বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
এরকম আওয়াজ পান বাসিন্দারা। শুধু শালবনী নয়, মেদিনীপুর শহরের সিপাইবাজার, কুইকোটা এলাকার বাসিন্দারাও আওয়াজ শুনতে পান। পুলিস অবশ্য জানিয়েছে, কোথাও কোনও বিমান ভেঙে পড়েনি। এক আধিকারিক বলেন, কলাইকুণ্ডা থেকে জানানো হয়, তাদের কোনও বিমানের ক্ষতি হয়নি।
শালবনীর কাশীজোরা, বেঁউচা, ভাদুতলা সহ পাশাপাশি এলাকার বাসিন্দারা বলেন, রাত প্রায় দশটা নাগাদ বিকট আওয়াজ হয়। চারদিক কেঁপে ওঠে। অনেকের বাড়ির রান্নাঘরে বাসন পড়ে যায়। আতঙ্কিত হয়ে অনেকেই রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন। ঠিক এই সময় আবার এলাকায় বিদ্যুৎ চলে যায়। তখনই খবর রটে ভাদুতলার কাছে বিমান ভেঙে পডেছে। ফলে আতঙ্ক আরও দানা বাধে। অনেকেই কোথায় বিমান পড়েছে, তা দেখতে ছোটেন।
বাসিন্দারা বলেন, রাত প্রায় দশটা নাগাদ বিকট আওয়াজ করে প্লেনের মতো কী একটা চলে যায়। সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎও চলে যায়। এতেই আতঙ্ক ছড়ায়। শালবনী পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের জেলা সভাপতি সন্দীপ সিং বলেন, বিভিন্ন এলাকা থেকে বাসিন্দারা ফোন করে খোঁজখবর নিতে থাকেন। বিকট আওয়াজটা কিসের, তা নিয়ে কেউ কেউ আতঙ্কিতও হয়ে পড়েন। বিমান ভেঙে পড়েছে বলে একটা গুজবও রটে যায়। পুলিসের সঙ্গে কথা বলে বাসিন্দাদের আশ্বস্ত করি।