উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
মাথাভাঙা থেকে সিতাই পর্যন্ত ৪০ কিলোমিটার রাস্তা সম্প্রসারণ করার কথা অনেকবার জানিয়েছিল পূর্তদপ্তর সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। ইতিমধ্যে শীতলকুচি থেকে সিতাই পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার রাস্তা সম্প্রসারণ করাও হয়েছে। কিন্তু কোনও এক অজ্ঞাতকারণে মাথাভাঙা থেকে শীতলকুচি পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার রাস্তার সম্প্রসারণের কাজ হয়নি। রাস্তাটি বর্ষার আগেই বেহাল হয়ে পড়ায় বাসিন্দারা বারবার সংস্কার করারও দাবি জানিয়েছিলেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে সেই কাজও শুরু করতে পারেনি পূর্ত দপ্তর।
পূর্ত দপ্তর জানিয়েছে, বর্ষার শুরুতে রাস্তাটির যা পরিস্থিতি ছিল সেই অনুযায়ী সংস্কারের জন্য ২১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। কিন্তু কাজ শুরু করতে দেরি হওয়ায় রাস্তাটি আরও বেহাল হয়ে পড়ে। দুই মাস আগে রাস্তাটি সংস্কার করার কাজ শুরু করলে ১১ কিলোমিটার সংস্কার করার পরই বরাদ্দকৃত টাকা শেষ হয়ে যায়। প্রয়োজনীয় অর্থ না থাকায় বাকি ৮ কিলোমিটারের সংস্কারের কাজ থমকে যায়। এই রাস্তার জন্য ১৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। শীতলকুচি থেকে মাথাভাঙা যাওয়ার এই রাস্তাটি ছ’টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার উপর দিয়ে গিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ রাস্তাটি দিয়ে যাতায়াত করেন। বর্তমানে শিবপুর চৌপথি থেকে শীতলকুচি পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার রাস্তায় বিশাল বিশাল গর্ত তৈরি হয়ে রয়েছে। প্রায়শই ছোটখাট দুর্ঘটনা ঘটছে। যেকোনও সময়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। গোসাঁইরহাট গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের সামনে বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে রাস্তাটি। গোসাঁইরহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মদন চন্দ্র বর্মন বলেন, রাস্তাটি বিপজ্জনক হয়ে রয়েছে।