মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
বক্তব্যের শুরুতেই তিনি বলেন, আমি নিজে একজন চা শ্রমিকের ছেলে। বর্তমানে উত্তরবঙ্গের ১৫টি বাগান বন্ধ। চা শ্রমিকরা অনাহারে মারা যাচ্ছেন। অথচ রাজ্য সরকার তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেয় না। ভিনরাজ্যে এনআরসি বিরোধী আন্দোলনে কেউ জখম হলে রাজ্য সরকারের প্রতিনিধি দল আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে ছোটে। এখনও চা শ্রমিকরা ন্যূনতম মজুরি পাচ্ছেন না।
রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস বিজেপি বিধায়কের এই সমালোচনার জবাব দিতে স্পিকারের অনুমতি চান। স্পিকার অনুমতি দিলে, তিনি বলেন, ভোটর আগে উত্তরবঙ্গে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাতটি চা বাগান অধিগ্রহণের কথা ঘোষণা করেছিলেন। তার কী হল? আগে এই প্রশ্নের জবাব দিন।
চা বাগানের পাশাপাশি রাজ্যে গণতন্ত্র নেই বলে এদিন অভিযোগ করেছেন এই বিজেপি বিধায়ক। বিশেষ করে তিনি আলিপুরদুয়ারের কথা উল্লেখ করে বলেন, সেখানে বিরোধীদের মিছিল-মিটিংয়ের অনুমতি পুলিস দিচ্ছে না। এরপর রাজ্যপালের ভাষণ বিতর্কে অংশ নিয়ে কেশপুরের তৃণমূল বিধায়ক শিউলি সাহা চা শ্রমিকদের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চালু করা একগুচ্ছ প্রকল্পের উল্লেখ করে টিগ্গার বক্তব্য নস্যাৎ করে দেন। যদিও শিউলিদেবীর বক্তব্য চলাকালে ফরওয়ার্ড ব্লক বিধায়ক আলি ইমরান রামজ ওরফে ভিক্টর এবং বিজেপি বিধায়ক মনোজ টিগ্গা বারবার ‘ডিএ কোথায় গেল’ বলে প্রশ্ন তোলেন।