উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
এদিন সকাল ১০টা নাগাদ বুলবুলিতলা থেকে বাইক র্যালি শুরু হয়। বাংলার প্রতি কেন্দ্রের বঞ্চনা ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলে র্যালিটি ধাত্রীগ্রাম মালতিপুর মোড় হয়ে ধাত্রীগ্রাম ফুটবল মাঠে শেষ হয়। সেখানে একটি সভাও অনুষ্ঠিত হয়। স্বপনবাবু বলেন, যুবরাই দলের সম্পদ। তাদের ঐক্যবদ্ধ লড়াই সাম্প্রদায়িক বিজেপির বিষ দাঁত ভেঙে দিতে পারে। বছরে এক দু’বার উড়ে এসে লোক দেখানো কর্মসুচি করে মানুষের মন পাওয়া যায় না। বাংলাজুড়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিকরা বারো মাস মানুষের সঙ্গে থাকেন। মানুষের হয়ে কাজ করেন। মানুষ উন্নয়ন চায়। কেন্দ্রের বঞ্চনা সত্ত্বেও মুখ্যমন্ত্রী বাংলার উন্নয়নের রথ এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।
সৌরভবাবু বলেন, দেড় হাজার যুব যোদ্ধা এদিন বাইক র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। আগামী দিনে পাড়ায় পাড়ায় বাংলার উন্নয়ন ও কেন্দ্রের বঞ্চনা, অপপ্রচারের বিরুদ্ধে যুব সৈনিকরা জোরদার প্রচার চালাবেন। এদিন দলের তরফে জানানো হয়, ১০ নভেম্বর মন্তেশ্বর ব্লক তৃণমূল যুব কংগ্রেসের বাইক র্যালি হবে। মালডাঙা থেকে ওই বাইক র্যালি মাঝেরগ্রাম পর্যন্ত যাবে। নিজস্ব চিত্র