সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
এদিকে, ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ডেটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে কর্মরত প্রসূনবাবুর তিনতলা বাড়ি দেখে অনেকেই অবাক হয়ে গিয়েছেন। আর জি কর কাণ্ডে প্রসূনের ভূমিকা কী, তা নিয়ে দিনভর চর্চা চলে পাড়ায়। স্থানীয় ও প্রসূনবাবুর ঘনিষ্ঠ মহল সূত্র জানা গিয়েছে, প্রথমে ১২ হাজার টাকার পিয়নের বেতনে চাকরি করতেন তিনি। সেই সূত্রেই সন্দীপবাবুর সঙ্গে আলাপ রয়েছে। ক্রমশ তাঁর ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন ওই ডেটা এন্ট্রি অপারেটর। এক দশক আগে সুভাষগ্রামে বাড়ি করেন তিনি। এলাকাবাসীরা জানান, পাড়ার মধ্যে খুব একটা মেলামেশা করতে দেখা যেত না প্রসূনবাবুকে। তিনি স্বাস্থ্যবিভাগে কাজ করেন তা অনেকেই জানতেন, কিন্তু কোন বিভাগ এবং কোথায় তাঁর পোস্টিং অনেকেরই জানা ছিল না।
বাড়ি থেকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় পাড়ার কিছু মহিলা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন। প্রসূনবাবুকে একাধিক প্রশ্ন করা হলেও, তিনি কোনও উত্তর দেননি। তাঁর এক প্রতিবেশী সোমা দাস বলেন, উনি ভালো না খারাপ লোক সেটা জানি না। তবে আর জি করের ঘটনার অপরাধের কোনও ক্ষমা নেই। আমার বাড়িতেও মেয়ে আছে। উনি যদি জড়িত থাকেন, তাহলে কঠোর শাস্তি হোক।