পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সুভাষনগরের বাসিন্দা অভিজিৎবাবু দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে নাগেরবাজার রুটে অটোয় যাতায়াত করেন। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা নাগাদ নাগেরবাজারে একটি অটো পিছন থেকে ধাক্কা মারে অভিজিৎবাবুকে। তিনি ওই ঘটনায় পায়ে আঘাত পান। সেসময় অটোচালকদের সঙ্গে তাঁর বচসা হয়। এরপর অফিস থেকে ফেরার সময় তিনি সেখানে অটো ইউনিয়নের কারও দেখা পাননি। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ তিনি ওই অটোচালকদের দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে দেখতে পান। অভিযোগ, সেসময় তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানোর জন্যে সেখানে ইউনিয়নের নেতাদের খোঁজ করেন। এরপর তিনি ধাক্কা মারা অটোচালককে দমদম থানায় যেতে বলেন। এরপর অটোচালক তাঁকে জানায় সে থানায় যাবে। এরপর আরও ৫-৬ জনকে সঙ্গে নিয়ে এসে তাঁর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে অটোচালকরা। অভিজিৎবাবুকে মাটিতে ফেলে মারধর করা হয়। সেসময় একজন তাঁর মাথায় কিছু দিয়ে আঘাত করে। তাঁকে হুমকিও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। তাঁর মাথা ফেটে রক্ত বের হতে থাকলে ভয় পেয়ে অটোচালকরা পালিয়ে যায়। এরপর তিনি দমদম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। দমদম পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান বরুণ নট্ট শনিবার রাতে জানান, ওই ঘটনায় দুজন অটোচালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যারা অন্যায় করেছে তাদের শাস্তি হবে। তবে অটোচালকদের বক্তব্য হচ্ছে, তাদের ধাক্কা দেওয়া হয়েছে। পুলিস প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। তবে এদিন এ বিষয়ে সেখানকার অটো ইউনিয়নের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।