সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
কলকাতা পুলিস সূত্রের খবর, প্রতি বছর মাসখানেক আগে থেকে পুজোর বাজার নিয়ে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। হাতিবাগান, নিউ মার্কেট ও গড়িয়হাটে স্থানীয় থানাগুলির তরফে পিকেটিং থাকে পুলিসের। বাজার চলাকালীন তার দায়িত্বে থাকেন একজন ইনসপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার। পুলিস জানিয়েছে, পুজোর বাজারে ভিন রাজ্য থেকে আসা ছিনতাই ও কেপমারি গ্যাংয়ের বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়। তাদের রুখতে কলকাতা পুলিসের তরফে সাদা পোশাকের পুলিসকর্মীদের মোতায়েনও করা হয়। সেই সঙ্গে মূলত শহরের তিনটি বাজারে অস্থায়ীভাবে সিসি ক্যামেরা লাগায় করে লালবাজার। তবে চলতি বছরের পরিস্থিতি কিছুটা অন্যরকম। এখনও কলকাতা পুলিসের তরফে পিকেটিংয়ের কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি। তবে ইতিমধ্যে পুজোর বাজারগুলিতে ভিড় বাড়তে শুরু করছে। এখনও পর্যন্ত শহরের কোনও বাজারে ছিনতাই, পকেটমারির মতো ঘটনার অভিযোগ আসেনি। কিন্তু আর জি করের ঘটনার পরপরই শহরে একাধিক ধর্ষণ ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। কসবায় প্রকাশ্যে বাসের মধ্যে শ্লীলতহানির শিকার হয়েছেন এক তরুণী। ওয়াটগঞ্জে বিশেষভাবে সক্ষম যুবতীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। দুই ক্ষেত্রেই অভিযুক্তদের পুলিস গ্রেপ্তার করলেও নারী নিরাপত্তায় আরও কড়াকড়ি চাইছে লালবাজার। কারণ, পুজোর বাজারে মহিলাদের সঙ্গে অভব্যতার ঘটনা আটকাতে বদ্ধপরিকর তারা। এরকম কোনও ঘটনা ঘটলে ১০০ ডায়াল করে বা স্থানীয় থানায় ফোন করে অভিযোগ জানানো যাবে। সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেবে পুলিস।