পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
ভিক্টর বলেন, চাকুলিয়া, গোয়ালপোখরের বিধায়ক ছিলাম। সেই হিসেবে এখানকার মানুষের একটা আবেগ কাজ করছে। যেমন আশীর্বাদ পাচ্ছি, তাতে আশা করছি এখান থেকে ভালো লিড পাব।
কংগ্রেসের খাসতালুক ছিল উত্তর দিনাজপুর জেলা। রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্র এক সময় প্রয়াত কংগ্রেস নেতা প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির গড় হিসেবে পরিচিত ছিল। তাঁর অসুস্থতার পর স্ত্রী দীপাও এখান থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। কিন্তু গত দশ বছরে বামেদের হাত ঘুরে বিজেপির দখলে গিয়েছে রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্র। এদিকে ২৬ বছর পর কংগ্রেস এখানে দাশমুন্সি পরিবারের বাইরে কাউকে প্রার্থী করেছে। বামফ্রন্ট সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী ভিক্টর তিনবারের বাম বিধায়ক। ২০০৯ সালে তিনি চাকুলিয়া থেকে প্রথম বিধানসভার উপনির্বাচনে জয়ী হন। ২০১১ এবং ২০১৬ নির্বাচনেও জিতেছিলেন তিনি। ২০২১ বিধানসভা ভোটে তৃণমূল প্রার্থীর কাছে প্রায় ৬০ হাজার ভোটে ভিক্টর পরাজিত হন।
এরপর কুলিক দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে। ফরওয়ার্ড ব্লক ছেড়ে ভিক্টর কংগ্রেসে যোগদান করেন। কংগ্রেসে ফিরেই দলকে তিনি জেলা পরিষদের তিনটি আসন উপহার দেন। যদিও লোকসভা ভোট ঘোষণার পর ইসলামপুরের জেলা পরিষদ সদস্য জাভেদ আখতার কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। তাতে কিছুটা হলেও শক্তি কমেছে হাত শিবিরের।
এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বিরোধীদের এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ ভিক্টর। তাই নিজের এলাকায় মাটি কামড়ে প্রচার চালাচ্ছেন তিনি। ৮ এপ্রিলের পর রায়গঞ্জে আর তিনি প্রচার করেননি। ২১ এপ্রিল থেকে আবার তিনি সেখানে কর্মসূচি শুরু করবেন। জেলা কংগ্রেসের সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, শুধু ইসলামপুর মহকুমা নয়, সাতটি বিধানসভাতেই আমরা মাটি কামড়ে পড়ে আছি।
তিনি আরও বলেন, ইভিএমের এক নম্বরে যেমন আলি ইমরান রমজের নাম আছে। ভোটের ফলাফলেও আমরা এক নম্বরে থাকব।