সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
বর্তমানে ওই জেলার অন্তত ২৪টি গ্রামের মানুষের রাতের ঘুম উড়েছে। স্থানীয়রা জানান, একের পর এক গ্রাম বসে যাচ্ছে। অনেকে ঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। গ্রামের আশপাশের এলাকায় খননের জেরেই এই অবস্থা। বিশেষ করে ঠিকাদাররা পাথর খনন করার পর বড় বড় খাদগুলিকে সেই অবস্থাতেই রেখে দেয়। এমনকী তারা খননের নিয়মকানুনের কোনওরকম তোয়াক্কা না করেই যত্রতত্র বিস্ফোরণ ঘটায় এবং খননের কাজে প্রয়োজনের চেয়েও ভারী ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে বলেও অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দা ঘনশ্যাম যোশীর কথায়, জেলার ৪০২টি গ্রামের মধ্যে একশোর বেশি গ্রামে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে।
জেলার বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগ ১১টি গ্রামকে ইতিমধ্যে বিপজ্জনক হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এই সমস্ত গ্রামের ১৩১টির বেশি পরিবার ভূমিধসের জেরে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। তাদের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।