বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
রানিগঞ্জে দু’টি সেফ হাউস করা নিয়ে তোড়জোড় শুরু করেছে প্রশাসন। এই এলাকায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ইতিমধ্যেই বৃহস্পতিবার মহকুমা শাসক দেবজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এলাকা পরিদর্শন করেছেন। এদিন বহু সংখ্যক রোগীর রিপোর্ট পজিটিভ এলেও জেলার দুই মহকুমাতেই দোকান খোলা রাখার জন্য যে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এতদিন জেলার বড় বাজারগুলি সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত খুলে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ডেপুটি সিএমওএইচ(২) অনুরাধা দেব বলেন, এদিন জেলায় মোট ৫১ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
পূর্ব বর্ধমানে আক্রান্ত ৪৭ জনের মধ্যে বর্ধমান শহরেই ১৪ জন। এছাড়াও রায়না-২ ব্লকে ১৩ জন, জামালপুর ব্লকে পাঁচজন, বর্ধমান-১ ব্লকে একজন, কালনা-১ ব্লকে দু’জন, কালনা-২ ব্লকে তিনজন, কাটোয়া পুরসভায় একজন, মেমারি-১ ব্লকে তিনজন, মেমারি-২ ব্লকে একজন, মেমারি পুরসভায় দু’জন, মন্তেশ্বর ব্লকে একজন এবং পূর্বস্থলী-১ ব্লকে একজন আক্রান্ত হয়েছেন। জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮২৫ জন। এর মধ্যে জেলায় সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ২৭৮ জন। এখনও পর্যন্ত জেলায় মোট ৫২৯ জন সুস্থ হয়েছেন।
দ্রুত করোনা পরীক্ষার জন্য বৃহস্পতিবার থেকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও র্যা পিড অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরু হয়েছে। প্রথমদিন প্রায় ৭০ জনের এবং শুক্রবার প্রায় ১৪৫ জনের পরীক্ষা করা হয়েছে। স্বাস্থ্যদপ্তরের দাবি, এই টেস্টের মাধ্যমে ১৫-২০ মিনিটের মধ্যেই রিপোর্ট জানা যাবে। তাই কয়েকদিনের মধ্যেই জেলায় করোনা পরীক্ষার সংখ্যা অনেকটাই বাড়ানো সম্ভব হবে। সেই সঙ্গে মেডিক্যাল কলেজ ছাড়াও জেলার অন্যান্য জায়গাতেও এই টেস্ট চালু করা হবে।