উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
জলঙ্গি নদী ঘেরা ছোট্ট একটি গ্রাম চাঁদেরঘাট। ওই গ্রামের বড় উৎসব বলতে কালীপুজো। কৃষ্ণনগর কিংবা তেহট্টের জগদ্ধাত্রী পুজোর মতোই কালীপুজো ঘিরে জৌলুস ও আনন্দের মহল তৈরি হয় এই চাঁদেরঘাটে। দেখা মেলে নানান ধরনের থিমের প্যান্ডেল, রংবেরঙের গেট, আলোক সজ্জার ঝলকানি। এই পুজো ঘিরেই আশপাশের একাধিক গ্রাম শহর থেকে সাধারণ মানুষ জমায়েত হন ওই গ্রামে। কিন্তু করোনা মহামারীর পরিস্থিতিতে এবারের কালীপুজো অন্যমাত্রা নিচ্ছে। স্থানীয় পুজো কমিটির সদস্যদের থেকে জানা গিয়েছে, ছোট বড় মিলিয়ে এই এলাকায় প্রায় চল্লিশটি পুজো অনুষ্ঠিত হয়। সব পুজোতেই থাকে বিশেষ থিম ও আলোকসজ্জা। প্রত্যেক পুজোর বাজেট হয় এক লক্ষ টাকা থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা। কালীপুজো নিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক আয়োজিত হয়। যেখানে কালীপুজো ঘিরে নানা ধরনের বিধি নিষেধের কথা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে। দুর্গাপুজোর মতো সবরকম বিধিনিষেধ মেনেই একই পথে আয়োজন করা হবে এই গ্রামের কালীপুজো। বছরের পর বছর চলে আসা ঐতিহ্যবাহী বাইচ অনুষ্ঠানের অনুমতি দেয়নি প্রশাসন। ওই গ্রামের নিউ বিদ্রোহী ক্লাবের সম্পাদক শংকর মণ্ডল বলেন, করোনা আবহে এই গ্রামের সব পুজোর বাজেটই কমানো হয়েছে। এবার থিমের পুজো হচ্ছে না। আলোকসজ্জার উজ্জ্বল জৌলুস এবার থাকছে না। সাধারণ কাপড়ের প্যান্ডেল করেই হচ্ছে পুজো। স্থানীয় আরও একটি ক্লাব আপনজন-এর সদস্য অভিজিৎ ঘোষ বলেন, পরিস্থিতির কথা আগেই অনুমান করে অনেক পুজো কমিটি তাদের বাজেট কমিয়েছে।