শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বরাগড় লোকসভা আসনে চৌহানকে টিকিট দেয়নি দল। তারপর থেকেই ক্ষোভে ফুঁসছেন তিনি। ২০১৪ সালে এই কেন্দ্রে বিজেডি প্রার্থীর কাছে ১১ হাজারের সামান্য বেশি ভোটে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। প্রবীণ এই নেতাকে শান্ত করতে দিন চারেক আগে ওড়িশা বিজেপির সহ সভাপতির পদ দেওয়া হয়। তবুও সুভাষবাবুর দলত্যাগ ঠেকাতে পারল না বিজেপি। দল ছাড়লেও আরএসএস সঙ্গে সম্পর্ক অক্ষুন্ন থাকবে বলে জানিয়েছেন এই হিন্দুত্ববাদী নেতা। উল্লেখ্য, বজরং দলের জাতীয় আহ্বায়কেরও দায়িত্ব সামলেছিলেন তিনি।
এদিন দল ছাড়ার পর চৌহান বলেন, ‘ধর্মযুদ্ধে আমি নবীন পট্টনায়েকের পক্ষ নিয়েছি। ইনি মহাভারতের যুধিষ্ঠিরের মতো, অন্যদিকে ধর্মেন্দ্র প্রধান এখানে দুর্যোধন।’ আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না বলেও জানিয়েছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে সুভাষ জানান, ‘আমি ২০১৯-এ নির্বাচনে লড়ছি না। বিজেডিতে যোগ দেওয়ার আগে আমি কোনওরকম শর্ত চাপাইনি। ৩০ বছর ধরে মানুষের জন্য কাজ করেছি। আগামী দিনেও তা অব্যাহত থাকবে।’