আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
বজায় রাখলেন বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
বাগদার প্রার্থী মধুপর্ণা ঠাকুর তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ তথা মতুয়া মহাসঙ্ঘের সঙ্ঘাধিপতি মমতাবালা ঠাকুরের মেয়ে। মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে আগেও অবশ্য তাঁকে দেখা গিয়েছে। কিন্তু ভোট বা পরিষদীয় রাজনীতিতে তাঁকে সেভাবে দেখা যায়নি। মতুয়া অধ্যুষিত বাগদা বিধানসভায় ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়ির এই তরুণ সদস্যাকে প্রার্থী করা রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
কলকাতার মানিকতলা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে প্রয়াত সাধন পান্ডের স্ত্রী সুপ্তি পান্ডের নাম আগেই জানা গিয়েছিল। এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে সুপ্তিদেবীর নাম ঘোষণা করে তৃণমূল। ইতিমধ্যে প্রচারও শুরু করে দিয়েছে জোড়াফুল শিবির। ‘মানিকতলা নিজের বউদিকেই চায়’ লেখা পোস্টারে ছেয়ে গিয়েছে মহানগরের এই এলাকা। নদীয়ার রানাঘাট (দক্ষিণ) বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী করেছে মুকুটমণি অধিকারীকে। এবারের লোকসভা নির্বাচনে রানাঘাট কেন্দ্র থেকে জোড়াফুল প্রতীকে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। তার কয়েকদিন আগে তিনি বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন। লোকসভায় তিনি হেরে যান। ফের তাঁকে প্রার্থী করে গেরুয়া শিবিরকে কার্যত কড়া চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে তৃণমূল। তবে লোকসভা ভোটের ফলাফলের নিরিখে রানাঘাট (দক্ষিণ) বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপির কাছে ৩৬ হাজার ৯৩৬ ভোটে পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। প্রায় একই অবস্থা রায়গঞ্জ বিধানসভার। এখানে ৪৬ হাজারের বেশি ভোটে পিছিয়ে রয়েছে তৃণমূল। উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী করেছে লোকসভায় সদ্য পরাজিত কৃষ্ণ কল্যাণীকে। মুকুটমণি এবং কৃষ্ণ কল্যাণী দু’জনেরই দাবি, লোকসভা এবং বিধানসভা ভোটের প্রেক্ষিত সম্পূর্ণ আলাদা। তাই আর পদ্মফুল নয়, উপ নির্বাচনে ফুটবে জোড়াফুলই।