন, এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। প্রার্থীর শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। চিকিৎসা চলছে। কোনও পদক্ষেপ না নেওয়া হলে আন্দোলন করা হবে। বিজেপির তরফে অভিযোগ দায়ের হয়েছে সাঁকরাইল থানায়। পাশাপাশি বিজেপি কর্মীরা এদিন বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ দেখান।