পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকাল সাড়ে সাতটার সময় বাণীবেড়িয়া বাজার সংলগ্ন মাঠে ওই যুবককে মদ খেতে দেখা যায়। তাঁর সঙ্গে আরও দু’তিনজন ছিল। আচমকা চোর চোর বলে শোরগোল ওঠে। এরপর লোকজন জড়ো হয়ে যায়। ওই যুবককে ঘিরে শুরু হয় গণধোলাই। পাথর দিয়ে তাঁর মাথা থেঁতলে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিস যায়। তাঁকে মগরাহাট হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
এদিকে, এই ঘটনায় ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। ঘটনাস্থলে যান পুলিস সুপার সিলভা মরুগনসহ পদস্থ আধিকারিকরা। পরে এ নিয়ে মগরাহাট বিডিও অফিসে বৈঠক হয়। সেখানে হাজির ছিলেন জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ হায়দর আলি মল্লিকসহ গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানরা। পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত ঘুরে লাগাতার প্রচার চালানো হবে বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়। অন্যদিকে, ডায়মন্ডহারবার মহকুমা এলাকার মানুষ চাইছেন, পুরো বিষয়টি নিয়ে সিআইডি তদন্ত করুক। প্রকৃতপক্ষে এই গুজব কোথা থেকে এবং কারা ছড়াচ্ছে, তা খতিয়ে দেখুক সিআইডি। অনেকেই মনে করছেন, গুজবটি যেভাবে বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে গিয়েছে, তা মোকাবিলা করার সেই পরিকাঠামো ডায়মন্ডহারবার পুলিস জেলার হাতে নেই। একমাত্র সিআইডির হাতে গেলে ঘটনার প্রকৃত উৎস জানা যাবে।