আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গতকাল, শনিবার ম্যাচ শেষে নাজমুলের দল চার উইকেটে তোলে মাত্র ১৫৮ রান। বাংলাদেশকে জিততে হলে করতে হত আরও ৩৫৭ রান। কিন্তু চিপক-এর মাঠে স্পিনের দাপট দেখেই বোঝা যাচ্ছিল এই কাজ করা কার্যত অসম্ভব। আজ, রবিবার সেই জল্পনাই সত্যি হল। শুরুটা ভালোই করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ড্রিঙ্কস ব্রেকের পর কার্যত ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করে দেয় বাংলাদেশ। অন্তত এমনটাই মনে করছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা। এদিন সাকিবের উইকেট দিয়ে শুরুটা করেন অশ্বিন। যশস্বী জয়সওয়ালের হাতে ক্যাচ দিয়ে ড্রেসিং রুমে ফিরে যান সাকিব। তারপরই হু হু করে উইকেট পড়তে থাকে বাংলাদেশের। তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়ে গোটা দল। একা লড়াই করেও শেষরক্ষা করতে পারেননি বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমূল হোসেন শান্তো। ৮২ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। মারেন ৮টি চার এবং ৩টি ছক্কা। শেষে জাদেজার বলে ক্যাচ আউট হন শান্তো। অপরদিকে লিটন দাস (১), মেহদি হাসান মিরাজ (৮), তাসকিন আহমেদ (৫), হাসান মাহমুদেরা (৭) পর পর আউট হয়ে যান। ভারতীয় বোলারদের সামনে শান্তো ছাড়া কেউই টিকতেই পারেনি। ফলে ভারত চারদিনের মধ্যেই চিপক-এর মাঠে জয়ের স্বাদ পেয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়েছেন অশ্বিন। ব্যাটিং এবং বোলিংয়ে অনবদ্য পারফরমেন্সের জন্য ম্যাচের সেরা হয়েছেন তিনি। তবে প্রথম ইনিংসে উইকেট না পেলেও ব্যাট হাতে সেঞ্চুরি করে সকলের মন জয় করেছিলেন অশ্বিন। আর দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর স্পিনের জাদুতে কুপোকাত হয়েছে বাংলাদেশ টিম।