সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
এদিকে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে জেলা প্রশাসনের আহ্বানে এদিন দীঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন সংস্থার অফিসে একটি জরুরি বৈঠক হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন, কাঁথির সংসদ সদস্য শিশির অধিকারী, জেলাশাসক পার্থ ঘোষ, রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবব্রত দাস প্রমুখ। জেলাশাসক বলেন, আমরা সমগ্র পরিস্থিতির উপর নজর রেখেছি। বুলবুল নিয়ে উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবিলার লক্ষ্যে প্রশাসন তৈরি। পরে দীঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসক, নার্স ও এলাকার জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন অখিলবাবু। তিনি বলেন, আমরা এই ঝড়ের মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত আছি। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা উপকূলীয় এলাকায় তদারকি করছেন, যাতে এলাকার মানুষজনদের অসুবিধায় পড়তে না হয়। দীঘা, তাজপুর, শঙ্করপুর সহ বিভিন্ন এলাকার মানুষজনদের সাইক্লোন সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট এলাকার পুলিস প্রশাসনও যথেষ্ট তৎপর রয়েছে। মানুষজন কোনও অসুবিধায় পড়লে তাঁরা ছুটে যাচ্ছেন। এদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ শুরু হওয়ায় হাজার হাজার হেক্টর ধানজমি শুয়ে পড়েছে। কাঁথি-১, দেশপ্রাণ ও কাঁথি-৩ ব্লকের নিচু এলাকায় ধানের জমি কার্যত জলে ভাসছে।
দেশপ্রাণ ব্লকের দুরমুঠের বাসিন্দা তথা জেলা পরিষদের প্রাক্তন সহ সভাধিপতি মামুদ হোসেন বলেন, এমনিতেই এবার দেরিতে বৃষ্টি নামায় চাষের কাজে দেরি হয়েছিল। তার উপর অসময়ে বৃষ্টি কার্যত পাকা ধানে মই দিয়ে গেল। আমরা সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জেলা প্রশাসনকে অবগত করেছি।