পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে বিষ্ণুর সাফ কথা,বহিরাগত বিজেপি প্রার্থীকে হারানোই তাঁর টার্গেট। বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মা বলেন, ১৫ বছর হয়ে গেল আর কত। মিথ্যার একটা সীমা থাকে। বিজেপি সেটা পার করে গিয়েছে। এবার সময় এসেছে ওদের বিদায় দেওয়ার। ২০০৯ সালে দার্জিলিং আসন জেতার মধ্যে দিয়ে বিজেপি উত্তরবঙ্গে রাজনৈতিক পথচলা শুরু করে। পাহাড়ের মানুষের হাত ধরেই তাদের যাত্রা শুরু। এই ১৫ বছরে বিজেপি উত্তরবঙ্গে এখন শক্তিশালী। কিন্তু পাহাড়ের মানুষকে যে স্বপ্ন দেখিয়ে বিজেপির উত্থান, তা আজও পূরণ হয়নি। এবার পাহাড়ের মানুষ পণ করে নিয়েছে বিজেপিকে বিদায় জানাতে।
এদিকে মনোনয়ন জমা দেওয়ার পরই বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মা পাহাড়ের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে চলেছেন। তিনি নিয়মিত পাহাড়ের ১১টি জনগোষ্ঠীর সঙ্গে ঘরোয়া বৈঠক করছেন। ইতিমধ্যেইই খাস, মগর, ভুজেল, রাই, নেওয়ার জনগোষ্ঠীর প্রধানদের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক সেরে নিয়েছেন তিনি।
এই জনগোষ্ঠীর জন্য তফসিলি উপজাতি গঠনের দাবি তুলে তিনি প্রচার শুরু করছেন। প্রচারে বিষ্ণু এসব জনগোষ্ঠীর প্রধানদের পাশে পাচ্ছেন। দার্জিলিংয়ের পাশাপাশি বিষ্ণুপ্রসাদ কালিম্পং জেলাতেও নিজের সমর্থনে প্রচার শুরু করেছেন। এদিকে বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশের পর নিজের দলের উপর আরও চটেছেন বিক্ষুব্ধ এই বিধায়ক। বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারে পাহাড়ের ভাঁড়ার শূন্য। এই ইস্যুকে সামনে রেখে বিজেপির বিরুদ্ধে সুর আরও চড়িয়েছেন কার্শিয়াংয়ের বিধায়ক। বিজেপির পার্বত্য শাখার সভাপতি কল্যাণ দেওয়ান বলেন, বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মার জন্য দলের ভোটে কোনও প্রভাব পড়বে না। দলের সমর্থন ছাড়া বিষ্ণুপ্রসাদ কত ভোট পায় সেটাই আমাদের দলের জেলা ও রাজ্য নেতৃত্ব দেখতে চাইছে। দলের কেউ ওঁর সঙ্গে কোনও যোগাযোগ রাখছে না।