শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
১৯৯৪ সালে পুনেতে খুন হন পাঁচজন মহিলা এবং দুই শিশু। মহিলাদের মধ্যে একজন ছিলেন সন্তানসম্ভবা। নারায়ণ এবং তার দুই শাগরেদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ ওঠে। ১৯৯৪ সালের ৫ সেপ্টেম্বর রাজস্থান থেকে নারায়ণকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেই থেকে সে জেলেই রয়েছে। ১৯৯৮ সালে দোষী সাব্যস্ত করে তাকে ফাঁসির সাজা দেয় নিম্ন আদালত। সেই সাজা বহাল রাখে হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্ট। রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানায় নারায়ণ। তাও খারিজ হয়ে যায়। এরপর ২০১৫ সালের শিশু অপরাধ আইনে দাবি করা হয়, অপরাধের সময় নারায়ণ নাবালক ছিল। ২০১৯ সালে পুনের প্রিন্সিপাল ডিস্ট্রিক্ট অ্যান্ড সেশনস জাজকে (তদন্তকারী বিচারক) নারায়ণের বয়স যাচাই করে রিপোর্ট দিতে বলা হয়।
অপরাধের সময় নারায়ণের বয়স ২০ বছর ছিল বলে চার্জশিটে জানিয়েছিল পুলিস। বিকানিরের রাজকীয় আদর্শ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে নারায়ণের বয়সের শংসাপত্র পান তদন্তকারী বিচারক। তাতে দেখা যায়, অপরাধের সময় নারায়ণের বয়স ছিল ১২ বছর ৬ মাস। সেই শংসাপত্রকে প্রামাণ্য হিসেবে গ্রহণ করে অপরাধের সময় নারায়ণ নাবালক ছিল বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের তিন সদস্যের বেঞ্চ। এরপরই নারায়ণকে মুক্তি দিয়েছে আদালত।