আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
প্রশাসন মনে করছে, শহরাঞ্চল এবং গ্রামীণ এলাকার মধ্যে গুজব ছড়ানোর ধরনে কিছু পার্থক্য রয়েছে। তার কারণ, গ্রামীণ এলাকার মানুষজন সাধারণত সকাল থেকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন কৃষিকাজ সহ অন্যান্য কাজে। বিকেলের দিকে তাঁরা অবসর পান। এসে বসেন পাড়ার মোড়ে চায়ের দোকানে। সন্ধ্যা নামলে জায়গায় জায়গায় জটলা আর আড্ডা জমে ওঠে। এসব জটলায় এখন ‘হট টপিক’ হয়ে উঠেছে ছেলেধরা গুজব। ওই অবস্থায় কোনও অপরিচিত মানুষকে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাঘুরি করতে দেখলে বা কিছুটা অস্বাভাবিক মনে হলে সবার সন্দেহ গিয়ে পড়ছে তাঁর উপর। দেওয়া হচ্ছে গণপিটুনি। তাই গ্রামীণ এলাকায় বিকালের পর প্রচারে বাড়তি জোর দিচ্ছে পুলিস। বারাসত পুলিস জেলার সুপার প্রতীক্ষা ঝাড়খড়িয়া বলেন, ‘গুজব ছড়ানোর বিরুদ্ধে আমরা কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছি। বারাসত শহরে সকালের দিকে প্রচারে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছি। কিন্তু গ্রামীণ এলাকায় বিকেলের দিকে প্রচারে জোর দেওয়া হচ্ছে। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য বা অন্য কোনও স্তরের জনপ্রতিনিধিকে সচেতনতা প্রচারে শামিল করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি, বিভিন্ন ক্লাবের সদস্য ও অঙ্গনওয়াড়ির কর্মীদের গুজবের বিরুদ্ধে প্রচারে নামানো হবে। অন্যায় করলে কেউ পার পাবে না।’