ওয়াশিংটন ও হিউস্টন, ২১ সেপ্টেম্বর (পিটিআই): ‘হাউডি মোদি’ অনুষ্ঠান ঘিরে আমেরিকায় সাজ সাজ রব। মোদি-জ্বরের উন্মাদনায় অন্তিম মুহূর্তের জন্য প্রহর গুনছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিকরা। রবিবার টেক্সাসের হিউস্টনে অনুষ্ঠিত হবে সভা। উপস্থিত থাকবেন ৫০ হাজারেরও বেশি দর্শক-শ্রোতা।
শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ১৫ সেপ্টেম্বর: টেক্সাসে অনুষ্ঠিত হতে চলা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে ‘হাউডি মোদি’ অনুষ্ঠানে মঞ্চ শেয়ার করতে পারেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশেষ একটি সূত্রে এখবর জানা গিয়েছে। তবে, এখনও পর্যন্ত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। পাশাপাশি, মোদির ওই সফরে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা বাণিজ্যচুক্তি নিয়েও সিদ্ধান্ত হতে পারে।
আগামী ২২ সেপ্টেম্বর টেক্সাসের হিউস্টনে মোদিকে নিয়ে বিশাল অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন সম্প্রদায়। নাম দেওয়া হয়েছে ‘হাউডি মোদি’। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বজোড়া জনপ্রিয়তার জন্য এই অনুষ্ঠানের দিকে তাকিয়ে রয়েছে তামাম দুনিয়া। সেখানে তাঁর নেতৃত্বে ভারতের অগ্রগতির কথা তুলে ধরবেন মোদি। অনাবাসী ভারতীয়দের মধ্যে যা নিয়ে উন্মাদনা চোখে পড়ার মতো। আর সেই উন্মাদনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে অনুষ্ঠানে ট্রাম্পের উপস্থিত থাকার খবর। জল্পনা, ওই অনুষ্ঠানে মোদির সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করতে পারেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তবে, সে ব্যাপারে চূড়ান্ত নিশ্চয়তা মেলেনি।
কিন্তু, মোদির ওই অনুষ্ঠানে যদি শেষমেশ ট্রাম্প উপস্থিত থাকেন, তাহলে বিশ্বের কাছে একটা বড় বার্তা যাবে, যে মোদির প্রতি ব্যক্তিগত সমর্থন রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের। বিশেষ করে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ পরবর্তী পরিস্থিতিতে। কারণ, ইতিমধ্যেই মার্কিন বিভিন্ন এমপি কাশ্মীরে আরোপ করা বিধিনিষেধ, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন। এছাড়া, গত জুন মাসে ভারতকে সুবিধাভোগী দেশের তালিকা থেকে বাদ দিয়েছিলেন ট্রাম্প, সেই বিষয়েও বিধিনিষেধ উঠে যেতে পারে। পাশাপাশি, সম্পন্ন হতে পারে দীর্ঘদিনের ঝুলে থাকা বাণিজ্যচুক্তিও।
সুবিধাভোগী রাষ্ট্রের অর্থ হল, ভারত যে সমস্ত পণ্য আমেরিকায় রপ্তানি করবে, তার জন্য কোনওরকম শুল্ক দিতে হবে না। কিন্তু, নিজেদের দেশের অর্থনীতির স্বার্থেই সেই সুবিধাভোগী দেশের তালিকা থেকে নয়াদিল্লিকে বাদ দিয়েছে ওয়াশিংটন। অন্যদিকে মনে করা হচ্ছে, মোদির এই অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে পারেন ৫০ হাজারেরও বেশি অনাবাসী ভারতীয়। যাঁরা কি না ট্রাম্পের ভাবী ভোটার। তাই মোদি ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে এক ঢিলে অনেকগুলি পাখি মারতে চাইছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমেরিকায় থাকবেন মোদি। ২৭ তারিখ রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। এছাড়া, আমেরিকার প্রথম সারির সংস্থার সিইওদের নিয়ে বৈঠক করারও কথা প্রধানমন্ত্রীর। এর আগে গত ২৬ আগস্ট ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে বৈঠক হয়েছে মোদি-ট্রাম্পের।
আগামী ২২ সেপ্টেম্বর টেক্সাসের হিউস্টনে মোদিকে নিয়ে বিশাল অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন সম্প্রদায়। নাম দেওয়া হয়েছে ‘হাউডি মোদি’। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বজোড়া জনপ্রিয়তার জন্য এই অনুষ্ঠানের দিকে তাকিয়ে রয়েছে তামাম দুনিয়া। সেখানে তাঁর নেতৃত্বে ভারতের অগ্রগতির কথা তুলে ধরবেন মোদি। অনাবাসী ভারতীয়দের মধ্যে যা নিয়ে উন্মাদনা চোখে পড়ার মতো। আর সেই উন্মাদনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে অনুষ্ঠানে ট্রাম্পের উপস্থিত থাকার খবর। জল্পনা, ওই অনুষ্ঠানে মোদির সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করতে পারেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তবে, সে ব্যাপারে চূড়ান্ত নিশ্চয়তা মেলেনি।
কিন্তু, মোদির ওই অনুষ্ঠানে যদি শেষমেশ ট্রাম্প উপস্থিত থাকেন, তাহলে বিশ্বের কাছে একটা বড় বার্তা যাবে, যে মোদির প্রতি ব্যক্তিগত সমর্থন রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের। বিশেষ করে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ পরবর্তী পরিস্থিতিতে। কারণ, ইতিমধ্যেই মার্কিন বিভিন্ন এমপি কাশ্মীরে আরোপ করা বিধিনিষেধ, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন। এছাড়া, গত জুন মাসে ভারতকে সুবিধাভোগী দেশের তালিকা থেকে বাদ দিয়েছিলেন ট্রাম্প, সেই বিষয়েও বিধিনিষেধ উঠে যেতে পারে। পাশাপাশি, সম্পন্ন হতে পারে দীর্ঘদিনের ঝুলে থাকা বাণিজ্যচুক্তিও।
সুবিধাভোগী রাষ্ট্রের অর্থ হল, ভারত যে সমস্ত পণ্য আমেরিকায় রপ্তানি করবে, তার জন্য কোনওরকম শুল্ক দিতে হবে না। কিন্তু, নিজেদের দেশের অর্থনীতির স্বার্থেই সেই সুবিধাভোগী দেশের তালিকা থেকে নয়াদিল্লিকে বাদ দিয়েছে ওয়াশিংটন। অন্যদিকে মনে করা হচ্ছে, মোদির এই অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে পারেন ৫০ হাজারেরও বেশি অনাবাসী ভারতীয়। যাঁরা কি না ট্রাম্পের ভাবী ভোটার। তাই মোদি ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে এক ঢিলে অনেকগুলি পাখি মারতে চাইছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমেরিকায় থাকবেন মোদি। ২৭ তারিখ রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। এছাড়া, আমেরিকার প্রথম সারির সংস্থার সিইওদের নিয়ে বৈঠক করারও কথা প্রধানমন্ত্রীর। এর আগে গত ২৬ আগস্ট ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে বৈঠক হয়েছে মোদি-ট্রাম্পের।
