পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
গাডেনরিচে নির্মীয়মাণ বাড়ি ভেঙে পড়ার ঘটনায় আজ একমাস সম্পূর্ণ। ঘটনার পর যুগ্ম কমিশনার জ্যোতির্ময় তাঁতির নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে পুর কর্তৃপক্ষ। সেই তদন্ত কমিটি ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করে বিজ্ঞানভিত্তিক রিপোর্ট তৈরিতে যাদবপুরকে দায়িত্ব দিয়েছে। ইতিমধ্যেই নির্মাণের কলাম এবং চাঙরের নমুনা যাদবপুর সংগ্রহ করেছে। কিন্তু মাটির নমুনা সংগ্রহ করতে রাবিশ সরিয়ে গর্ত খুঁড়তেই লেগে গিয়েছে কয়েক সপ্তাহ। ফলে কাজের গতি কমেছে।
এই পরিস্থিতিতে সম্প্রতি একটি অভ্যন্তরীণ রিপোর্ট দিয়েছে কমিটি। সেখানে পুরসভার ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম’ বলেছে, নির্মাণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রোমোটারের দক্ষতার অভাব স্পষ্ট লক্ষ্য করা গিয়েছে। বিল্ডিংয়ের জন্য নকশার অনুমোদন নেওয়া তো দূরে থাক, একটি আবাসন নির্মাণের ক্ষেত্রে যে ন্যূনতম নিয়ম-কানুন, নিরাপত্তাবিধি মানতে হয়, তার ছিঁটেফোটাও মানা হয়নি। বালি, সিমেন্ট থেকে শুরু করে লোহার রড কিংবা স্টোন চিপস– সবকিছুই ছিল নিম্নমানের। এমনকী বাড়ির ‘স্ট্রাকচার’ও ঠিক ছিল না। ন্যূনতম নিয়ম না মেনে একদম উপরের তলা থেকে ঘরের দেওয়াল তোলা হচ্ছিল। ফলে নীচের অংশ ফাঁপা হয়ে যায়। সেই সঙ্গে তিনতলার ঘরে রাখা হয়েছিল কয়েক হাজার ইট। এটি বাড়িটিকে আরও দুর্বল করে দেয়।
এই প্রসঙ্গে কমিটির এক সদস্য বলেন, বিজ্ঞানভিত্তিক তদন্ত করছে যাদবপুর। এখনও মাটির নমুনা সংগ্রহ করা যায়নি। একটি মাত্র গর্ত হয়েছে। আরও দুটি গর্ত করে মাটির নমুনা নেবে যাদবপুরের টিম। তাই, বাড়তি সময় চেয়ে নেওয়া হয়েছে।