সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
মন্ত্রী বলেন, এদিন প্রায় ৯০০জন তৃণমূলে যোগদান করেছেন। যাঁদের একটা অংশ লোকসভা ভোটের সময় বিজেপিতে গিয়েছিলেন। তাঁদের হিন্দুর জিগির তুলে দলে টানা হয়েছিল। স্বপ্ন ভঙ্গ হতেই এদিন তাঁরা ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বের উপর ভরসা রেখে ফিরে এসেছেন। যোগদানকারীরা বলেন, এলাকায় বিজেপির যোগ্য নেতৃত্বের অভাব। কাদের ভরসায় পার্টি করব। তাছাড়া মানুষকে বিপদে ফেলার নীতি নিয়ে চলছে বিজেপি। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের প্রতি আস্থা রেখে তৃণমূলে যোগ দিলাম।
উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটের ফলাফলের নিরিখে এই এলাকাগুলিতে ব্যাপক ভোটে এগিয়ে যায় বিজেপি। যা তৃণমূল নেতৃত্বের কাছে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তারপর থেকেই দাঁত কামড়ে এলাকায় পড়েছিলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। মানুষের সঙ্গে নিবিড় জনসংযোগ রাখতে শুরু করেন তাঁরা। অবশেষে এদিন হারানো জমি পুনরুদ্ধার করল শাসকদল।
এব্যাপারে বিজেপি নেতা শুভাশিস চৌধুরী বলেন, শাসকদল ভয় প্রদর্শন করে তাঁদের তৃণমূলে ঢুকতে বাধ্য করেছে। মন থেকে ওঁরা সকলেই বিজেপি। বিধানসভা ভোটের ফলাফলেই তা টের পাবে তৃণমূল।