উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
ধূপগুড়িতে বিগবাজেটের কালীপুজো উদ্যোক্তাদের মধ্যে অন্যতম এসটিএস ক্লাব। বিগত বছরগুলিতে এই ক্লাবের বাজেট হতো ১২-১৫ লক্ষ টাকা। অভিনব মণ্ডপ, রকমারি আলোকসজ্জা দেখতে রাস্তায় জনস্রোত বইতো। পুলিস প্রশাসন বাইরে থেকে আসা গাড়ির পার্কিংয়ের জন্য বিভিন্ন জায়গা ঠিক করে দিত। এ বছর এসটিএসের পুজো ৫০ বছরে পড়ল। গতবছর এদের পুজোর থিম ছিল গঙ্গাদূষণ, যা সকলের নজর কেড়েছিল। এবার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষ হলেও ক্লাব কর্তৃপক্ষ ছিমছাম পুজোর আয়োজন করছে। করোনা পরিস্থিতি মিটলে আগামী বছর বড় করে পুজো হবে, জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। ক্লাবের সহ সম্পাদক গোপাল সাহা বলেন, এবার আমরা দেড়লক্ষ টাকা খরচ করে ছোট আয়োজনে পুজো করছি। বাইরে থেকে চাঁদা তুলছি না। আমরা ক্লাব সদস্যরা নিজেদের সাধ্যমতো চাঁদা দিয়ে পুজো করছি। ডাকবাংলোয় যে মেলা হতো, সেটাও হচ্ছে না। সমস্ত সরকারি বিধিনিষেধ মানা হবে। নিয়মিত পুজো মণ্ডপ চত্বর স্যানিটাইজ করা হবে, মাস্ক বিলির উদ্যোগ নিচ্ছি। অন্যন্য বছর আমরা তারকাদের এনে পুজোর উদ্বোধন করি। গতবছর এসেছিলেন অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়। এবার তারকা কেউ এলে ভিড় হবে। তাই পুজো উদ্বোধনের জন্য কাউকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি না।
ধূপগুড়িতে বরাবর বিগবাজেটের পুজো করে ইয়ং অ্যাসোসিয়েশন। গতবছর চন্দ্রযানের আদলে মণ্ডপ বানিয়ে তারা নজর কেড়েছিল। গতবার আট লক্ষ টাকা বাজেট ছিল। এবার সেই বাজেট আটগুণ কমে এক লক্ষ টাকা হয়েছে। এরাও এবার বাইরে থেকে চাঁদা তুলবে না। ক্লবের সম্পাদক চন্দন সাহা বলেন, এ বছর আমাদের ক্লাবের পুজো ৪২ বছরে পড়ল। এবার আমরা ছোটমাপের কাল্পনিক মণ্ডপ বানিয়ে পুজো করব। সরকারি নিয়মবিধি মেনেই পুজো হবে। দুর্গাপুজোয় হাইকোর্ট যে নির্দেশিকা দিয়েছিল, সেই নির্দেশিকা মেনেই আমরা পুজো করব।