আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
হাইকোর্টের রায়ের পরই সিদ্ধারামাইয়ার পদত্যাগ দাবি করেছে বিজেপি। দলের বর্ষীয়ান নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর এদিন বলেন, ‘হাইকোর্টের রায়ে প্রমাণ হয়ে গেল রাজ্যপালের পদক্ষেপ ঠিক ছিল। দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছ, তার স্বচ্ছ তদন্তের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদত্যাগ করুন।’ যদিও এদিন সিদ্ধারামাইয়া বলেন, ‘আমি আইনে ও সংবিধানে বিশ্বাস রাখি। শেষ পর্যন্ত সত্যরই জয় হবে।’ বিজেপি তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করছে বলেও অভিযোগ তাঁর। কর্ণাটকের উপ মুখ্যমন্ত্রী ডি কে শিবকুমারও জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের কোনও প্রশ্নই নেই। তিনি কোনও ভুল করেননি। তাঁর অভিযোগ, সিদ্ধারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিরাট ষড়যন্ত্র চলছে। তিনি এই দুর্নীতির সঙ্গে কোনওভাবেই জড়িত নন বলেও দাবি শিবকুমারের। কংগ্রেসের তরফেও মুখ্যমন্ত্রীর পাশে থাকার বার্তা দেওয়া হয়েছে।