সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
শনিবার কংগ্রেস মুখপাত্র পবন খেরা বলেছেন, সেবি প্রধানের পদে থাকলে সর্বাগ্রে জানা যায় কোন শেয়ারের গতিপ্রকৃতি কোনদিকে। একে শেয়ার বাজারের পরিভাষায় বলা হয়, আনপাবলিশড প্রাইস সেনসিটিভ ইনফর্মেশন। সেবির সঙ্গে যুক্ত থাকাকালে ২০১৭ সাল থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ঠিক এভাবেই শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত সংস্থাগুলির গোপন সংবাদ আগাম জেনে গিয়ে মাধবী লগ্নি করেছেন অন্তত ৩৭ কোটি টাকা। আর তার বিনিময়ে বিপুল মুনাফাও করেছেন বলে অভিযোগ কংগ্রেসের। বিদেশি সংস্থার সম্পদ অর্থাৎঅংশিদারিত্ব কারও কাছে থাকলে সেটা সরকারের কাছে ঘোষণা করতে হয়। বিশেষ করে দেশের স্বশাসিত কোনও সংস্থার প্রথম সারির পদাধিকারী হলে তো বটেই। আর সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রীর কাছে কংগ্রেসের প্রশ্ন যে, সেবি প্রধান ওই সময়সীমায় ভ্যানগার্ড টোটাল স্টক, এআরকে ইনোভেশন, গ্লোবাল এক্স, চায়না কনজিউমার, ইনভেসকো চায়না টেকনোলজি ইত্যাদি সংস্থায় লগ্নি করেছেন। ঠিক যে সময় চীনের সঙ্গে সীমান্তে ভারতের সেনা জওয়ানদের চলছে সংঘর্ষ (লাদাখে) সেই সময়ই সেবি প্রধান কীভাবে চীনের সংস্থায় লগ্নি করেই গেলেন? খেরা বলেছেন, আমরা ২০২০ সালের মে মাসে চীনের লালফৌজের ভারতে অনুপ্রবেশের পর থেকেই চীন নিয়ে প্রতিবাদ করে আসছি। আমাদের প্রশ্ন ছিল, কেন এবং কীভাবে ওই সময়ও চীনের অর্থ শেয়ারবাজারে এবং ভারতীয় সংস্থায় চীনের অর্থলগ্নি ঢুকছে? পানামা বা প্যারাডাইস পেপারে নাম থাকা কোনও কোম্পানিতে মাধবী বা তাঁর পরিবারের কোনও সদস্য লগ্নি করেছেন কিনা, তাও জানতে চেয়েছেন খেরা। এই প্রসঙ্গে তাঁর প্রশ্ন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই বহুবার বলেছেন যে, তিনি ও তাঁর সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে। কিন্তু এই সব অনিয়ম নিয়ে সেই সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে?