উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
গত কয়েকদিন ধরে শ্রীকৃষ্ণ ও মহাপ্রভুর জীবন নিয়ে রচিত পালাগান ও নাম সংকীর্তন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতি বছর উৎসবের দিনগুলিতে মন্দিরের সামনে রাস্তার দু’ধারে মেলা বসলেও চলতি বছরে করোনা আবহে তা বন্ধ রয়েছে। মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শুধু জিয়াগঞ্জবাসীই নয়, আশপাশের গ্রাম, ভিন জেলা এমনকী কলকাতা থেকেও বহু মানুষ খেতুর উৎসবে যোগ দিতে আসেন। এই বছর হাতে গোনা কয়েকজন এসেছেন।
মন্দিরের সেবাইত অচ্যুত গোস্বামী বলেন, প্রায় সাড়ে চার শতাধিক বছর পূর্বে বর্তমান বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার খেতুর গ্রামের রাজ পরিবারের সন্তান নরোত্তম ঠাকুর অল্প বয়সে সন্ন্যাস নিয়ে গৃহত্যাগ করে বৃন্দাবনে যান। সেখানে গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর কাছে দীক্ষিত লোকনাথ গোস্বামীর থেকে শিষ্যত্ব নেন এবং গুরুর নির্দেশে মহাপ্রভুর নাম প্রচারের উদ্দেশ্যে জিয়াগঞ্জে আসেন। বেগমগঞ্জে মন্দির স্থাপন করে মহাপ্রভুর বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই প্রাচীন রীতিনীতি মেনে আচার-অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে খেতুর উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে।