ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
শালবাড়ি গ্রামে ধরলা নদীর ভাঙন সমস্যা তীব্র। তেমনই পানীয় জলের ব্যবস্থাও সেখানে নেই। ধরলায় সেতু তৈরির দাবি দীর্ঘদিনের। সেই দাবি নিয়েও বিধায়ক কোনওদিন কথা বলতে আসেননি। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী অলিফার মিয়াঁ বলেন, এলাকায় প্রায় সাড়ে সাতশো ভোটার। গ্রামে মাত্র একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি জুনিয়র হাইস্কুল রয়েছে। জুনিয়র হাইস্কুলে মাত্র একজন শিক্ষক রয়েছেন। এখানে শিক্ষকও আসতে চান না। সবমিলিয়ে আমরা চরম সমস্যার মধ্যে দিনযাপন করি। গ্রামটি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ভাঙনে প্রতিবছর বিঘার পর বিঘা চাষের জমি নদীতে তলিয়ে যাচ্ছে। পাড়বাঁধের দাবি জানালেও, তাতে কেউ গুরুত্বই দেয় না।
গ্রামবাসীর থেকে এই সমস্যা শুনে তৃণমূলের কোচবিহার জেলা চেয়ারম্যান বলেন, শালবাড়িতে আমরা ভোটের সময়ে যেতে পারিনি। শেষদিকে একাধিক সভা থাকায় সেটা সম্ভব হয়নি। ভোট পেরোতেই শালবাড়ির বাসিন্দাদের সমস্যা শুনেছি। নেতৃত্বকে সেগুলি জানাব। শালবাড়ির মানুষের সমস্যা মেটানোর চেষ্টা চালিয়ে যাব।
তাঁর কটাক্ষ, বিজেপি শুধু ভোটের সময়েই মানুষের কাছে যায়। সারাবছর ওরা কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে। ওরা মানুষের সমস্যা শুনবেই বা কীভাবে?
অভিযোগের জবাবে শীতলকুচির বিজেপি বিধায়ক বলেন, আমি মহিষমুড়ি গ্রামে দু’দিন আগেও গিয়েছি। শালবাড়িতে যাওয়া হয়নি। কিন্তু আমাদের দলীয় কর্মীদের থেকে শালবাড়ির সমস্যা শুনেছি। ওখানে গিয়ে বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের সমস্যা নোট করে বিধানসভায় তুলে ধরব।