কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, নকশালবাড়ি: পরীক্ষা ছাড়াই কলেজের ছাত্রছাত্রীদের পরবর্তী সেমেস্টারে উন্নীত করা হবে—এমন নির্দেশিকাকে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত কলেজের পড়ুয়া এবং শিক্ষকদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামকের জাল সই করা ওই নির্দেশিকা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ওই নির্দেশিকায় উল্লেখ রয়েছে রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা অনুযায়ী কলেজের দ্বিতীয় ও চতুর্থ সেমেস্টারের ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষায় বসতে হবে না। তাঁরা পরীক্ষা ছাড়াই পরবর্তী সেমেস্টারে উন্নীত হয়ে যাবে। ওই নির্দেশিকার বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নজরেও এসেছে। যদিও এ বিষয়ে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওরকম কোনও নির্দেশিকা তারা জারি করেনি। ওটা ভুয়ো নির্দেশিকা। এ নিয়ে তারা তদন্ত করার পাশাপাশি আইনি পদক্ষেপ গ্রহণেরও কথা জানিয়েছে।
উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামক দেবাশিস দত্ত বলেন, আমরা এই ধরনের কোনও নির্দেশিকা জারি করেনি। একেবারে একটি ভুয়ো সার্কুলার ওটি। আমার সইও জাল করা হয়েছে। এমন কিছু হলে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজেস্ব ওয়েবসাইটে আপলোড করা হতো। এখন লকডাউন চলছে। লকডাউন উঠলে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই আমরা কলেজের পরীক্ষা শুরু করব। কারণ ১৫ জুলাই থেকে আমাদের নতুন সেশন শুরু করতে হবে।
করোনা ভাইরাস অতিমহামারীর আকার নিয়েছে। গোটা বিশ্ব এর মোকাবিলায় নেমেছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে এনিয়ে চলছে সচেতনতামূলক নানান প্রচার। পাশাপাশি ভুয়ো, হাস্যকর, লোককে বিপথগামী করার মতো প্রচারও চলছে। সাধারণ মানুষ সহ ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকরাও ভুয়ো খবর জেরে বিভ্রান্ত হচ্ছেন। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমেস্টার পরীক্ষা নিয়ে এমনই একটি নির্দেশিকা ঘিরে পড়ুয়ারা বিভ্রান্ত হচ্ছেন। শিলিগুড়ি একটি বেসরকারি কলেজের মাস কমিউনিকেশন বিভাগের চতুর্থ সেমেস্টারের ছাত্র আকাশ দাস বলেন, এরকম একটি নির্দেশিকা হোয়াটসঅ্যাপে আমিও পেয়েছি। এ নিয়ে কলেজের অধ্যাপকদের জিজ্ঞাসা করা হলে জানান, তাঁরা লিখিত কোনও নির্দেশিকা পাননি।
শিলিগুড়ি কলেজের অধ্যক্ষ সুজিত ঘোষ বলেন, তেমন কোনও নির্দেশিকা পাইনি। ছাত্রছাত্রীদের এনিয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার কোনও বিষয় নেই। ওই নির্দেশিকা সম্পূর্ণ ভুয়ো। অন্যদিকে ছাত্রছাত্রীদের চাপে পড়ে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত কলেজের স্নাতক স্তরের পরীক্ষা ১৭ মার্চ থেকে পিছিয়ে ৭ এপ্রিল করা হয়েছিল। কিন্তু করোনা ভাইরাসের প্রকোপের জেরে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত রাজ্যের সমস্ত স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকছে। এরফলে আপাতত স্নাতক স্তরের পরীক্ষা স্থগিত রাখা হয়েছে।
উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামক দেবাশিস দত্ত বলেন, আমরা এই ধরনের কোনও নির্দেশিকা জারি করেনি। একেবারে একটি ভুয়ো সার্কুলার ওটি। আমার সইও জাল করা হয়েছে। এমন কিছু হলে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজেস্ব ওয়েবসাইটে আপলোড করা হতো। এখন লকডাউন চলছে। লকডাউন উঠলে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই আমরা কলেজের পরীক্ষা শুরু করব। কারণ ১৫ জুলাই থেকে আমাদের নতুন সেশন শুরু করতে হবে।
করোনা ভাইরাস অতিমহামারীর আকার নিয়েছে। গোটা বিশ্ব এর মোকাবিলায় নেমেছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে এনিয়ে চলছে সচেতনতামূলক নানান প্রচার। পাশাপাশি ভুয়ো, হাস্যকর, লোককে বিপথগামী করার মতো প্রচারও চলছে। সাধারণ মানুষ সহ ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকরাও ভুয়ো খবর জেরে বিভ্রান্ত হচ্ছেন। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমেস্টার পরীক্ষা নিয়ে এমনই একটি নির্দেশিকা ঘিরে পড়ুয়ারা বিভ্রান্ত হচ্ছেন। শিলিগুড়ি একটি বেসরকারি কলেজের মাস কমিউনিকেশন বিভাগের চতুর্থ সেমেস্টারের ছাত্র আকাশ দাস বলেন, এরকম একটি নির্দেশিকা হোয়াটসঅ্যাপে আমিও পেয়েছি। এ নিয়ে কলেজের অধ্যাপকদের জিজ্ঞাসা করা হলে জানান, তাঁরা লিখিত কোনও নির্দেশিকা পাননি।
শিলিগুড়ি কলেজের অধ্যক্ষ সুজিত ঘোষ বলেন, তেমন কোনও নির্দেশিকা পাইনি। ছাত্রছাত্রীদের এনিয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার কোনও বিষয় নেই। ওই নির্দেশিকা সম্পূর্ণ ভুয়ো। অন্যদিকে ছাত্রছাত্রীদের চাপে পড়ে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত কলেজের স্নাতক স্তরের পরীক্ষা ১৭ মার্চ থেকে পিছিয়ে ৭ এপ্রিল করা হয়েছিল। কিন্তু করোনা ভাইরাসের প্রকোপের জেরে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত রাজ্যের সমস্ত স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকছে। এরফলে আপাতত স্নাতক স্তরের পরীক্ষা স্থগিত রাখা হয়েছে।
