সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
মঙ্গলবার আমেরিকায় একটি অনুষ্ঠানে রাহুলের দেশে ধর্মাচরনের স্বাধীনতা ও সংরক্ষণ সংক্রান্ত মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। ওয়াশিংটনের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আলাপচারিতায় তিনি বলেন, সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হলে তবেই আমরা সংরক্ষণ ব্যবস্থা তুলে দেওয়ার কথা ভাবব। কিন্তু এখনও সেই সময় আসেনি। সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে তিনি শিখদের প্রসঙ্গ তোলেন। তাঁর এই মন্তব্যের সমালোচনা করে বুধবার এক্স হ্যান্ডেলে শাহ লিখেছেন, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাশে দাঁড়িয়ে জাতীয়তাবাদ বিরোধী মন্তব্য করা রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছে। বিদেশের মঞ্চও তার ব্যক্তিক্রম নয়। এভাবে রাহুল দেশের নিরাপত্তা ও ভাবাবেগকে আঘাত করছেন। শাহ আরও বলেছেন, সংরক্ষণ নিয়ে রাহুলের মন্তব্য কংগ্রেসের সংরক্ষণ বিরোধী মনোভাবকেই তুলে ধরেছেন।
পিছিয়ে নেই রাজনাথ সিংও। মঙ্গলবার ওয়াশিংটনের বিখ্যাত প্রেস ক্লাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাকিস্তান নীতির সমর্থন করলেও চীন নিয়ে অবস্থানের সমালোচনা করেন রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছিলেন, ‘লাদাখে দিল্লির সমান ভূখণ্ড চীনা ফৌজের হাতে তুলে দিয়েছি আমরা। এটা বড় বিপর্যয়।’ এই নিয়ে এক্স হ্যান্ডলে রাজনাথ লিখিছেন, ‘ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিকর এবং তথ্য ছাড়াই মন্তব্য করে দেশের সম্মান ডুবিয়েছেন বিরোধী দলনেতা।’ মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য ইলহান ওমরের সঙ্গে রাহুলের সাক্ষাৎ নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি। বিজেপির এই আক্রমণের জবাব দিতে ছাড়েনি কংগ্রেস। দলের মিডিয়া শাখার প্রধান পবন খেরা বলেন, ‘সংবিধানের মর্যাদার কথা বললে বিজেপির সমস্যা হয় কেন? বিজেপিকে সংবিধান বিরোধী বলেও তোপ দেগেছে কংগ্রেস। এরইমধ্যে রাহুলের মন্তব্যের প্রতিবাদে এদিন প্রাক্তন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বাড়ির বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে বিজেপি সমর্থিত একটি শিখ সংগঠন।